কম্পিউটার
আবিস্কারের আগে আমাদের জীবনটা যেমন ছিলোঃ
-Windows ছিলো ঘরের জানালা
-Application মানে বুঝতাম
হেডমাস্টারের কাছে দেওয়া চিঠি
-Mouse বলতে ইদুরকে বুঝতাম
-Keyboard মানে ছিলো পিয়ানো
-File ব্যাপারটা শুধু সরকারী অফিসেই ঘুষ দিয়ে ছাড়ানো কাগজ জানতাম
-Hard Drive মানে চরম মজার একটা গাড়ির জার্নি
-Cut শুধুমাত্র ছুরি দিয়েই করা যেত
-Web জন্মাতো আমাদের ঘরের
কোনায়
-Virus ছিলো একটা ফ্লু
-Apple and Blackberry
ছিলো দুটি ফলের নাম
আর এখন?
-Windows ছিলো ঘরের জানালা
-Application মানে বুঝতাম
হেডমাস্টারের কাছে দেওয়া চিঠি
-Mouse বলতে ইদুরকে বুঝতাম
-Keyboard মানে ছিলো পিয়ানো
-File ব্যাপারটা শুধু সরকারী অফিসেই ঘুষ দিয়ে ছাড়ানো কাগজ জানতাম
-Hard Drive মানে চরম মজার একটা গাড়ির জার্নি
-Cut শুধুমাত্র ছুরি দিয়েই করা যেত
-Web জন্মাতো আমাদের ঘরের
কোনায়
-Virus ছিলো একটা ফ্লু
-Apple and Blackberry
ছিলো দুটি ফলের নাম
আর এখন?
===============
দুই
সাপের মধ্যে চ্যাট হচ্ছে.......
১ম সাপ:ফোস
২য় সাপ:ফোস ফোস
১ম সাপ:ফোস ফোসফোস
২য় সাপ:ফোস ফোসফোস ফোসফোস ফোস
১ম সাপ (রেগে):হালুম হালুম
২য় সাপ :শালা ফেক আইডি দিয়ে পটানোর চেষ্টা!.
.
.
.
ভাগ ২৯ নং সিরিয়াল চলে..
১ম সাপ:ফোস
২য় সাপ:ফোস ফোস
১ম সাপ:ফোস ফোসফোস
২য় সাপ:ফোস ফোসফোস ফোসফোস ফোস
১ম সাপ (রেগে):হালুম হালুম
২য় সাপ :শালা ফেক আইডি দিয়ে পটানোর চেষ্টা!.
.
.
.
ভাগ ২৯ নং সিরিয়াল চলে..
==================
এরশাদ,অপি
করিম,মিলা আর
নিজামী একসাথে ট্রেনে করে একটা আঞ্চলিক
অনুষ্ঠানে যোদ দিতে যাচ্ছে।হটাৎ
গাড়ি একটা টানেলের ভিতর ঢুকে পড়ল ।তার পরপরেই
ওরা প্রথমে একটা চুমু ও তার
সাথে সাথে একটা থাপ্পরের আওয়াজ শুনতে পেল ।
একটু পর ট্রেন টানেল থেকে বের হল ।কেউ
কোনো কথা বলছে না, খালি এরশাদ তার
গালটা ধরে হাতাচ্ছেন । ওখানটা লাল হয়ে আছে ।
বুঝা গেল চড় কাকে মারা হয়েছে ।
অপি করিম ভাবছেঃ নিশ্চই এরশাদ চাচা মিলাকে চুমু
খেতে গিয়ে চড় খেয়েছেন!!নাহ বেটা এই বয়সেও ভাল
হল না!!
মিলা ভাবছেঃ এরশাদ আঙ্কেল মনে হয় আমাকে চুমু
খেতে গিয়ে ভুলে অপি আপাকে চুমু খেয়ে ফেলেছে.. আর
তাই অপি আপা বেটাকে দিয়েছে থাপ্পর!! ঠিক
হয়েছে!!!
এরশাদ ভাবছেনঃ নিজামী শালা মনে হয় মিলাকে চুমু
দিছে!! আর শালি অন্ধকারে থাপ্পর মেরেছে আমাকে!!
নাহ দেশটা রসাতলে গেল!!!
নিজামী ভাবছেনঃ
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আল্লাহ আবার আরেকটা টানেল পাঠাও… আবার চুমার
শব্দ কইরা হালার পুতেরে কষায়া আরেকটা চড়
মারি!!! আগের বার বেশি জোড়ে দিতে পারি নাই ।
এইবার কানপট্টী লাল কইরা ফালামু হারামজাদার!!
নিজামী একসাথে ট্রেনে করে একটা আঞ্চলিক
অনুষ্ঠানে যোদ দিতে যাচ্ছে।হটাৎ
গাড়ি একটা টানেলের ভিতর ঢুকে পড়ল ।তার পরপরেই
ওরা প্রথমে একটা চুমু ও তার
সাথে সাথে একটা থাপ্পরের আওয়াজ শুনতে পেল ।
একটু পর ট্রেন টানেল থেকে বের হল ।কেউ
কোনো কথা বলছে না, খালি এরশাদ তার
গালটা ধরে হাতাচ্ছেন । ওখানটা লাল হয়ে আছে ।
বুঝা গেল চড় কাকে মারা হয়েছে ।
অপি করিম ভাবছেঃ নিশ্চই এরশাদ চাচা মিলাকে চুমু
খেতে গিয়ে চড় খেয়েছেন!!নাহ বেটা এই বয়সেও ভাল
হল না!!
মিলা ভাবছেঃ এরশাদ আঙ্কেল মনে হয় আমাকে চুমু
খেতে গিয়ে ভুলে অপি আপাকে চুমু খেয়ে ফেলেছে.. আর
তাই অপি আপা বেটাকে দিয়েছে থাপ্পর!! ঠিক
হয়েছে!!!
এরশাদ ভাবছেনঃ নিজামী শালা মনে হয় মিলাকে চুমু
দিছে!! আর শালি অন্ধকারে থাপ্পর মেরেছে আমাকে!!
নাহ দেশটা রসাতলে গেল!!!
নিজামী ভাবছেনঃ
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আল্লাহ আবার আরেকটা টানেল পাঠাও… আবার চুমার
শব্দ কইরা হালার পুতেরে কষায়া আরেকটা চড়
মারি!!! আগের বার বেশি জোড়ে দিতে পারি নাই ।
এইবার কানপট্টী লাল কইরা ফালামু হারামজাদার!!
============
আজ আমি
বল্টুর বাড়িতে গেলাম .বল্টু তার পরিবারের সাথে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে- এই হল
আমার স্ত্রী Google খানম, একটা
প্রশ্ন করলে দশটা উত্তর দেয়.
এ হল আমার ছেলে Facebook খান, যেকোন কথা সমস্ত মহল্লা প্রচার করে বেড়ায়. আর এটা হল আমার মেয়ে Twitter আক্তার, পুরা মহল্লা একে FOLLOW করে..
এই রকম অনেক মানুষ আছে আমাদের চারপাশে । কি বলেন?
এ হল আমার ছেলে Facebook খান, যেকোন কথা সমস্ত মহল্লা প্রচার করে বেড়ায়. আর এটা হল আমার মেয়ে Twitter আক্তার, পুরা মহল্লা একে FOLLOW করে..
এই রকম অনেক মানুষ আছে আমাদের চারপাশে । কি বলেন?
====================
বিবর্তন
!!!!
২০০০ সাল :: "ছেলে হোক
মেয়ে হোক,দুটি সন্তানই যথেষ্ট"
২০১০ সাল :: "ছেলে হোক
মেয়ে হোক,একটি হলেই ভাল হয়"
২০২০ সাল :: "ছেলে-মেয়ে কিছু না হলেই ভাল
হয়"
২০৩০ সাল :: "বিয়ে না করলেই ভাল হয়"
২০৪০ সাল :: "বিয়েই যখন হবে না,তখন
বেঁচে থেকে লাভ কি ?? তাই মরে গেলেই ভাল
হয়"
২০০০ সাল :: "ছেলে হোক
মেয়ে হোক,দুটি সন্তানই যথেষ্ট"
২০১০ সাল :: "ছেলে হোক
মেয়ে হোক,একটি হলেই ভাল হয়"
২০২০ সাল :: "ছেলে-মেয়ে কিছু না হলেই ভাল
হয়"
২০৩০ সাল :: "বিয়ে না করলেই ভাল হয়"
২০৪০ সাল :: "বিয়েই যখন হবে না,তখন
বেঁচে থেকে লাভ কি ?? তাই মরে গেলেই ভাল
হয়"
===============
পরিমল
জয়ধর বাবু কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গেছেন প্রাকৃতিক অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করতে। সমুদ্রের কাছে গিয়ে নামতে ইচ্ছে হলো পানিতে।
ড্রেস শর্ট করে সমুদ্রে নামতে যাবেন, কাছেই ২/৩ জন ষোড়শীর শর্ট ড্রেস দেখে পরিমল বাবুর কুতুব মিনার জেগে উঠল।
তিনি একটু বেশিই সেনসেটিভ।
দৃশগুলো সইতে পারেন না।
কিন্তু এটা তো আর তার কোচিং সেন্টার না ।
কিন্তু কুতুব মিনার তো কথা শোনে না আর তাই শর্টপ্যান্টের সামনের দিক উঁচু হতে থাকলো। ভয়, লজ্জা আর হিন্মতা নিয়ে এদিক সেদিক তাকালেন কেউ দেখছে না তো?
সামন পেছন ডান বাম দেখতে গিয়ে ডানে দেখলেন এক পিচ্চি মেয়ে চোখ বড় বড় করে পরিমল বাবুর দেহের বিশেষ দিকে তাকিয়ে আছে। পুচকা মেয়েটি হয়তো বুঝতে পারছে না কেন ওখানটা উঠানামা করছে।
মহা ফ্যাসাদে পরিমল বাবুর।
তিনি স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করলেন একটু কুঁজো হয়ে দাঁড়িয়ে।
সেয়ানা পিচ্চিটি পরিমল বাবুর আর একটু সামনে এগিয়ে এলো।
> আংকেল, এটা কী?
= পাখি... যাও যাও ডিস্টার্ব করোনা!
পিচ্চিটি গেলো না। তবে পরিমল বাবুর তাড়া খেয়ে অদূরে দাঁড়িয়ে রইলো। পরিমল বাবুর মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেলো। তিনি পানিতে দ্রুত ঝাপিয়ে পড়লেন।
ঝাপাঝাপি করে এসে সৈকতে শুয়ে পড়লেন। বিকালের সোনালী রোদ গায়ে লেগে একটা আরাম আরাম ভাব চলে এলো। স্বপ্নে তার প্রিন্সিপাল ম্যাডামের সাথে mutual sex করতে কখন যে পরিমল বাবুর ঘুমিয়ে পড়েছেন, খেয়ালই করেন নি।
ঘুম ভেঙে দেখেন তিনি হাসপাতালে।
ঘটনা কী?
অন্য সবাইও জানতে চাইলেন ঘটনা কী?
পরিমল বাবু ফ্যাল ফ্যাল করে এদিক ওদিক তাকাতে গিয়ে হঠাৎ অনুভব করলেন উনার বিশেষ অঙ্গে ব্যান্ডেজ।
খাইছে!
ডাক্তার জানালেন, মূত্ত্র বিসর্জনের একটা ব্যবস্থা করা গেলেও যৌন জীবনে তাকে আজীবন অক্ষম হয়েই থাকতে হবে ।
পরিমল বাবু তো কেদেকেটে অস্থির........ দুই দিন দুই রাত তিনি সুধু কাদলেন.....
অবশেষে তার mutual sex partner এর ফোন পেয়ে তিনি একটু শান্ত হলেন । তারপর ডাক্তারের প্রশ্নে পরিমল বাবু জানালেন, কিছুই জানি না। তবে শেষ মনে পরে সৈকতে একটা পিচ্চি মেয়ে আমার চারপাশে ঘুর ঘুর করছিলো।
ডাক্তার লোক পাঠালেন পিচ্চিকে ধরে আনার জন্য।
পিচ্চি এসে বলে,
আংকেল ঘুমিয়ে যাবার পর আমি আংকেলের পাখি আর পাখির দুইটা ডিম নিয়া খেলতে ছিলাম। হঠাৎ দেখি পাখি রাগে ফুইসা উঠছে। তাই আমি ধাক্কা দিছি। অমনি পাখি আমারে থুতু দিছে, আর তাই আমিও পাখিটারে ডিমসুদ্ধ ইটের উপর রাইখা আরেকটা ইট দিয়া মাইরা ফাটাইয়া দিছি।
ড্রেস শর্ট করে সমুদ্রে নামতে যাবেন, কাছেই ২/৩ জন ষোড়শীর শর্ট ড্রেস দেখে পরিমল বাবুর কুতুব মিনার জেগে উঠল।
তিনি একটু বেশিই সেনসেটিভ।
দৃশগুলো সইতে পারেন না।
কিন্তু এটা তো আর তার কোচিং সেন্টার না ।
কিন্তু কুতুব মিনার তো কথা শোনে না আর তাই শর্টপ্যান্টের সামনের দিক উঁচু হতে থাকলো। ভয়, লজ্জা আর হিন্মতা নিয়ে এদিক সেদিক তাকালেন কেউ দেখছে না তো?
সামন পেছন ডান বাম দেখতে গিয়ে ডানে দেখলেন এক পিচ্চি মেয়ে চোখ বড় বড় করে পরিমল বাবুর দেহের বিশেষ দিকে তাকিয়ে আছে। পুচকা মেয়েটি হয়তো বুঝতে পারছে না কেন ওখানটা উঠানামা করছে।
মহা ফ্যাসাদে পরিমল বাবুর।
তিনি স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করলেন একটু কুঁজো হয়ে দাঁড়িয়ে।
সেয়ানা পিচ্চিটি পরিমল বাবুর আর একটু সামনে এগিয়ে এলো।
> আংকেল, এটা কী?
= পাখি... যাও যাও ডিস্টার্ব করোনা!
পিচ্চিটি গেলো না। তবে পরিমল বাবুর তাড়া খেয়ে অদূরে দাঁড়িয়ে রইলো। পরিমল বাবুর মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেলো। তিনি পানিতে দ্রুত ঝাপিয়ে পড়লেন।
ঝাপাঝাপি করে এসে সৈকতে শুয়ে পড়লেন। বিকালের সোনালী রোদ গায়ে লেগে একটা আরাম আরাম ভাব চলে এলো। স্বপ্নে তার প্রিন্সিপাল ম্যাডামের সাথে mutual sex করতে কখন যে পরিমল বাবুর ঘুমিয়ে পড়েছেন, খেয়ালই করেন নি।
ঘুম ভেঙে দেখেন তিনি হাসপাতালে।
ঘটনা কী?
অন্য সবাইও জানতে চাইলেন ঘটনা কী?
পরিমল বাবু ফ্যাল ফ্যাল করে এদিক ওদিক তাকাতে গিয়ে হঠাৎ অনুভব করলেন উনার বিশেষ অঙ্গে ব্যান্ডেজ।
খাইছে!
ডাক্তার জানালেন, মূত্ত্র বিসর্জনের একটা ব্যবস্থা করা গেলেও যৌন জীবনে তাকে আজীবন অক্ষম হয়েই থাকতে হবে ।
পরিমল বাবু তো কেদেকেটে অস্থির........ দুই দিন দুই রাত তিনি সুধু কাদলেন.....
অবশেষে তার mutual sex partner এর ফোন পেয়ে তিনি একটু শান্ত হলেন । তারপর ডাক্তারের প্রশ্নে পরিমল বাবু জানালেন, কিছুই জানি না। তবে শেষ মনে পরে সৈকতে একটা পিচ্চি মেয়ে আমার চারপাশে ঘুর ঘুর করছিলো।
ডাক্তার লোক পাঠালেন পিচ্চিকে ধরে আনার জন্য।
পিচ্চি এসে বলে,
আংকেল ঘুমিয়ে যাবার পর আমি আংকেলের পাখি আর পাখির দুইটা ডিম নিয়া খেলতে ছিলাম। হঠাৎ দেখি পাখি রাগে ফুইসা উঠছে। তাই আমি ধাক্কা দিছি। অমনি পাখি আমারে থুতু দিছে, আর তাই আমিও পাখিটারে ডিমসুদ্ধ ইটের উপর রাইখা আরেকটা ইট দিয়া মাইরা ফাটাইয়া দিছি।
===============
Year 1995 -
"দোস্ত! ভূমিকম্প..."
"কি কস! এখনই বাসার
উঠানে চলে যা..." Year 2000 -
"দোস্ত! ভূমিকম্প..."
"সর্বনাশ! এখনই রাস্তায়
নাম!
খবরদার, লিফট ইউজ
করবি না..." Year 2013 -
"দোস্ত! ভূমিকম্প..."
"আরে সাব্বাশ! এখনই
ফেসবুকে স্ট্যাটাস
দিয়ে দে...
"দোস্ত! ভূমিকম্প..."
"কি কস! এখনই বাসার
উঠানে চলে যা..." Year 2000 -
"দোস্ত! ভূমিকম্প..."
"সর্বনাশ! এখনই রাস্তায়
নাম!
খবরদার, লিফট ইউজ
করবি না..." Year 2013 -
"দোস্ত! ভূমিকম্প..."
"আরে সাব্বাশ! এখনই
ফেসবুকে স্ট্যাটাস
দিয়ে দে...
==============
এক চরম
কিপ্টা লোক
সমুদ্রে গোসল
করতে গিয়ে ডুবে যেতে লাগলো...
সে তখন
দোয়া করতে লাগলো বিধাতার
কাছে,
“হে বিধাতা আমি যদি বেঁচে যাই
তাহলে ১০০০ জন এতিমকে ২
বেলা বিরিয়ানি খাওয়াবো “
তখনি এক বড় একটা স্রোত
এসে তাকে সাগর
তীরে ঠেলে দিলো!
সে তখন দাঁড়িয়ে বলল, “হাহ!
কিসের বিরিয়ানি!!”
তখন আচানক আরেকটা বড়
ঢেউ
এসে তাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেলো!
তখন সে বলতে লাগলো.
.
.
.
.
.
“আমি বলতে চাচ্ছি চিকেন
বিরিয়ানী নাকি কাচ্চি!” :P
মজা পেলে লাইক দেন।
সমুদ্রে গোসল
করতে গিয়ে ডুবে যেতে লাগলো...
সে তখন
দোয়া করতে লাগলো বিধাতার
কাছে,
“হে বিধাতা আমি যদি বেঁচে যাই
তাহলে ১০০০ জন এতিমকে ২
বেলা বিরিয়ানি খাওয়াবো “
তখনি এক বড় একটা স্রোত
এসে তাকে সাগর
তীরে ঠেলে দিলো!
সে তখন দাঁড়িয়ে বলল, “হাহ!
কিসের বিরিয়ানি!!”
তখন আচানক আরেকটা বড়
ঢেউ
এসে তাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেলো!
তখন সে বলতে লাগলো.
.
.
.
.
.
“আমি বলতে চাচ্ছি চিকেন
বিরিয়ানী নাকি কাচ্চি!” :P
মজা পেলে লাইক দেন।
==============
একদিন
একটি গ্রামে একটি বিমান
আছড়ে পড়ল।
গ্রামবাসী বিমানের সকল
যাত্রীকে মৃত ভেবে কবর
দিয়ে দিল। সেই
বিমানে বাংলাদেশের এক
মন্ত্রীও ছিল। এখন এই খবর
পেয়ে সাংবাদিকরা সেই
গ্রামে গেল খবর সংগ্রহ
করতে। ওই গ্রামের
সবচেয়ে গন্য-মান্য
ব্যক্তি কে প্রশ্ন করল, “সকল
যাত্রীই মারা গেছে, এই
ব্যাপারে কি আপনারা নিশ্চিত?”
লোকটি বলল,
.
.
.
… .
.
“কবর দেওয়ার সময় যদিও
মন্ত্রিসাহেব বলছিলেন
যে উনি জীবিত। কিন্তু
রাজনীতিবিদ তো তাই
কথাটা বিশ্বাস করি নাই।
কবর দিয়া দিছি।….
একটি গ্রামে একটি বিমান
আছড়ে পড়ল।
গ্রামবাসী বিমানের সকল
যাত্রীকে মৃত ভেবে কবর
দিয়ে দিল। সেই
বিমানে বাংলাদেশের এক
মন্ত্রীও ছিল। এখন এই খবর
পেয়ে সাংবাদিকরা সেই
গ্রামে গেল খবর সংগ্রহ
করতে। ওই গ্রামের
সবচেয়ে গন্য-মান্য
ব্যক্তি কে প্রশ্ন করল, “সকল
যাত্রীই মারা গেছে, এই
ব্যাপারে কি আপনারা নিশ্চিত?”
লোকটি বলল,
.
.
.
… .
.
“কবর দেওয়ার সময় যদিও
মন্ত্রিসাহেব বলছিলেন
যে উনি জীবিত। কিন্তু
রাজনীতিবিদ তো তাই
কথাটা বিশ্বাস করি নাই।
কবর দিয়া দিছি।….
================
টিচার
: আমি একটা প্রশ্ন
করব যে সবার
আগে উত্তর
দিতে পারবে তার
আজকে ছুটি .
টিংকু তার
ব্যাগটা বাহিরে ফেলে দিল.
টিচার : এই
ব্যাগটা কে বাহিরে ফেলেছে???
টিংকু : স্যার
আমি ফেলেছি,তাহলে এখন
আমি যাই স্যার!!!!!!
টিচার SHOOCKSS
টিংকু ROOCKSS.....
করব যে সবার
আগে উত্তর
দিতে পারবে তার
আজকে ছুটি .
টিংকু তার
ব্যাগটা বাহিরে ফেলে দিল.
টিচার : এই
ব্যাগটা কে বাহিরে ফেলেছে???
টিংকু : স্যার
আমি ফেলেছি,তাহলে এখন
আমি যাই স্যার!!!!!!
টিচার SHOOCKSS
টিংকু ROOCKSS.....
===============
চিকিৎসা
বিজ্ঞানের উন্নতি বিষয়ক
আন্তর্জাতিক সেমিনার হচ্ছিলো।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতি বিষয়ক
আন্তর্জাতিক সেমিনার হচ্ছিলো। ইংল্যাণ্ডের
ডাক্তার বললেন, আমাদের দেশে একটা শিশু জন্ম
নিলো যার একটা পা ছিল না।
আমরা নকল পা লাগিয়ে দিলাম। বড়
হয়ে সে অলিম্পিকে ১০০ মিটার দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন
হলো! জার্মানির ডাক্তার বললেন, আমাদের
দেশে এক শিশু
জন্ম নিলো যার দুটি হাত ছিল না। আমরা নকল
হাত লাগিয়ে দিলাম। বড়
হয়ে সে মুষ্টিযুদ্ধে স্বর্ণপদক পেলো!!
সবশেষে বাংলাদেশের ডাক্তার বললেন,
…
আমাদের দেশে একদা দুটি মেয়ে শিশু জন্ম নিলো-
যাদের হাত-পা সবই ঠিক ছিল, শুধু মাথায় মগজ ছিল
না। আমরা সেখানে গোবর ঢুকিয়ে দিলাম।
বললে বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না, দু জনেই
দেশের শীর্ষপদে বসেছিলেন।
আন্তর্জাতিক সেমিনার হচ্ছিলো।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতি বিষয়ক
আন্তর্জাতিক সেমিনার হচ্ছিলো। ইংল্যাণ্ডের
ডাক্তার বললেন, আমাদের দেশে একটা শিশু জন্ম
নিলো যার একটা পা ছিল না।
আমরা নকল পা লাগিয়ে দিলাম। বড়
হয়ে সে অলিম্পিকে ১০০ মিটার দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন
হলো! জার্মানির ডাক্তার বললেন, আমাদের
দেশে এক শিশু
জন্ম নিলো যার দুটি হাত ছিল না। আমরা নকল
হাত লাগিয়ে দিলাম। বড়
হয়ে সে মুষ্টিযুদ্ধে স্বর্ণপদক পেলো!!
সবশেষে বাংলাদেশের ডাক্তার বললেন,
…
আমাদের দেশে একদা দুটি মেয়ে শিশু জন্ম নিলো-
যাদের হাত-পা সবই ঠিক ছিল, শুধু মাথায় মগজ ছিল
না। আমরা সেখানে গোবর ঢুকিয়ে দিলাম।
বললে বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না, দু জনেই
দেশের শীর্ষপদে বসেছিলেন।
===================
প্রেমিক
প্রেমিকা এক প্লেটে ফুসকা খেতেছে.
একজন আরেক জনের চোখের দিকে তাকিয়ে আছে.
প্রেমিকা(রোম্যান্টিক মোডে) : ওমন করে কি দেখছ????
…
…
…
…
…
…
…
…
…
…
প্রেমিক : আমাকেও এক-দুইটা ফুসকা খেতেদাও, মটকী কোথাকার!!!!!
সব ফুসকা একা একাই গাল ভরে খেতেছ!!!!!!
প্রেমিকা SHOOCKSS.....
একজন আরেক জনের চোখের দিকে তাকিয়ে আছে.
প্রেমিকা(রোম্যান্টিক মোডে) : ওমন করে কি দেখছ????
…
…
…
…
…
…
…
…
…
…
প্রেমিক : আমাকেও এক-দুইটা ফুসকা খেতেদাও, মটকী কোথাকার!!!!!
সব ফুসকা একা একাই গাল ভরে খেতেছ!!!!!!
প্রেমিকা SHOOCKSS.....
==============
ফেসবুকে
মেয়েদের স্ট্যাটাস হইতেছে 'হাইব্রিড' জাতের
। দেওয়ার সাথে সাথে বাম্পার ফলন ...
আর ছেলেদেরটা হইলো 'নিম্ন প্রজাতির পোকা ধরা' জাতের ... দেওয়ার ছয় মাস পরেও ফসলের দেখা নাই ...
এই জন্যই তো ছেলেরা fake id খুলে হাইব্রিড প্রজাতির চাষ করে ...
আর ছেলেদেরটা হইলো 'নিম্ন প্রজাতির পোকা ধরা' জাতের ... দেওয়ার ছয় মাস পরেও ফসলের দেখা নাই ...
এই জন্যই তো ছেলেরা fake id খুলে হাইব্রিড প্রজাতির চাষ করে ...
=================
পরিমল
বাবুর তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায়
কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল |
পরিমল বাবু লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |
পরিমল বাবু : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমারমিলে ৫ টি বিচি !
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ?
পরিমল বাবু লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |
পরিমল বাবু : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমারমিলে ৫ টি বিচি !
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ?
==================
এক
ছেলে থাইল্যান্ড থেকে তার মাকে ফোন দিয়ে বলল, মা
আমার এইডস হইছে আমি দেশে ফিরে আসব । ছেলের জীবনঘাতি এইডস অসুখের কথা শুনে তার মা
বলল, হ বাবা যত শীঘ্রই সম্ভব দেশে ফিরে আয় । ছেলে ফোন রেখে দিল ।
তার কিছুক্ষন পর তার মা কি যেন ভেবে ছেলেকে ফোন দিয়ে বলল , বাবা তুই দেশে আসিস না । ছেলে অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো~~ কেন ??
তার মা বলতে শুরু করল ~~ তুই যদি দেশে আসিস তাহলে তোর থেকে আমাদের বাসার কাজের বুয়ার এইডস হবে! কাজের বুয়ার এইডস হলে তোর বাবার হবে ! তোর বাবার হলে আবার আমার হবে! আমার হলে তোর ছোট চাচার হবে! তোর ছোট চাচার হলে তোর চাচীর হবে! আর একবার যদি তোর ছোট চাচীর হয় তাহলে...
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
এলাকাসুদ্ধ লোকের হবে !
তার কিছুক্ষন পর তার মা কি যেন ভেবে ছেলেকে ফোন দিয়ে বলল , বাবা তুই দেশে আসিস না । ছেলে অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো~~ কেন ??
তার মা বলতে শুরু করল ~~ তুই যদি দেশে আসিস তাহলে তোর থেকে আমাদের বাসার কাজের বুয়ার এইডস হবে! কাজের বুয়ার এইডস হলে তোর বাবার হবে ! তোর বাবার হলে আবার আমার হবে! আমার হলে তোর ছোট চাচার হবে! তোর ছোট চাচার হলে তোর চাচীর হবে! আর একবার যদি তোর ছোট চাচীর হয় তাহলে...
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
এলাকাসুদ্ধ লোকের হবে !
===================
এক ছোট
বাচ্চা বাথরুমে বিশেষ বড় কাজ সম্পাদন করে বীরদর্পে দিগম্বর বেশে তার বাবাকে এসে
বলল ,
↓
↓
↓
↓
↓
- বাবা, হাইগা আইছি ।
বাবা তখন বাসার ড্রইং রুমে এক মেহমানের সাথে জরুরি কথায় ব্যস্ত ছিলেন । তাই কথাটি শুনে ছেলেকে এক ধমক দেয়। ছেলে মনে করে বাবা তার কথা বিশ্বাস করেনি । তাই বকা শুনে ছেলে আবার বাথরুমে গিয়ে পুনরায় ড্রইং রুমে ফিরে আসে । তখন তার হাতে ছিল বিশেষ দুর্গন্ধময় কঠিন পদার্থ ।
এসে বাবাকে সেটা দেখিয়ে বলে -
- বাবা! হাগা লইয়া আইছি ।দেখছ ???
↓
↓
↓
↓
↓
- বাবা, হাইগা আইছি ।
বাবা তখন বাসার ড্রইং রুমে এক মেহমানের সাথে জরুরি কথায় ব্যস্ত ছিলেন । তাই কথাটি শুনে ছেলেকে এক ধমক দেয়। ছেলে মনে করে বাবা তার কথা বিশ্বাস করেনি । তাই বকা শুনে ছেলে আবার বাথরুমে গিয়ে পুনরায় ড্রইং রুমে ফিরে আসে । তখন তার হাতে ছিল বিশেষ দুর্গন্ধময় কঠিন পদার্থ ।
এসে বাবাকে সেটা দেখিয়ে বলে -
- বাবা! হাগা লইয়া আইছি ।দেখছ ???
============