প্রথম জন (রেগে) : একটা গাধার পরেই তোমার স্থান.
দ্বিতীয় জন : ঠিক ধরছো, দাঁড়াও আমি সরে যাচ্ছি ।
কাজ বাদ দিয়ে কর্মচারি লুডু খেলছে , ফোরম্যান এসে রাগে চেঁচিয়ে
বললো,’ লুডু খেলা ছাড়া আর কিছু করার নেই তোমাদের ?
কর্মচারীদের একজন বললো, ‘আছে , কিন্তু দাবার বোর্ডটা যে হারিয়ে
গেছে স্যার ।
বস : তোমার বাগানের পরিচর্যা করতে হবে বলে তিনদিনের ছুটি নিলে, কিন্তু আরেকজন দেখে এসেছে তোমার কোন বাগানই নেই, ব্যাপার কি ?
কর্মচারী : হায় হায় নিশ্চয়ই ফুলের টবটা জানলা থেকে পড়ে গিয়েছে ।
বস : অফিসে আসতে দেরী হল কেন ?
কর্মচারী : আমি বিয়ে করেছি স্যার .
বস : এ রকম যেন আর না হয় ।
কর্মচারী : চুল কাটাবো, ছুটি চাই.
বস : অফিস আওয়ারে চুল কাটানো যাবে না.
কর্মচারী : কিন্তু চুল তো অফিস আওয়ারেও বাড়ছে ।
পাদ্রী : এই এলাকার স্থানীয় চার্চ’টা কোথায় বলতে পারো ?
বাচ্চা :আধা মাইল সামনে গিয়ে একটা পাইন গাছ তার ডান দিকে । ওখানে কেন যাবেন আপনি ?
পাদ্রী : আমি ওখানে বক্তৃতা দেবো আর সবাইকে স্বর্গের পথ চেনাবো.
বাচ্চা : আর হাসাবেন না . এই কিচ্ছুক্ষন আগে আপনি চার্চের পথটাই চিনতেন না ।
বাচ্চা প্রথমদিন স্কুলে করে এসেছে. বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলো, স্কুলে কি শিখলে ?
বাচ্চা বললো, ‘ এখনো কিছুই শিখিনি , এখনো নাকি পুরো দশ বছর স্কুলে যেতে হবে ।
প্রথম জন : একজন পাইলটের সন্তান যখন বিপদে পড়ে তখন ঈশ্বরের কাছে কি প্রার্থনা করে ?
দ্বিতীয় জন : মে ডে মে ডে.
প্রথম জন : আর প্রার্থনা শেষ হলে কি বলে ?
দ্বিতীয় জন : ওভার এ্যান্ড আউট ।
এক মার্কিন ও এক ভারতীয়র মধ্যে বিয়ে নিয়ে কথা হচ্ছে—
মার্কিন: জানো, আমাদের দেশে বিয়ে ই-মেইলে হয়।
ভারতীয়: তাই নাকি ! কিন্তু আমাদের দেশে বিয়েটা শুধু ফিমেলের (নারী) সঙ্গেই হয়।
বিয়ের অনুষ্ঠানে মায়ের সঙ্গে বিয়ে দেখতে গেছে রন্টি। বিয়ে দেখতে দেখতে বউয়ের দিকে তাকিয়ে রন্টি তার মাকে জিজ্ঞেস করল, ‘আচ্ছা মা, বউ সাদা পোশাক পরে বসে আছে কেন?’মা বিল্টুকে বললেন, ‘ সাদাপোশাক হচ্ছে সুখের প্রতীক, আর আজ বউয়ের জীবনের সবচেয়ে সুখের দিন, তাই সে সাদা পোশাকপরেছে।’
একটু ভেবে রন্টি আবারও তার মাকে জিজ্ঞেস করল, ‘হুমম বুঝলাম। কিন্তু বর কেন কালো পোশাকপরেছে?
দুই বন্ধু রন্টি আর শুভর মধ্যে কথা হচ্ছে—
শুভ: বল তো, ঘটা করে বিয়ে আর প্রেম করে বিয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?
রন্টি: এটা তো খুবই সোজা।
শুভ: আহা বল না।
রন্টি: শোন, পার্থক্যটা খুবই সাধারণ। প্রেম করে বিয়ে করলে নিজের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়, আর ঘটা করে বিয়েতে অন্যের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়।
দুই বন্ধু রন্টি আর শুভর মধ্যে কথা হচ্ছে—
শুভ: আচ্ছা রন্টি ! বল তো, সিনেমার জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য কী?
রন্টি: এইটা বুঝলি না! সিনেমায় অনেক ঝক্কিঝামেলা পেরোনোর পর বিয়ে করতে হয়। আর বাস্তব জীবনে বিয়ের পর অনেক ঝক্কিঝামেলা শুরু হয়।
দুই বন্ধু রন্টি আর শুভর মধ্যে কথা হচ্ছে—
শুভ: আচ্ছা রন্টি !নিজের যাবতীয় খুঁত ও ত্রুটি সম্পর্কে জানতে চাইলে কোনো পুরুষের কী করা উচিত?
রন্টি: বিয়ে।
দুই হবু দম্পতির মধ্যে কথা হচ্ছে—
তোমাকে আজাকের এই সুখের দিনের জন্য অভিনন্দন জানাই।
: ব্যাপার কী বুঝলাম না তো? আমার বিয়ে তো আজ নয়, কাল।
: সে-জন্যই তো তোমার জীবনের শেষ সুখের দিনের জন্য অভিনন্দন জানাচ্ছে।
জানেন, আমার স্ত্রী কাল রাতে স্বপ্ন দেখেছেন এক কোটিপতির সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে।
: রাতে স্বপ্ন দেখেছেন, হা-হা-হা।
: হাসছেন কেন?
: আমার স্ত্রী দিনের বেলায়ও সেই স্বপ্ন দেখেন, বন্ধু।
আসাদঃ আমি বিয়ে করলাম কেন, জানিস?
সাগরঃ কেন রে?
আসাদঃ আরে! রান্নাবান্না, জামাকাপড় কাচা, বাড়িঘর পরিষ্কার করা, বাজার করা···উফ! এত কাজ আর একলা করতে পারছিলাম না, তাই বিয়ে করে নিলাম।
সাগরঃ দারুণ! তুই কি জানিস এই একই কারণে আমার ডিভোর্স হয়েছে?
দুই ব্যক্তির মধ্যে কথা হচ্ছে-
১ম ব্যক্তিঃ ভাই, আপনি বিয়ে করেছেন?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ।
১ম ব্যক্তিঃ কাকে?
২য় ব্যক্তিঃ একটা মেয়েকে।
১ম ব্যক্তিঃ কেউ কি ছেলেকে বিয়ে করে?
২য় ব্যক্তিঃ হ্যাঁ, করে। গত বছর আমার বোন একটা ছেলেকে বিয়ে করেছিল।
আমি কি এতই ভালো যে, প্রতিদিন তুমি প্রার্থনা করো, সবাই যেন আমার মতো একজন প্রেমিকা পায়···?
: অবশ্যই, কারণ একা আমিই কেন ভুক্তভোগী হতে যাব।
আচ্ছা, তুমি কি এই ভ্যালেন্টাইনস ডেতে আমাকে এনগেজমেন্টের আগেই একটা রিং দেবে?
: অবশ্যই। তোমার ফোন নম্বরটা দাও, আমি প্রতিদিনই একটা করে রিং দেব।
চল্লিশ বছর পার হয়ে গেছে তবু বিয়ে করেনি এক লোক। একদিন একজন এর কারণ জিজ্ঞেস করল।
লোকটি বলল, সারা জীবন আমি একটা পারফেক্ট মেয়ের খোঁজ করছিলাম।
–তা একটিও পান নি?
–পেয়েছিলাম একটি, কিন্তু সে আবার একটা পারফেক্ট ছেলের অপেক্ষায় ছিল।