Thursday, April 21, 2011
Page 20
প্রথম জন: বলতো আকাশের বিদ্যুrত ও ঘরের বিদ্যুতের মধ্যে তফাত কী ?
দ্বিতীয় জন: খুব সোজা, ঘরের বিদ্যুতের বিল দিতে হয়; আকাশের বিদ্যুrতএর কোন বিল দিতে হয় না ।
মা ছেলেকে ডেকে বললেন- কিরে সাজ্জাদ, তোকে না বলেছি দোকান থেকে দেয়াশলাই কেনার আগে জ্বলে কিনা টেষ্ট করে নিবি ; এখন একটা কাঠিও তো জ্বলছে না ।
সাজ্জাদ : কিন্তু মা আমি তো প্রত্যেকটা কাঠি টেষ্ট করে দেখেছি ।
রন্টি: আমার সিংহের মুখোমুখি হওয়ার ঘটনাটা তোকে বলেছি ?
শুভ: না তো ! কী হয়েছিল ?
রন্টি: সঙ্গে বন্দুক নেই, সিংহটাও গর্জাতে গর্জাতে এগিয়ে আসছে ক্রমশ...
শুভ: হায় খোদা ! কী করলি তখন ?
রন্টি: পাশে চলে গেলাম, বানরের খাঁচার সামনে ।
একটি মশা ও তার মায়ের মধ্যে কথা হচ্ছে-
মশা: মা আমি কী থিয়েটারে যেতে পারি ?
মা মশা: যাও, তবে পাবলিকের হাততালির সময় সাবধান থেকো ।
শিক্ষক: বলতো রন্টি, কোন প্রাণীর বুদ্ধি সবচেয়ে উঁচুতে ?
রন্টি: জিরাফের, স্যার ।
এক ভদ্রলোক বাজারে কাপড় কিনতে গেছেন-
ভদ্রলোক: আমাকে পর্দার কাপড় দেখান তো
দোকানদার: কয় গজ নেবেন ?
ভদ্রলোক: আরে রাখেন আপনার গজ, ইঞ্চিতে আসেন ।
দোকানদার: কত ইঞ্চি ?
ভদ্রলোক: ১৫ ইঞ্চি ।
দোকানদার: এটা কোনো জানালার সাইজ ?
ভদ্রলোক: জানালা নয়, আমার কম্পিউটারের মনিটর সাইজ ।
দোকানদার: কম্পিউটারে কেউ পর্দা লাগায় ?
ভদ্রলোক: আমি লাগাই, কারণ আমার উইন্ডোজ(জানালা)আছে ।
১ম বন্ধু: কী রে দোস্ত, ইংল্যন্ড গিয়ে কী কী দেখলি ?
২য় বন্ধু: দোস্ত, একটা জিনিস দেখে খুবই অবাক হলাম । ওখানে ছোট ছোট বাচ্চারাও আমার চাইতে ভালো ইংরেজী বলতে পারে ।
অফিসার: নাম কী ?
প্রার্থী: কেরামত আলী ।
অফিসার: বাবার নাম ?
প্রার্থী: আহম্মেদ আলী ।
অফিসার: বাড়ি কোথায় ?
প্রার্থী: নোয়াখালী ।
অফিসার: থাকেন কোথায় ?
প্রার্থী: মহাখালী ।
অফিসার: ওরে বাবা ! আচ্ছা আপনার ভাই-বোন ক'জন ?
প্রার্থী: স্যার এক হালি ।
অফিসার: কবি নাকি ? আচ্ছা এবার প্রশ্ন শুরু করি । চট করে কতগুলো স্থানের নাম বলুন তো যেখানে সংখ্যা আছে ।
প্রার্থী: কুড়িগ্রাম, চৌদ্দগ্রাম, ষোলচড়, আড়াইহাজার ।
অফিসার: থাক থাক, আর বলা লাগবে না । আচ্ছা বলুন তো-সরকারী ও বেসরকারী চাকরীর মধ্যে তফাত কী ?
প্রার্থী: সরকারী চাকরীতে বসের তোষামোদ করলে প্রমোশন হয় ; আর বেসরকারীতে কাজ ভালো জানলে প্রমোশন হয় ।
অফিসার: ঠিক আছে , কিন্তু আপনার চাকরীতো হবে না ।
প্রার্থী: কেন স্যার ?
অফিসার: আপনি সরকারী চাকরী করতে এসে যেভাবে বদনাম করলেন তাতে আপনাকে আমরা চাকরী দিতে পারি না ।
প্রার্থী: কিন্তু আমি তো সত্য বলেছি ।
অফিসার: অপ্রিয় সত্য বলতে নেই ।
প্রার্থী: কিন্তু বড় বড় কিতাবে আছে "সত্য কথা অপ্রিয় হলেও তা প্রচার করো' ।
অফিসার: তাই নাকি ! অনেক জানেন দেখছি; তাহলে আপনার চাকরী পাক্কা ।
স্ত্রী: বিয়ের আগে তুমি আমাকে সোনার গয়না দিয়ে রাজরাণী বানিয়ে রাখবে বলেছিলে । আর আজকে তুমি আমার জন্য মেলা থেকে এই পোড়ামাটির গয়না কিনে এনেছ ?
স্বামী: ওমা রাগ করছ কেন ? আমিতো টিকই করেছি । কবিতা শোননি " ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়েও খাঁটি, সে যে আমার দেশের মাটি ।"
ছাত্র: স্যার, ঘাস খেলে চোখের জ্যোতি বাড়ে ; তাই না ?
শিক্ষক: তোমার এমন ধারণা হলো কী করে ?
ছাত্র: আজ পর্যন্ত কোন গরু-ছাগলকে চশমা পরতে দেখিনি তো তাই ।
এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে ডাকছে- "এই নিহা এই নিহা "
একজন প্রবীণ লোক তাই দেখে বললেন- তুমি যে নিহা নিহা করছ, ওর নাম কী নিহা ?
ছেলেটি: জ্বি-না । ওর নাম নিরঞ্জন হালদার, সংক্ষেপে নিহা বলি ।
প্রবীণ: ভাগ্যিস তোমাদের আমলে আমার জন্ম হয়নি ।
ছেলেটি: কেন ?
প্রবীণ: আমার নাম যে শান্তনু লাহিড়ী ।
জেলার পদে ইন্টারভিউ হচ্ছে; একজন প্রার্থীকে ডাকা হলো-
প্রশ্নকর্তা: কয়েদি বেয়াদবি করলে কী করবেন ?
প্রার্থী: কয়েদির গালে কষে এক চড় মারব ।
প্রশ্নকর্তা: আর বেশী বেয়াদবি করলে ?
প্রার্থী: ঘাড় ধরে জেল থেকে বের করে দেবো ।
আত্নভোলা: বুঝলে গিন্নী, আমাদের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ছেলেটা কাঁদছিল; বড় মায়া হলো মনে হচ্ছে কেউ নেই ।ওকে বরং আমাদের সাথে রেখে দিই ।
গিন্নী: তুমি কী চোখের মাথা খেয়েছ ? ও তো আমাদেরই ছেলে ।
বাবা: রন্টি, তোদের না রেজাল্ট বেরিয়েছে ? অংকে কেমন করেছিস ?
রন্টি: ১০০ থেকে ১ কম পেয়েছি বাবা ।
বাবা: তার মানে ৯৯? তুই এতো ভালো করলি কীভাবে ?
রন্টি: বাবা তুমি ভুল করছো; আমি তো ০০ পেয়েছি ।
মা ছেলেকে ঘুমপাড়ানি গান শোনাচ্ছেন-
মা: আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা...
ছেলে: মা চাঁদ নানা খুব ভালো, তাই না ?
মা: সে কি, চাঁদ তোমার নানা হলো কবে থেকে ?
ছেলে: বা রে, চাঁদ তোমার মামা হলে আমার কী হয়- নানাই তো ।
১ম বন্ধু: তোর ভাই না সৌদিতে থাকে ; ওখানে কী কাজ করে রে ?
২য় বন্ধু: তুই জানিস না ? আমার ভাই তো সৌদির এক এলাকার ডি.সি. ।
১ম বন্ধু: তাই নাকি ! তাহলে তো তোর ভাইয়ের সাথে কথা বলা দরকার ।
২য় বন্ধু: ডি. সি. মানে কিন্তু “ড্রেন ক্লিনার” ।