ট্রেনে এক লোক তার সিটে বসছে না দেখে আরেকজন বলল- আপনি বসছেন না কেন ?
লোকটি উত্তরে বলল- জরুরী কাজে যাচ্ছ বসার সময় নেই ।
শিক্ষক : বলতো রন্টি, ডেঙ্গু মশা দিনের বেলা কামড়ায়, রাতে কেন কামড়ায় না ?
রন্টি : স্যার সম্ভবত ডেঙ্গু মশার রাতকানা রোগ আছে, তাই ।
রন্টি: বাবা হিমালয় পর্বতটা কোথায় ?
বাবা: তোর মাকে জিজ্ঞেস কর ; তোর মা-ই তো সবসময় এখানকার জিনিস ওখানে আর ওখানকার জিনিস এখানে রাখে ।
শিক্ষক: বলতো রন্টি, মানুষের রক্তের গ্রুপ বিভিন্ন হয় কেন ?
রন্টি: মশারা যাতে বিভিন্ন ফ্লেভারের স্বাদ নিতে পারে ।
এক মূর্খ বাঙালী বিদেশে গিয়েছে । একদিন তার বাসায় চোর এল ; সে তখন টেলিফোনে পুলিশকে বলছে-
কাটিং দা বাঁশের বেড়া, ঢুকিং দা চোর, লয়িং দা আসবাবপত্র, গোয়িং দা চোর ।
পুলিশ: What is “Baser Bera” ?
ব্যক্তি: বাঁশের বেড়া ইজ দা খাড়া খাড়া, ওপর দিয়ে পেরেক মারা ।
শিক্ষক: বলতো রন্টি, ১ মাইল পথ হেঁটে যেতে আঁধঘন্টা সময় লাগলে ৩ মাইল দূরে রসূলপুর যেতে মোট কত সময় লাগবে ?
রন্টি: ৩ দিন স্যার ।
শিক্ষক: অপদার্থ ! কেন ?
রন্টি: পথে যে আমার মামা বাড়ি স্যার ।
স্ত্রী রান্নাঘরে ও স্বামী বাথরুমে, এমনসময় ধপাশ শব্দ-
স্ত্রী: কী হল ? এত জোরে কিসের শব্দ ?
স্বামী: আমার জামাটা পড়ে গেছে ।
স্ত্রী: জামার শব্দ এতো জোরে হয় নাকি ?
স্বামী: জামার ভিতর আমিও ছিলাম ।
নাতি: ও নানা, হেই বেটায় কী খায় ?
নানা: চা ।
নাতি: নাগো নানা আমি চাইতে পারুম না ; শরম লাগে ...
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
শুভ: দোস্ত, ভূমিকম্প হলে মাটি কেঁপে ওঠে কেন ?
রন্টি: ভূমিকম্প খুব ভয়ংকর প্রাকৃতিক দুর্যোগ ; তাই ভূমিকম্প শুরু হওয়ার কথা শুনলে
মাটি ভয়ে কেঁপে ওঠে ।
শিক্ষক ক্লাসে ভূগোল পড়াচ্ছেন-
শিক্ষক: রন্টি বলতো খনিজ সম্পদ কাকে বলে?
রন্টি: যা মাটির নিচে থাকে তাই খনিজ সম্পদ ।
শিক্ষক: চমৎকার বলেছ ; কয়েকটা উদাহরণ দাও তো
রন্টি: যেমন-সাপ,ব্যঙ,কেঁচো ইত্যাদি ।মাথায় আঘাত পেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেছেন এক খেলোয়াড় । কোচ দ্রুত ছুটে এলেন মাঠের মধ্যে , তারপর আহত খেলোয়াড়ের কাছে মুখ নিয়ে চিৎকার করে বলতে লাগলেন-
"তুমি কী আমার কথা শুনতে পাচ্ছ ? শুনতে পেলে একটা হাত উপরে তুলে নাড়ো ; আর না শুনতে পেলে দুই হাত ইপরে তুলে নাড়ো ।"
ছেলে হন্তদন্ত করে দৌড়ে বাড়িতে এসে হাজির হয়ে মা মা করছে
মা: কিরে রন্টি, তুই পরীক্ষা দিস নি ?
রন্টি: দিয়েই তো এলাম ।
মা: এত তাড়াতাড়ি ? ২০ মিনিটের ভিতর?
রন্টি: খুব কমন পড়েছে তো তাই ।
মা: কী কী কমন পড়েছে ?
রন্টি: ঐ তো নাম, রোল আর শ্রেণী ।
ছেলে: না মা, আমি জ্যাকেট পরে আইসক্রীম খাচ্ছি , ঠান্ডা লাগবে কী করে ?
ডাক্তার রোগীকে শান্তনা দিয়ে বলছে- আরে তুমি এতো কাঁদছো কেন ? সামান্য ব্যথা লেগেছে ভালো হয়ে যাবে । রোগী কান্না অবস্থায় বলল-ডাক্তার সাব, যে গাড়ীর সাথে ধাক্কা খাইছি তার পিছনে লেখা ছিলো 'আবার হবে দেখা"
১ম বন্ধু: তিন দিন অফিসে যায় নি বলে ম্যনেজার আমাকে ছাটাই করে দিলো ।
২য় বন্ধু: তুই একটা আস্ত বোকা । বলতে পারলি না তোর বাবা মারা গেছে ।
১ম বন্ধু: কী করে বলি, আমার বড় ভাই-ই তো ম্যনেজার ।
শিক্ষক : বলতো রন্টি, কচুরিপানা পানিতে কেন ভাসে ?
রন্টি: ডুবতে পারে নাতো তাই ।
মেয়ের বাবা: দেখো বাবা, তোমাকে আমি মোবাইল, পালসার, ফার্ণিচার, নগদ ২ লক্ষ টাকা সবই দেবো । এখন তুমি ছাড়তে বললে কিছু ছাড়তে পারি ...
ছেলে: যান, বড়টাই ছেড়ে দিলাম । মেয়ে বাদে সবকিছুই আমি নিতে রাজি ।
এক পানা পুকুরেরে ধারে এক পাগল দাড়িয়ে চিৎকার করছে- “পাঁচ পাঁচ পাঁচ”
জনৈক ব্যক্তির তখন কৌতুহল জাগল । সে পাগলের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল । পাগল তখন ঐ ব্যক্তিকে ধাক্কা দিয়ে পুকুরে ফেলে দিয়ে আবার চিৎকার করতে লাগল- “ছয় ছয় ছয়”
রন্টি: পৃথিবীতে অসম্ভব বলে কিছু নেই ।
শুভ: তাহলে জেব্রার একটা রঙিন ছবি তুলে দেখাস ।
মৌলভী: তা পাওয়া যায়, তবে আগুন পাওয়া যায় না, আগুনের জন্য দোজখে যেতে হবে ।
১ম বন্ধু: জানিস, আমাদের বাড়ীর সবাই বাথরুমে গান গায় ।
২য় বন্ধু: তাহলে তো বাড়ীর সবাই গান পাগল ।
১ম বন্ধু: আরে না না, বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তাই ; একজন ভেতরে গেল এমনসময় যদি অন্য কেউ...
রন্টি ও শুভ নদীতে সাঁতার কাটছে, এমন সময়-
শুভ: চল রন্টি, একটু দূরে গিয়ে সাঁতার কেটে আসি ।
রন্টি: না ভাই, আমি ভালো সাঁতার জানি না,আমি যদি ডুবে যাই মা আমাকে মেরেই ফেলবেন ।
১ম ব্যক্তি: এই ছেলে ২ টাকার পান দে তো ।
বিক্রেতা: সাহেব আপনি কী খয়ের খান ?
১ম ব্যক্তি: না, না । আমি খয়ের খান হতে যাবো কেন ? আমি তো সাকিব খান ।