Thursday, April 21, 2011

Page 21


ট্রেনে এক লোক তার সিটে বসছে না দেখে আরেকজন বলল- আপনি বসছেন না কেন ?
লোকটি উত্তরে বলল- জরুরী কাজে যাচ্ছ বসার সময় নেই

শিক্ষক : বলতো রন্টি, ডেঙ্গু মশা দিনের বেলা কামড়ায়, রাতে কেন কামড়ায় না ?
রন্টি : স্যার সম্ভবত ডেঙ্গু মশার রাতকানা রোগ আছে, তাই

এক শিক্ষিত ভদ্রলোক চশমা ছাড়া কিছুই পড়তে পারেন না একদিন তিনি চশমা না নিয়ে হোটেলে গেছেন ওয়েটার মেনু নিয়ে আসলে তিনি পাশের একজনকে পড়ে দিতে বললেন লোকটি তখন উত্তরে বলল- আমিও আপনার মতো পড়া-লেখা জানি না

রন্টি:  বাবা হিমালয় পর্বতটা কোথায় ?
বাবা: তোর মাকে জিজ্ঞেস কর ; তোর মা-ই তো সবসময় এখানকার জিনিস ওখানে আর ওখানকার জিনিস এখানে রাখে

শিক্ষক: বলতো রন্টি, মানুষের রক্তের গ্রুপ বিভিন্ন হয় কেন ?
রন্টি: মশারা যাতে বিভিন্ন ফ্লেভারের স্বাদ নিতে পারে


এক মূর্খ বাঙালী বিদেশে গিয়েছে একদিন তার বাসায় চোর এল ; সে তখন টেলিফোনে পুলিশকে বলছে-
কাটিং দা বাঁশের বেড়া, ঢুকিং দা চোর, লয়িং দা আসবাবপত্র, গোয়িং দা চোর
পুলিশ: What is “Baser Bera” ?
ব্যক্তি: বাঁশের বেড়া ইজ দা খাড়া খাড়া, ওপর দিয়ে পেরেক মারা

শিক্ষক: বলতো রন্টি, ১ মাইল পথ হেঁটে যেতে আঁধঘন্টা সময় লাগলে ৩ মাইল দূরে রসূলপুর যেতে মোট কত সময় লাগবে ?
রন্টি: ৩ দিন স্যার
শিক্ষক: অপদার্থ ! কেন ?
রন্টি: পথে যে আমার মামা বাড়ি স্যার

স্ত্রী রান্নাঘরে স্বামী বাথরুমে, এমনসময় ধপাশ শব্দ-
স্ত্রী: কী হল ? এত জোরে কিসের শব্দ ?
স্বামী: আমার জামাটা পড়ে গেছে
স্ত্রী: জামার শব্দ এতো জোরে হয় নাকি ?
স্বামী: জামার ভিতর আমিও ছিলাম

নানা তার নাতিকে নিয়ে শহরের হোটেলে এসেছে-
নাতি: নানা, হেই বেটায় কী খায় ?
নানা: চা
নাতি: নাগো নানা আমি চাইতে পারুম না ; শরম লাগে ...

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
শুভ: দোস্ত, ভূমিকম্প হলে মাটি কেঁপে ওঠে কেন ?
রন্টি: ভূমিকম্প খুব ভয়ংকর প্রাকৃতিক দুর্যোগ ; তাই ভূমিকম্প শুরু হওয়ার কথা শুনলে
মাটি ভয়ে কেঁপে ওঠে

শিক্ষক ক্লাসে ভূগোল পড়াচ্ছেন-
শিক্ষক: রন্টি বলতো খনিজ সম্পদ কাকে বলে?
রন্টি: যা মাটির নিচে থাকে তাই খনিজ সম্পদ
শিক্ষক: চমৎকার বলেছ ; কয়েকটা উদাহরণ দা তো
রন্টি:  যেমন-সাপ,ব্যঙ,কেঁচো ইত্যাদি

মাথায় আঘাত পেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেছেন এক খেলোয়াড় কোচ দ্রুত ছুটে এলেন মাঠের মধ্যে , তারপর আহত খেলোয়াড়ের কাছে মুখ নিয়ে চিৎকার করে বলতে লাগলেন-
"তুমি কী আমার কথা শুনতে পাচ্ছ ? শুনতে পেলে একটা হাত উপরে তুলে নাড়ো ; আর না শুনতে পেলে দুই হাত ইপরে তুলে নাড়ো ।"

ছেলে হন্তদন্ত করে দৌড়ে বাড়িতে এসে হাজির হয়ে মা মা করছে
মা: কিরে রন্টি, তুই পরীক্ষা দিস নি ?
রন্টি: দিয়েই তো এলাম
মা: এত তাড়াতাড়ি ? ২০ মিনিটের ভিতর?
রন্টি: খুব কমন পড়েছে তো তাই
মা: কী কী কমন পড়েছে ?
রন্টি: ঐ তো নাম, রোল আর শ্রেণী

ছেলে আইসক্রীম খাচ্ছে তাই দেখে মা বলল- আইসক্রীম খাচ্ছো কেন ? ঠান্ডা লাগবে তো
ছেলে: না মা, আমি জ্যাকেট পরে আইসক্রীম খাচ্ছি , ঠান্ডা লাগবে কী করে  ?

ডাক্তার রোগীকে শান্তনা দিয়ে বলছে- আরে তুমি  এতো কাঁদছো কেন ? সামান্য ব্যথা লেগেছে ভালো হয়ে যাবে রোগী কান্না অবস্থায় বলল-ডাক্তার সাব, যে গাড়ীর সাথে ধাক্কা খাইছি তার পিছনে লেখা ছিলো 'আবার হবে দেখা" 

১ম বন্ধু: তিন দিন অফিসে যায় নি বলে ম্যনেজার আমাকে ছাটাই করে দিলো
২য় বন্ধু: তুই একটা আস্ত বোকা বলতে পারলি না তোর বাবা মারা গেছে
১ম বন্ধু: কী করে বলি, আমার বড় ভাই-ই তো ম্যনেজার

শিক্ষক :  বলতো রন্টি, কচুরিপানা পানিতে কেন ভাসে ?
রন্টি: ডুবতে পারে নাতো তাই

ছেলে বিয়েতে রাজি না হোয়ায় মেয়ের বাবা ছেলেকে লোভ দেখাচ্ছে-
মেয়ের বাবা: দেখো বাবা, তোমাকে আমি মোবাইল, পালসার, ফার্ণিচার, নগদ ২ লক্ষ টাকা সবই দেবো এখন তুমি ছাড়তে বললে কিছু ছাড়তে পারি ...
ছেলে: যান, বড়টাই ছেড়ে দিলাম মেয়ে বাদে সবকিছুই আমি নিতে রাজি

এক পানা পুকুরেরে ধারে এক পাগল দাড়িয়ে চিৎকার করছে- পাঁচ পাঁচ পাঁচ
জনৈক ব্যক্তির তখন কৌতুহল জাগল সে পাগলের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল পাগল তখন ঐ ব্যক্তিকে ধাক্কা দিয়ে পুকুরে ফেলে দিয়ে আবার চিৎকার করতে লাগল- ছয় ছয় ছয়

রন্টি: পৃথিবীতে অসম্ভব বলে কিছু নেই
শুভ: তাহলে জেব্রার একটা রঙিন ছবি তুলে দেখাস

ধূমপায়ী: আচ্ছা মৌলভী সাহেব, বেহেশতে কী সিগারেট পাওয়া যায় ?
মৌলভী: তা পাওয়া যায়, তবে আগুন পাওয়া যায় না, আগুনের জন্য দোজখে যেতে হবে

১ম বন্ধু: জানিস, আমাদের বাড়ীর সবাই বাথরুমে গান গায়
২য় বন্ধু: তাহলে তো বাড়ীর সবাই গান পাগল
১ম বন্ধু: আরে না না, বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তাই ; একজন ভেতরে গেল এমনসময় যদি অন্য কেউ...

রন্টি ও শুভ নদীতে সাঁতার কাটছে, এমন সময়-
শুভ: চল রন্টি, একটু দূরে গিয়ে সাঁতার কেটে আসি
রন্টি: না ভাই, আমি ভালো সাঁতার জানি না,আমি যদি ডুবে যাই মা আমাকে মেরেই ফেলবেন

১ম ব্যক্তি: এই ছেলে ২ টাকার পান দে তো
বিক্রেতা: সাহেব আপনি কী খয়ের খান ?
১ম ব্যক্তি: না, না আমি খয়ের খান হতে যাবো কেন ? আমি তো সাকিব খান