১ম ব্যক্তি: আচ্ছা, সুইজারল্যান্ডে কি কমিউনিজম প্রতিষ্ঠা সম্ভব?
২য় ব্যক্তি: খুবই সম্ভব, কিন্তু ওরা তো তোমার কোনো ক্ষতি করে নাই ।
মফস্বল শহরে পার্টি মিটিং। নেতা বক্তৃতা দিচ্ছেন:
কমরেডগন...দেখুন আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কমিউনিজম কতো পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। উদাহরণ তো হাতের কাছেই আছে, এই ধরুন সামনের সারিতে বসা মারিয়া। মুর্খ নারী ছিল। তার একটিই মাত্র জামা ছিল, কোনো জুতা ছিল না। আজ তার পায়ে জুতা আছে। ধরুন ইভানভ। গ্রামের সবচেয়ে গরীব ছিল। তার জমি ছিল না, বলদ ছিল না। আজ সে ট্রাক্টর চালায়, তার দু জোড়া জুতা। ধরুন সার্গেই। কী জীবন ছিল তার! রাস্তায় রাস্তায় ঘুরত। প্রচণ্ড তুষারপাতের রাতেও তাকে কেউ আশ্রয় দিত না, সব চুরি করে নিয়ে যাবে এই ভয়ে। সেই সার্গেই চোরা দেখুন আজ কতো বদলে গেছে। আজ সে পার্টির লোকাল সেক্রেটারি....
বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন, এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।
ছেলেটি হচকচিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কে? আমি?’
শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।
এক নৌকার মধ্যে তিন হিন্দু যাত্রীর কথা হচ্ছে ..........................
১ম জন: আপনার নাম কি?
২য় জন: হরিপদ পাল। আপনার নাম কি?
১ম জন: নিতাই হালদার।
৩য় জনকে লক্ষ্য করে ১ম জন বলল - ভাই, আপনার নাম কি?
৩য় জন: আমার নাম গোপাল চন্দ্র গুণ।
তখন ৩য় জন মাঝিকে লক্ষ্য করে বলল - এই তোমার নাম কি?
মাঝি: আমার নাম রহিম উদ্দিন বৈঠা।
২য় জন: তোমার নামের এই পদবীতো আগে শুনিনি।
মাঝি: ছিলোনা, তবে অহন অইছে। কারন আপনাদের একজন হাল ধরছেন, একজন পাল ধরছেন, এক জন গুণ টানছেন। অহন বৈঠা না হইলে নৌকা চলবে কেমন করে ।
টীচার: তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
ছাত্র: শাদী..
টীচার: না, মানে কি হবে?.....
ছাত্র:দূলহা.!
টীচার: ওহঃ, আমি বলতে চাইছি তুমি জীবনে কি পেতে চাও?
ছাত্র: দুলহান
টীচার: ইডিয়ট, বলছি বড় হয়ে বাবা মায়রে জন্য কি করবে?
ছাত্র: বউ এনে দেব
টীচার: স্টুপিড, তোমার মা বাবা তোমার থেকে কি আসা করে?
ছাত্র: নাতি ।
এবার দেখা যাক ভ্যালেন্টাইন ডেতে বুড়ো বুড়িরা কি করছে......
বুড়িঃ ওগো আজ ভ্যালেন্টাইন ডে।
বুড়োঃ তাই নাকি/ বাংলাদেশেও আজ কাল ভ্যালেন্টাইন ডে হচ্ছে নাকি?
বুড়িঃ হ্যাঁ গো হচ্ছে তো...মনে নেই ষাট বছর আগে আমরা যখন বিদেশে ছিলাম...
বুড়োঃ এইরকম ভ্যালেন্টাইন ডেতে তুমি...
বুড়োঃ হ্যাঁ হ্যাঁ মনে পড়েছে... আমি তোমার কান কামড়ে দিয়েছিলাম।
বুড়িঃ আহ সেই দিন আর ফিরে আসবে?
বুড়োঃ কেন আসবে না দাঁড়াও বাথরুম থেকে নকল দাঁতটা লাগিয়ে আসি... ।
একদিন এক জেলে একটি বিশাল পুকুরে ছোট্ট একটি নৌকা নিয়ে মাছ ধরছে। অপর এক জেলেও তার সাথে নদীতে মাছ ধরছে। ১ম জেলে, ২য় জেলের দৃষ্টি আকৃষ্ট করার জন্য একটি আয়না বের করে মাছ ধরতে লাগলো। ২য় জেলে তা দেখে বেশ আকৃষ্ট হয়ে ১ম জেলের দিকে এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করলো...............................
২য় জেলে: এই আয়না কিসের জন্য?
১ম জেলে: এটা আমার মাছ ধরার গোপন কৌশল।
২য় জেলে: কিভাবে?
১ম জেলে: যখন আমি আয়নাটি পানির উপরে ধরি তখন মাছগুলো সূর্যের আলো মনে করে কিছুটা ডাঙার দিকে চলে যায়। সাথে সাথে আমিও ডাঙার দিকে চলে যাই এবং জাল দিয়ে মাছগুলো ধরে নৌকায় নিয়ে নিই।
২য় জেলে: বাহ বাহ, এটা কি সত্যিই কাজ করে?
১ম জেলে: হ্যাঁ, প্রয়োজনে তুমি বাজি ধরতে পারো।
২য় জেলে: তুমি কি আয়নাটি বিক্রি করতে আগ্রহী? আমি এর জন্য ৩০ টাকা দিব।
১ম জেলে: ঠিকাছে?
২য় জেলে, ১ম জেলেকে টাকা দিয়ে আয়নাটি নেয়ার পর জিজ্ঞেস করছে......................
২য় জেলে: আচ্ছা, এই আয়নার মাধ্যমে এই সপ্তাহে তুমি কতগুলো মাছ ধরেছো?
১ম জেলে: তোমায় নিয়ে ৬টি।
গাড়ি চুরি
পুলিশ সার্জেন্ট: আপনাদের গাড়ির কোনো হেডলাইট নেই, দুই পাশের আয়না ভাঙা, হর্ন নেই, জানালার কাচ ভাঙা, ব্যাকলাইট নষ্ট, ব্রেক ধরে না, আপনারা কেউই সিটবেল্ট বাঁধেননি, তার পরও এত জোরে গাড়ি চালাচ্ছেন... বিষয়টা কী?
ড্রাইভার: স্যার, আমার কোনো দোষ নেই, সব দোষ এই ব্যাটার। ওরে আমি আগেই কইছিলাম, এই ভাঙাচোরা গাড়ি চুরি করার কোনো দরকার নেই।
এক কৃপণ লোক তার ছেলেকে ধরে পেটাচ্ছেন দেখে জনৈক পথিক জিজ্ঞেস করল- কি হল ভাই, ছেলেটাকে এভাবে পেটাচ্ছেন কেন?
আর বলবেন না মশাই, আমি একে বলেছিলাম দোতলায় ওঠার সময় একটা করে সিঁড়ি ছেড়ে দিয়ে উঠতে তাতে জুতা বেশিদিন টিকবে। আর এ বিচ্ছু ছেলে একটা নয়, দুটা নয় বাহাদুরি করে তিনটি সিঁড়ি ছেড়ে উঠতে গিয়ে প্যান্টটা ছিঁড়ে ফেলেছে।
এক ভদ্রলোক হেলিকপ্টারে চলাকালীনহেলিকপ্টারের জানালা দিয়ে বাইরে হাত বের করে তাপমাত্রার তারতাম্য জেনে তার পাশের সিটে বসা অন্য ভদ্রলোককে কোন জায়গার ওপর দিয়ে তারা যাচ্ছে তা অভিহিত করছেন।