Thursday, April 21, 2011

Page 12

বিয়ে হচ্ছে
কুকুর একে একে বিয়ে বাড়ি যাবার সিদ্ধান্ত নিল১ম কুকুর গিয়ে দাড়াতেই এক লোক লাঠির বাড়ি বসিয়ে দিল সে ফিরে আসতেই অপর দুইটা সুধাল...
:
কিরে কি হল ওখানে?
১ম কুকুর বলল:- 'আর বলিস না, আমি যেতেই বসিয়ে দিল'
এরপর ২য়টা গেলে বিয়ে বাড়ির লোক গরম পানি ঢেলে দিল সে ফিরে এসে বলল: 'আর বলিসনা, আমি যেতেই গরম গরম ঢেলে দিল'
এরপর ৩য়টা গেলে বিয়ে বাড়ির লোকজন ধরে বেধে রেখে অনেকক্ষন পর ছেরে দিল সে ফিরে আসতেই অপর দুইটা সুধাল: কই ছিলি এতক্ষণ?
৩য় কুকুর: আরে ওরা তো আমাকে ছাড়তেই চায়না

জামাই, শশুরবাড়ী বেড়াতে এসেছে দুধ কলা নিয়ে রান্নাঘরে জামাইকে খেতে দিয়েছে শাশুড়ী বারবার শাশুড়ী শাক, মাছের তরকারি দিয়ে জামাইকে ভাত দিচ্ছে দুধের হাড়ি আর কলা সামনে রয়েছে তারপরও জামাইকে দুধ, কলা খেতে দিচ্ছেনা দেখে জামাই মনে মনে খুবই বিরক্ত হচ্ছে আবার লজ্জায় সরাসরি চাইতেও পারছেনা শাশুড়ী যদি বুঝে এই ভরসায় জামাই বলতে শুরু করল -
আম্মা আসার সময় রাস্তায় একটা সাপ দেখলাম সাপটা আমার এখান থেকে দুধের হাড়িটা পর্যন্ত লম্বাআর মোটা হবে কলাগুলোর মতো


বন্ধু দূঃখ করে বলল যে ভাইরাসের কারণে তার কম্পিউটারটাও আর কাজ করছে না আমরা জিজ্ঞেস করলাম কি ভাইরাস, কিভাবে আসল, এন্টিভাইরাস নাই, লাস্ট কবে ড্রাইভ ক্লিন করছে .. ইত্যাদি অনেক কিছু
বলল যে, নিয়মিত ড্রাইভ ক্লিন করে
কোনটা ব্যবহার করিস
এইযে, এই সফট ব্রাশটা কিনছি.... কেসিঙের স্ক্রু খুলে, মাদারবোর্ড, হার্ডড্রাইভ সবই এইটা দিয়ে পরিষ্কার করি.....

জাপান জার্মান বাংলাদেশ থেকে তিন যুবক আফ্রিকার গহিন অরন্যে ভ্রমনের এক পর্যায়ে বন মানুষের হাতে বন্দি হলো বন মানুষের সর্দার এসে বলল "তোদের আমরা এখন মেরে খাব আর চামড়া দিয়ে নৌকা বানাবো কিন্তু আমাদের রেওয়াজ মত তোদেরকে নিজ হাতে মরার সুযোগ দিবো, এখন বল কে কিভাবে মরবি"? প্রথমে জাপানি বলল আমি তরবারি চাই সে তরবারি গলায় ঠেকিয়ে মরল তারপর জার্মান যুবক পিস্তল দিয়ে বুকে গুলি করে নিজেকে মারল শেষে বাংলাদেশির পালা সে বনমানুষের কাছ থেকে কাটা চামচ চেয়ে নিল এরপর কাটা চামচ দিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছিদ্র করা শুরু করলএরকম করা দেখে সর্দার বলল কি করছিন তুই? বাংলাদেশি শান্ত গলায় উত্তর দিল "ব্যাটা তুই আমার চামড়া দিয়ে নৌকা বানাবি তোর নৌকা বানানোর শখ মিটিয়ে দিলাম

শহরের কোন এক রাস্তায় জনৈক টীন এজ্যার ট্রাফিক কনট্রোলের দায়িত্বে সেদিন দাড়িয়েছিলেনযথারীতি রেড লাইট সিগন্যালের কারণে সব গাড়িগুলো দাড়ালেও জনৈক ৪০ উধর্ব লেডি তার মটর বাইক হাকিয়েই চললেন দেখে সেই টীন এজ্যার ট্রাফিক, বার কয়েক সিটি বাজিয়েও তার পথ রুদ্ধ করতে ব্যর্থ হয়ে নিজেই তার পিছু নিলএক পর্যায়ে তাকে থামানো সম্ভব হলো এবং প্রশ্ন করা হলো,আপনি কি আমার সিটিও শুনেন নি?মহিলাটি জবাবে যা বলল তা হলো-ইস্!তোমার সিটি শুনার বয়স যেন আমার আর আছে ...

শিক্ষক : বল তো , চিড়িয়াখানায় বাঘ -ভাল্লুক কি খেয়ে বাঁচে ?
ছাত্র : নিশ্চয় চিড়া খেয়ে !
শিক্ষক : ব্যাটা গর্ধভ কোথাকার !
ছাত্র : আফিন্সকার স্যার
শিক্ষক : তোর মাথায় কিচ্ছু নেই ?
ছাত্র : চুল আছে স্যার !

গৃহশিক্ষক : আচ্ছা রেজা , একটা বড় শব্দ বল তো ?
রেজা : রাবার,স্যার !
গৃহশিক্ষক : এটা তো ছোট শব্দ !
রেজা : টানলেই বড় হবে স্যার 

ইতিহাস ক্লাস চলছে বাথরুম থেকে ফিরে জনৈক ছাত্র বলছে­
ছাত্র : আসতে পারি স্যার
শিক্ষক : কিরে তুই কখন বাইরে গিয়েছিলি মনে আছে ?
ছাত্র : হ্যাঁ স্যার পানি পথের দ্বিতীয় যুদ্ধের ঠিক পাঁচ মিনিট পর 

শিক্ষক : যারা একেবারে নির্বোধ গাধা তারা ছাড়া সবাই বসে পড় (সকলে বসে পড়লেও শুধু কিছলু একা দাড়িয়ে আছে )
শিক্ষক : কিরে কিছলু ক্লাসে তুই একাই তাহলে নির্বোধ গাধা ?
কিছলু : না স্যার,আপনি একা দাঁড়িয়ে আছেন , এটা ভাল দেখাচ্ছে না , তাই . . . 

যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে ­­
শিক্ষক : আমি টেবিলটা ছুয়েছি, টেবিলটা মাটি ছুঁয়েছে , সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি
এভাবে একটা যুক্তি দেখাও তো ­­
ছাত্র : যেমন ধরুন স্যার , আপনি মুরগি খেয়েছেন , মুরগি কেঁচো খেয়েছে , সুতরাং আপনি কেঁচো
খেয়েছেন

দুইজন বয়স্ক মহিলা রিটায়ারমেন্ট সেন্টার বসে আছেন একজন অপরজনকে বলছেন, “বুঝলেন আপা, আমার এখন ৮৩ বছর এবং আমি এখন প্রতিনিয়ত নানা ধরনের ব্যথা-বেদনার মধ্যে থাকি আপনারও তো আমারই মতো বয়স আপনার কেমন লাগে এই বয়সে?”
অপরজন উত্তরে বলল, “আমার একদম নতুন শিশুর মতো লাগে
আসলেই?”, অন্যজন অবাক হয়ে বলল
তখন ওইজন বলল, “হ্যাঁ দাঁত নেই, চুল নেই, এবং এই বোধহয় আমিকরে দিয়েছি!

বিল গেটস সমুদ্র সৈকতে বসে আছেন হঠাৎ একটি বোতল পড়ে থাকতে দেখলেন তিনি বোতলের কর্কটা খুলতেই একটা দৈত্য এসে হাজির হলো দৈত্যটি বলল, “আমি এটার মধ্যে ১০০ বছর ধরে আটকা পড়ে ছিলাম আমাকে ছাড়ানোর জন্য ধন্যবাদ স্বরূপ তোমাকে আমি তোমার একটা ইচ্ছা পূরণ করতে চাই বিল গেটস এটিকে নিজ হোটেলে নিয়ে গেলেন তিনি তার কক্ষে ঢুকে একটা বিশ্ব মানচিত্র বের করলেন সেটার মধ্য থেকে মধ্য প্রাচ্যের দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে বললেন, “এই অঞ্চলে সব সময় হানাহানি, মারামারি, যুদ্ধ-বিগ্রহ লেগেই থাকে আমি চাই এই অঞ্চলে শান্তি দৈত্যটি বলল, “আমি জানি নাআমি এটা করতে পারব কিনা অন্য কোনো ইচ্ছা থাকলে বলো!” এবারের বিল গেটস বলল, “ঠিক আছে, তাহলে শোন: আমার মাইক্রোসফট সারা বিশ্বব্যাপী বাজার জুড়ে আছে কিন্তু তবুও উইন্ডোজ ক্র্যাশ করে তুমি কি এমন করতে পারো যাতে মানুষ আমার এই প্রডাক্টটি খুশী মনে ব্যবহার করে!” দৈত্য তখন বলল, "থাক, থাক, তুমি কোথায় যেন শান্তি চাচ্ছিলে…‍"