Thursday, April 21, 2011

Page 8



মেডিকেল কলেজের প্রফেসর নতুনদের ক্লাস নিচ্ছেন
প্রফেসর-ভালো ডাক্তার হওয়ার দুটি শর্ত প্রথমটি হল খুব ভালো পর্যবেক্ষন শক্তি থাকা রুগীকে দেখেই যেন তার সম্পর্কে ধারনা করতে পারো, কোন একটা অসুখের হালকা লক্ষনও যেন বাদ না যায় দ্বিতীয়টা হল মন শক্ত করা যেন কিছুতেই তুমি ভড়কে না যাও
আজকে তোমাদের পর্যবেক্ষন এবং মানসিক অবস্থার পরীক্ষা হবে আমার সামনে একটা জারে হলুদ বর্নের তরল আছে সবাই এক এক করে আসো আর দেখে যাও বলো এটা কি?
একে একে সবাই এলো সবার এক কথা এটা প্রস্রাব
গুড! এই বলে প্রফেসর একটা আঙ্গুল তরলে ডুবিয়ে দিলেন ছাত্র-ছাত্রীরা ওয়াক থু টাইপ আওয়াজ করল তরলে আঙ্গুল রেখেই প্রফেসর বললেন,
-তোমাদের ঘেন্নাপাতি কমাতে হবে মানসিক দৃঢ়তার জন্য এই ধরনের ঘৃনা থাকা ভালো নয় যারা এখনো আমার আঙ্গুল চুবিয়ে রাখা পছন্দ করো নাই তারা ভালো করে লক্ষ্য করো এইবলে প্রফেসর আঙ্গুল তুলে মুখে দিলেন ছাত্রদের অবস্থা সেই রকম
এরপর প্রফেসর বললেন, তোমরা সবাই ঠিক আমি যেভাবে আঙ্গুল চুবিয়েছি আর মুখে দিয়েছি সেইভাবে কর সবাই আসো... একে একে...
ছাত্ররা তাই করল
সবশেষে প্রফেসর বললেন: এবার তোমাদের পর্যবেক্ষনের প্রসঙ্গে আসি বলো কতজন খেয়াল করেছো যে আমি তর্জনী চুবিয়েছি আর মধ্যমা মুখে দিয়েছি...

প্রথম জন : আজ একটা লোককে দেখলাম যে ডানে না বাঁয়ে যাবে বুঝতে পারছিল না
দ্বিতীয় জন : তারপর ?
প্রথম জন : তারউপর দিয়েই গাড়ি চালিয়ে দিলাম

বস: ধরো একটা প্রচন্ড হিংস্র ভালুক, ওজন দুই টন, তোমার সামনে এসে উপস্থিত হয়েছে. তখন কি বলবে?
অধস্তন : স্যার

লোক : রবার্ট ক্রিকেট বলে হেড করে মাথা ফাটিয়ে ফেলেছে.
কোচ : বুদ্ধুটা ভুলেই গিয়েছে যে ফুটবল সিজন শেষ হয়ে গিয়াছে

প্রথম জন: ঝন্টু সারাদিন দাবা খেলে. কোন নড়চড়া করেনা. ব্যায়াম না করলে তো সে অসুস্থ্য হয়ে পড়বে.
দ্বিতীয় জন: এখন তাহলে সে কি করে ?
প্রথম জন: দাবা খেলায় সামান্য ছুতো পেলেই মারামারি করে

প্রেমিকা প্রেমিককে মারার চিন্তা করেছে, তাই তারা পাহাড়ের উপরে; এদিকে প্রেমিক প্লান জেনে ফেলেছে ..
প্রেমিকা: তুমি আমার জন্য কী কী করতে পারো ?
প্রেমিক: জীবন পর্যন্ত দিতে পারি
প্রেমিকা: বিশ্বাস করি না, তাহলে এখান থেকে লাফ দাও
প্রেমিক লাফিয়ে পড়ল...আর বাচাও বাচাও করতে লাগল
প্রেমিকা: ভালবাসা অন্ধ কিছু দেখতে পায় না
প্রেমিক: প্যরাস্যুট অন করে..ভালবাসা অমর মরতে পারে না

প্রথম জন : সাফল্যের একটা জ্বলন্ত উদাহরণ দাও.
দ্বিতীয় জন : দিয়াশলাইয়ের ফ্যাক্টরির কোটিপতি মালিক

প্রথম জন : তোমার কুকুরটা কি বাচ্চাদের দেখলে খুশি হয় ?
দ্বিতীয় জন : হয়, তবে হাড্ডিওলা বাচ্চা দেখলে আরো বেশী খুশী হয়

শার্লক হোমস্ : আপনার ন্ত্রীর সাথে আপনার ঝগড়া হয়েছে ঠিক ?মক্কেল : ঠিক .
শার্লক হেমাস্ : আপনি হাসপাতালের খোঁজে যাচ্ছেন, ঠিক ?
মক্কেল : ঠিক, কিন্তু কি আশ্চর্য্য ! আপনি বুঝলেন কিভাবে ?
শার্লক হোমস্ : কারণ আপনার মাথায় একটা আস্ত রান্নার ছুরি গেঁথে রয়েছে

প্রেমিক : তোমাকে বিয়ে না করতে পারলে তোমাদের বাসার সামনে গিয়ে আত্মহত্যা করবো
প্রেমিকা : প্লিজ অমন করোনা. বাবা ঝুলাঝুলি করা লোক একদম পছন্দ করেনা

প্রথম জন : উপর থেকে পড়ে গিয়ে পাঁজড়েরর চারটা হাড় ভেঙ্গে ফেলেছিলাম.
দ্বিতীয় জন: সর্বনাশ ! ব্যথা হয়নি ?
প্রথম জন : মোটেই না. তবে যার পাঁজড়ের উপর পড়েছিলাম সে ব্যথা পেয়েছিল

প্রথম জন : বউ এর মাতব্বরি সহ্য করতে না পেরে সে আত্মহ্যা করতে চেয়েছিল কিন্তু পারেনি.
দ্বিতীয় জন: কেন ?
প্রথম জন : বউ অণুমতি দেয় নাই

সংবাদ পএ তে এসেছে, ‘একটি জরিপে দেখা গিয়াছে যে, একজন
মানুষ যখনই নিঃশ্বাস ফেলছে তখনই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও
একজন মারা যাচ্ছেএটা পড়ে টনি খুব অবাক হয়ে মাকে বললো,
মা, আমি যখনই নিঃশ্বাস ফেলছি , একজন করে মারা যাচ্ছে. ‘
মা বললো, ‘ আগেই বলেছিলাম ভালমত দাঁত ব্রাশ করতে

শিক্ষক : তুমি সব উত্তর আন্দাজে দিচ্ছ. এভাবে চললে বড় হয়ে কি হবে ?
ছাএ : আবহাওয়া সংবাদদাতা

প্রথম জন : জীবনে সব কাজই নিচ থেকে শুরু করতে হয়. তারপর আস্তে আস্তে উপরে উঠতে হয়.
দ্বিতীয় জন: আর সাঁতার শেখার বেলায় ?

শিক্ষক :বাচ্চা বহুবচন কি ?
ছাএ : যমজ

শিক্ষক :1936 সালে জন্মগ্রহণ করা একজন মানুষের বয়স এখন কত হবে?
ছাএ : পুরুষ না মহিলা ?
শিক্ষক : এর সাথে পুরুষ-মহিলার সম্পর্ক কি ?
ছাএ : মহিলা হলে দশ বছর বিয়োগ করতে হবে

এক লোক পাপ করে বেড়ায় কেউ কিছু বললে সে বলে সৃষ্টিকর্তা যেহেতু ভাগ্য নির্ধারণ করেন সেহেতু এ কাজ তিনি আমাকে দিয়ে করাচ্ছেন একদিন সে গাছে ফল চুরি করতে উঠেছে. গাছের মালিক এসে উপস্থিত সে গাছ থেকে নামার পর গাছের মালিক বলল তুই চুরি করলি কেন ?সে বলে সৃষ্টিকর্তা যেহেতু ভাগ্য নির্ধারণ করেন সেহেতু এ কাজ তিনি আমাকে দিয়ে করাচ্ছেন গাছের মালিক এসময় তাকে(চোরটাকে) বেধরক মারমিট শুরু করে সে বলল আমি মার খাওয়ার মতো অপরাধ করিনি
গাছের মালিক বলল আমি মারছি না সৃষ্টিকর্তা আমাকে দিয়ে মারাচ্ছেন

শিক্ষক : আপনার ছেলের উপস্থিত বুদ্ধি নেই
অভিভাবক : কিরকম ?
শিক্ষক : ক্লাসে যে উপস্থিত থাকতে হয় এই বুদ্ধিটাই তার নেই

শিক্ষক : তুমি ইতিহাস নিয়ে নিয়ে মোটেই মাথা ঘামাচ্ছো না, কেন ?
ছাএ : কারণ, যা হওয়ার তাতো হয়েই গিয়াছে

ভূগোল শিক্ষক: আপ মাউন্ট এভারেস্টের উপর আমি তোমাদের পড়াবো.
ছাএরা (চিন্তিতভাবে) : স্যার , টিফিন পিরিয়ডের আগে নেমে আসতে পারবো তো ?