দুই
বন্ধু কবরস্থানে তাদের আত্মীয়ের
কবরে প্রার্থনা করে ফিরছিলো। এমন সময় পাথরে পাথরে ঘষার কর্কশ আওয়াজ শোনা গেলো। ভয়ে দুই বন্ধুর প্রাণ যায় যায় অবস্থা। তাড়াতাড়ি কবরস্থান থেকে বের হতে গিয়ে তারা দেখলো এক বৃদ্ধ কবরের নাম ফলক ঘষছে। এই না দেখে দুই বন্ধুর ভয় কমে গেলো। তারা বৃদ্ধকে বললো, আপনি আওয়াজ করে আমাদের খুব পাইয়ে দিয়েছিলেন আমরা মনে করেছিলাম আপনি ভূত।
বৃদ্ধ বললো,
-
-
-
-
-
আর বোলো না। বোকার হদ্দ মিস্ত্রী গুলো কবরের নাম ফলকে আমার
নামটা ভুল লিখেছে !!!!
কবরে প্রার্থনা করে ফিরছিলো। এমন সময় পাথরে পাথরে ঘষার কর্কশ আওয়াজ শোনা গেলো। ভয়ে দুই বন্ধুর প্রাণ যায় যায় অবস্থা। তাড়াতাড়ি কবরস্থান থেকে বের হতে গিয়ে তারা দেখলো এক বৃদ্ধ কবরের নাম ফলক ঘষছে। এই না দেখে দুই বন্ধুর ভয় কমে গেলো। তারা বৃদ্ধকে বললো, আপনি আওয়াজ করে আমাদের খুব পাইয়ে দিয়েছিলেন আমরা মনে করেছিলাম আপনি ভূত।
বৃদ্ধ বললো,
-
-
-
-
-
আর বোলো না। বোকার হদ্দ মিস্ত্রী গুলো কবরের নাম ফলকে আমার
নামটা ভুল লিখেছে !!!!
=======================
সিগারেটের
নাম গু হলে কি হত...একবার পড়ে দেখেন... ব্যাপক মজা পাবেন।
আসুন দেখি যদি সিগারেটের
নাম '' গু '' হত তাহলে সবাই
কি বলত :
দোকানদারকে কাস্টমারঃ মামা বেনসন/
গোল্ডলিফ গু আছে ??
অনেকদিন পর বন্ধুর
সঙ্গে বন্ধুর
দেখা হলেঃ কিরে দোস্ত তুই
গু খাস ??
আগে না ভালো ছিলি গু
খাওয়া ধরলি কবে ??
গার্লফ্রেন্ড
বয়ফ্রেন্ডকেঃ সেকি কিছলু
তুমি আবার গু খেয়ে আমার
ঠোঁটে কিস করেছ ??
স্ত্রী স্বামীকেঃ হয় গু
খাওয়া ছাড়বে না হয়
আমাকে ! ল্যাও ঠ্যালা...
সন্তান মাকেঃ আম্মু দেখ
বাবা আবার টয়লেটে বসে গু
খাচ্ছে !
চলন্ত বাসে জনৈক
মহিলাঃ উঃ গুয়ের
গন্ধে বমি আসতেছে !
জনৈক আঁতেলঃ শুনলাম
বাজেটে গুয়ের দাম
বাড়াচ্ছে !
ভাবছি কয়েকশো প্যাকেট গু
কিনে রাখুম !
জনৈক মাতালঃ এত গু
দিয়ে কি করবি ! কিছু গুয়ের
প্যাকেট আমাকেও দিস
না হলে ড্যাম হয়ে যাবে !
জ্ঞানী গুণীরা কহেন-
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ গু
খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য
ক্ষতিকর
আসুন দেখি যদি সিগারেটের
নাম '' গু '' হত তাহলে সবাই
কি বলত :
দোকানদারকে কাস্টমারঃ মামা বেনসন/
গোল্ডলিফ গু আছে ??
অনেকদিন পর বন্ধুর
সঙ্গে বন্ধুর
দেখা হলেঃ কিরে দোস্ত তুই
গু খাস ??
আগে না ভালো ছিলি গু
খাওয়া ধরলি কবে ??
গার্লফ্রেন্ড
বয়ফ্রেন্ডকেঃ সেকি কিছলু
তুমি আবার গু খেয়ে আমার
ঠোঁটে কিস করেছ ??
স্ত্রী স্বামীকেঃ হয় গু
খাওয়া ছাড়বে না হয়
আমাকে ! ল্যাও ঠ্যালা...
সন্তান মাকেঃ আম্মু দেখ
বাবা আবার টয়লেটে বসে গু
খাচ্ছে !
চলন্ত বাসে জনৈক
মহিলাঃ উঃ গুয়ের
গন্ধে বমি আসতেছে !
জনৈক আঁতেলঃ শুনলাম
বাজেটে গুয়ের দাম
বাড়াচ্ছে !
ভাবছি কয়েকশো প্যাকেট গু
কিনে রাখুম !
জনৈক মাতালঃ এত গু
দিয়ে কি করবি ! কিছু গুয়ের
প্যাকেট আমাকেও দিস
না হলে ড্যাম হয়ে যাবে !
জ্ঞানী গুণীরা কহেন-
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ গু
খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য
ক্ষতিকর
================
কঠিন
প্লানিং পড়ে দেখুন"ফিউচার
প্ল্যনিং কারে কয়,
শিখা নেন। একদা এক বৃদ্ধ
লোক
স্টেশনে বসে ট্রেনের
অপেক্ষা করতেছিলো।
তখন এক তরুন আসলো এবং বৃদ্ধলোকটির
কাছে সময় জিজ্ঞাস
করলো। কিন্তু বৃদ্ধ
লোকটি সময়
বললোনা।
তরুনটি বার বার সময়
জিজ্ঞাস করলো, কিন্তু বৃদ্ধলোকটি বললোনা।
তরুনটি বৃদ্ধ
লোকটির নিকট সময় না বলার
কারন
জানতে চাইলো। বৃদ্ধ
লোকটি বললো--->
আমি যদি তোমাকে সময় বলি,
তুমি জানতে চাইবে আমার
নাম, কি করি ইত্যাদি। তখন
আমি তোমার
সম্পর্কে জানতে চাইবো।তখন
আমাদের মাঝে স্বাভাবিক
কথোপকথন চলতে থাকবে। by chance
তুমি আমার
পাশে সিটটা নিয়ে বসবা ট্রেনে।
তখন
হয়তোবা তুমি আমার
সাথে একি স্টেশনে নামবা।
আমার মেয়ে আমাকে নিতে আসবে।
আমার মেয়ে আমাকে তোমার
সাথে দেখে ফেলবে। আমার
মেয়ে অনেক
সুন্দরী। তুমি হয়তোবা তার
প্রেমে পড়ে যাবা, এমনকি হয়তোবা আমার
মেয়েও ্
আর তখন আমার
মেয়ে তোমাকে বিয়ে করতে চাইবে।
এবং তাই আমি দুঃখিত।আমার
এমন দরিদ্র
জামাইয়ের দরকার নেই, যার
কাছে সময় দেখার জন্য
একটা ঘড়িও থাকে না।
প্ল্যনিং কারে কয়,
শিখা নেন। একদা এক বৃদ্ধ
লোক
স্টেশনে বসে ট্রেনের
অপেক্ষা করতেছিলো।
তখন এক তরুন আসলো এবং বৃদ্ধলোকটির
কাছে সময় জিজ্ঞাস
করলো। কিন্তু বৃদ্ধ
লোকটি সময়
বললোনা।
তরুনটি বার বার সময়
জিজ্ঞাস করলো, কিন্তু বৃদ্ধলোকটি বললোনা।
তরুনটি বৃদ্ধ
লোকটির নিকট সময় না বলার
কারন
জানতে চাইলো। বৃদ্ধ
লোকটি বললো--->
আমি যদি তোমাকে সময় বলি,
তুমি জানতে চাইবে আমার
নাম, কি করি ইত্যাদি। তখন
আমি তোমার
সম্পর্কে জানতে চাইবো।তখন
আমাদের মাঝে স্বাভাবিক
কথোপকথন চলতে থাকবে। by chance
তুমি আমার
পাশে সিটটা নিয়ে বসবা ট্রেনে।
তখন
হয়তোবা তুমি আমার
সাথে একি স্টেশনে নামবা।
আমার মেয়ে আমাকে নিতে আসবে।
আমার মেয়ে আমাকে তোমার
সাথে দেখে ফেলবে। আমার
মেয়ে অনেক
সুন্দরী। তুমি হয়তোবা তার
প্রেমে পড়ে যাবা, এমনকি হয়তোবা আমার
মেয়েও ্
আর তখন আমার
মেয়ে তোমাকে বিয়ে করতে চাইবে।
এবং তাই আমি দুঃখিত।আমার
এমন দরিদ্র
জামাইয়ের দরকার নেই, যার
কাছে সময় দেখার জন্য
একটা ঘড়িও থাকে না।
===============
সে তার
সামনে কালো,কাদার মত কি যেন
দেখলো।
নিশ্চিত হওয়ার জন্য
সে তা আঙুলে নিলো এবং নাকের
কাছে নিয়ে গন্ধ শুকলো।
আরো নিশ্চিত হতে সে একটু
মুখে দিয়ে চেখে দেখলো।
সাথে সাথে আবুল বলে উঠলোঃ
.
.
.
.
.
উহ বাঁচলাম,আর একটুর জন্যেই তো গোবরে পা দিয়ে দিচ্ছিলাম !!
দেখলো।
নিশ্চিত হওয়ার জন্য
সে তা আঙুলে নিলো এবং নাকের
কাছে নিয়ে গন্ধ শুকলো।
আরো নিশ্চিত হতে সে একটু
মুখে দিয়ে চেখে দেখলো।
সাথে সাথে আবুল বলে উঠলোঃ
.
.
.
.
.
উহ বাঁচলাম,আর একটুর জন্যেই তো গোবরে পা দিয়ে দিচ্ছিলাম !!
==============================
একদিন
শেখ হাছিনা,
খালেদা জিয়া ও এরশাদ
হেলিকাপ্টারে করে দেশ
ভ্রমণে বের হল।
তখন খালেদা ১০০ টাকার ১
টি নোট নিচে ফেলে বল্ল,
আমি ১ জন
বাংগালীকে খুশি করলাম।
তখন হাছিনা ২ টি ৫০
টাকার নোট
নিচে ফেলে বল্ল, আমি ২
জনকে খুশি করলাম।
এবার এরশাদ ৫ টি ২০
টাকার নোট
নিচে ফেলে বল্ল, আমি ৫
জনকে খুশি করলাম।
তাদের কথা শুনার পর
পাইলট তাদের ৩
জনকে হেলিকাপ্টর
থেকে ফেলে দিয়ে বল্ল,আমি দেশের
১৮
কোটি মানুষকে খুশি করলাম !!
খালেদা জিয়া ও এরশাদ
হেলিকাপ্টারে করে দেশ
ভ্রমণে বের হল।
তখন খালেদা ১০০ টাকার ১
টি নোট নিচে ফেলে বল্ল,
আমি ১ জন
বাংগালীকে খুশি করলাম।
তখন হাছিনা ২ টি ৫০
টাকার নোট
নিচে ফেলে বল্ল, আমি ২
জনকে খুশি করলাম।
এবার এরশাদ ৫ টি ২০
টাকার নোট
নিচে ফেলে বল্ল, আমি ৫
জনকে খুশি করলাম।
তাদের কথা শুনার পর
পাইলট তাদের ৩
জনকে হেলিকাপ্টর
থেকে ফেলে দিয়ে বল্ল,আমি দেশের
১৮
কোটি মানুষকে খুশি করলাম !!
=====================
এক
মহিলা তার প্রেমিকের সাথে ঘুরতে গেছে।
এর মাঝে মহিলার স্বামী তা দেখে ফেলে এবং প্রেমিককে মারা শুরু করে।
তখন মহিলা বলতে থাকেঃ 'মারো গাধাটারে মারো। নিজের বউরে নিয়ে না ঘুরে আরেক জনের বউরে নিয়ে ঘুরে।'
হটাৎ প্রেমিকের শক্তি এসে পরে।
সে স্বামীকে মারা শুরু করে।
তখন মহিলা বলা শুরু করেঃ 'মারো শালারে মারো। না নিজে ঘুরতে নিয়ে যায়, না আরেক জনের সাথে ঘুরতে দেয়।
এর মাঝে মহিলার স্বামী তা দেখে ফেলে এবং প্রেমিককে মারা শুরু করে।
তখন মহিলা বলতে থাকেঃ 'মারো গাধাটারে মারো। নিজের বউরে নিয়ে না ঘুরে আরেক জনের বউরে নিয়ে ঘুরে।'
হটাৎ প্রেমিকের শক্তি এসে পরে।
সে স্বামীকে মারা শুরু করে।
তখন মহিলা বলা শুরু করেঃ 'মারো শালারে মারো। না নিজে ঘুরতে নিয়ে যায়, না আরেক জনের সাথে ঘুরতে দেয়।
================
তিন
চোর গ্রামের একটা বাড়িতে গিয়েছিল গরু চুরি করতে। তো বাড়ির মালিক টের পায় এবং বেশি সাহস
দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল চোর ধরতে।
তো চোর তিনটা বুদ্ধি করল বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে। তো চোর তিনটা মালিককে ধরে গরুর সাথে উলঙ্গ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে চলে গেল।
পরের দিন সকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন খুলে দিল, তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই।
-
-
-
একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর বাছুরটিকে পেটাচ্ছে আর বলতে লাগল "কাল সারারাত বললাম আমি তোর মা না, তারপরেও সে সারারাত দুধ মনে কইরা আমার চুষতেছিল।
তো চোর তিনটা বুদ্ধি করল বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে। তো চোর তিনটা মালিককে ধরে গরুর সাথে উলঙ্গ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে চলে গেল।
পরের দিন সকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন খুলে দিল, তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই।
-
-
-
একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর বাছুরটিকে পেটাচ্ছে আর বলতে লাগল "কাল সারারাত বললাম আমি তোর মা না, তারপরেও সে সারারাত দুধ মনে কইরা আমার চুষতেছিল।
==============
ফেসবুক
সম্পর্কিত নিউটনের
অপ্রকাশিত ৫টি সূত্র
(ফাঁকিবাজি করে পূর্বে প্রকাশ
করা হয় নাই)
১) প্রত্যেক রিয়েল আইডির একাধিক
মাল্টি/ ফেকআইডি আছে!
২) ফেসবুকের ফ্যান পেজগুলোয় কোন
জোকস সৃষ্টি বা ধ্বংস হয় না; একই
জোকস্ কেবল এক পেজ থেকে অন্য
পেজে রূপান্তরিত হয় মাত্র!
৩) একজন ছাত্রের
ফেসবুকেতে কাটানো সময় তার
পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের
ব্যস্তানুপাতিক, অর্থাত
ফেসবুকেতে ব্যয়িত সময় যত বেশি হয়,
পরীক্ষার নম্বর তত কম হয়!
৪) ছেলেদের স্ট্যাটাসে পরা লাইক ও
কমেন্ট,মেয়েদের
স্ট্যাটাসে পড়া লাইক ও কমেন্ট এর
তুলনায় অতিব নগন্য
৫) কোন মেয়ের ছবিতে ছেলেদের
'তেল মারা'কমেন্ট অবশ্যই
থাকবে এবং ছবি যত সুন্দর
হবে তেলের পরিমাণ তত বাড়বে!
****যদি কার মনে হয় এই স্ট্যাটাস
কপি করা তবে আমি তাদের ২নম্বর
সূত্রটি দেখতে বলব............
অপ্রকাশিত ৫টি সূত্র
(ফাঁকিবাজি করে পূর্বে প্রকাশ
করা হয় নাই)
১) প্রত্যেক রিয়েল আইডির একাধিক
মাল্টি/ ফেকআইডি আছে!
২) ফেসবুকের ফ্যান পেজগুলোয় কোন
জোকস সৃষ্টি বা ধ্বংস হয় না; একই
জোকস্ কেবল এক পেজ থেকে অন্য
পেজে রূপান্তরিত হয় মাত্র!
৩) একজন ছাত্রের
ফেসবুকেতে কাটানো সময় তার
পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের
ব্যস্তানুপাতিক, অর্থাত
ফেসবুকেতে ব্যয়িত সময় যত বেশি হয়,
পরীক্ষার নম্বর তত কম হয়!
৪) ছেলেদের স্ট্যাটাসে পরা লাইক ও
কমেন্ট,মেয়েদের
স্ট্যাটাসে পড়া লাইক ও কমেন্ট এর
তুলনায় অতিব নগন্য
৫) কোন মেয়ের ছবিতে ছেলেদের
'তেল মারা'কমেন্ট অবশ্যই
থাকবে এবং ছবি যত সুন্দর
হবে তেলের পরিমাণ তত বাড়বে!
****যদি কার মনে হয় এই স্ট্যাটাস
কপি করা তবে আমি তাদের ২নম্বর
সূত্রটি দেখতে বলব............
=================
এক
কিশোরী মেয়ে স্কার্ট পড়ে খেলতে যায়্, তো
একদিন সে তার ছেলে বন্ধুর সাথে স্কার্ট পড়ে গেছে, ছেলেটা
তাকে গাছে উঠতে বললো।
সে গাছে উঠায় ছেলেটা গাছের নিচে যায় দাড়ালো মেয়ে টার অন্তর্বাস দেখার জন্য্।
মেয়েটা বাসায় যেয়ে তার মা কে বললো সব্।
মা তার কথা শুনে আরে বোকা মেয়ে, ছেলেটা তোমার অন্তর্বাস দেখার জন্য তোমাকে গাছে উঠতে বলছে।
তো পরের দিন মেয়েটা আবার গেলো খেলতে, ছেলেটাআবার তাকে গাছে উঠতে বললো। মেয়েটাও উঠল আর বাসায় যেয়ে মা কে সব বললো। তার মা আবার একই কথা বললো,
এবার মেয়ের উত্তর্ঃ মা আমি এবার আর অন্তর্বাস পড়ে যাই নাই যাতে ছেলেটা অন্তর্বাস না দেখতে পারে।
সে গাছে উঠায় ছেলেটা গাছের নিচে যায় দাড়ালো মেয়ে টার অন্তর্বাস দেখার জন্য্।
মেয়েটা বাসায় যেয়ে তার মা কে বললো সব্।
মা তার কথা শুনে আরে বোকা মেয়ে, ছেলেটা তোমার অন্তর্বাস দেখার জন্য তোমাকে গাছে উঠতে বলছে।
তো পরের দিন মেয়েটা আবার গেলো খেলতে, ছেলেটাআবার তাকে গাছে উঠতে বললো। মেয়েটাও উঠল আর বাসায় যেয়ে মা কে সব বললো। তার মা আবার একই কথা বললো,
এবার মেয়ের উত্তর্ঃ মা আমি এবার আর অন্তর্বাস পড়ে যাই নাই যাতে ছেলেটা অন্তর্বাস না দেখতে পারে।
==============
ব্লাউজ
খোল।
এক মহিলা গেল বাবা টাশকি শেখের কাছে
মহিলা:বাবা,আমার স্বামীর আয় উন্নতি কি কোন দিন ই বাড়বে না?
বাবা:তোর স্বামীকে সাথে এনেছিস?
মহিলা: না
... বাবা :ব্লাউজ খোল
মহিলা :কেন
বাবা:তোর স্বামীর হাতের রেখা দেখবো
এক মহিলা গেল বাবা টাশকি শেখের কাছে
মহিলা:বাবা,আমার স্বামীর আয় উন্নতি কি কোন দিন ই বাড়বে না?
বাবা:তোর স্বামীকে সাথে এনেছিস?
মহিলা: না
... বাবা :ব্লাউজ খোল
মহিলা :কেন
বাবা:তোর স্বামীর হাতের রেখা দেখবো
===============
জলিল
ভাইয়ের আতন্ক.. :p
.
.
অনন্ত জলিল :"এই মরগি জলদি করে ৩টা ডিম দে..
.
.
মুরগি অনেক কষ্ট করে ১টা ডিম দিল..
.
.
অনন্ত জলিল :"আমি তোকে ৩টা ডিম দিতে বলেছিলাম আর তুই আমাকে মাত্র ১ট ডিম দিলি !!
তুই আমাকে ভয় পাসনা মুরগি ???
.
.
.
.
মুরগি : "ভয় লাগছিল বইলাইতো ১টা ডিম দিছি...
আর নাইলে
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমি তো ছিলাম একটা মুরগ
.
.
অনন্ত জলিল :"এই মরগি জলদি করে ৩টা ডিম দে..
.
.
মুরগি অনেক কষ্ট করে ১টা ডিম দিল..
.
.
অনন্ত জলিল :"আমি তোকে ৩টা ডিম দিতে বলেছিলাম আর তুই আমাকে মাত্র ১ট ডিম দিলি !!
তুই আমাকে ভয় পাসনা মুরগি ???
.
.
.
.
মুরগি : "ভয় লাগছিল বইলাইতো ১টা ডিম দিছি...
আর নাইলে
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমি তো ছিলাম একটা মুরগ
===================
শিক্ষকঃ
বল্টু বল্ তো চাঁদে প্রথম পা রেখেছিল কে?
বল্টুঃ স্যার, নীল আর্মস্ট্রং।
শিক্ষকঃ জানতাম এটা পারবি,সবাই জানে এটা , আচ্ছা এবার বলতো দ্বিতীয় পারেখেছিল কে?
>
>
...
>
>
>
>
>
বল্টুঃ স্যার , আর্মস্ট্রং তো আর ল্যাংরা আছিল না, হেতেই রাখছে....
বল্টুঃ স্যার, নীল আর্মস্ট্রং।
শিক্ষকঃ জানতাম এটা পারবি,সবাই জানে এটা , আচ্ছা এবার বলতো দ্বিতীয় পারেখেছিল কে?
>
>
...
>
>
>
>
>
বল্টুঃ স্যার , আর্মস্ট্রং তো আর ল্যাংরা আছিল না, হেতেই রাখছে....
===================
শিক্ষকঃ
বল্টু বল্ তো চাঁদে প্রথম পা রেখেছিল কে?
বল্টুঃ স্যার, নীল আর্মস্ট্রং।
শিক্ষকঃ জানতাম এটা পারবি,সবাই জানে এটা , আচ্ছা এবার বলতো দ্বিতীয় পারেখেছিল কে?
>
>
...
>
>
>
>
>
বল্টুঃ স্যার , আর্মস্ট্রং তো আর ল্যাংরা আছিল না, হেতেই রাখছে....
বল্টুঃ স্যার, নীল আর্মস্ট্রং।
শিক্ষকঃ জানতাম এটা পারবি,সবাই জানে এটা , আচ্ছা এবার বলতো দ্বিতীয় পারেখেছিল কে?
>
>
...
>
>
>
>
>
বল্টুঃ স্যার , আর্মস্ট্রং তো আর ল্যাংরা আছিল না, হেতেই রাখছে....
===================
বাবা
আর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে......
ছেলে: বাবা,আমি বিয়ে করব....
বাবা: বিয়ে? কাকে?
ছেলে: দাদী কে
বাবা: কি? তোর দাদী, মানে আমার মা কে?
তোর লজ্জা করল না এই কথা বলতে? বিয়াদব কোথাকার.....
ছেলে: আমার মা'কে বিয়ে করতে যদি তোমার লজ্জা না করে তবে তোমার
মা'কে বিয়ে করতে আমার লজ্জা করবে কেন?
বুঝেন ঠেলা..... ;)
খিক খিক খিক.......
ছেলে: বাবা,আমি বিয়ে করব....
বাবা: বিয়ে? কাকে?
ছেলে: দাদী কে
বাবা: কি? তোর দাদী, মানে আমার মা কে?
তোর লজ্জা করল না এই কথা বলতে? বিয়াদব কোথাকার.....
ছেলে: আমার মা'কে বিয়ে করতে যদি তোমার লজ্জা না করে তবে তোমার
মা'কে বিয়ে করতে আমার লজ্জা করবে কেন?
বুঝেন ঠেলা..... ;)
খিক খিক খিক.......
=================
এক
লোক রেস্টুরেন্টে খেতে বসে সুপ অর্ডার দিল। বিগত দুই তিন বছর সে এখানেই সুপ খেয়ে আসছে। সুপ টেবিলে রাখার পর খেতে গিয়ে, সে
ওয়েটারকে ডাক দিল। ওয়েটার আসলে সে বলল, ‘দয়া
করে তুমি সুপটা একটু টেস্ট কর।’
‘কেন স্যার? কোন সমস্যা?’
‘টেস্ট করো।’
‘স্যার আপনি আজ এতদিন ধরে এখানে সুপ খাচ্ছেন। কোন তো সমস্যা হয়নি। কি হল আজ?’
‘তুমি টেস্ট কর।’
‘স্যার লবন কি ঠিকমত হয়নি?’
‘তুমি টেস্ট কর।’
‘স্যার চিকেন কি সঠিক পরিমানে পড়...েনি?’
‘টেস্ট কর।’
‘স্যার সুপ কি ঠাণ্ডা হয়ে গেছে?’
‘আরে ব্যাটা! টেস্ট করতে বলছি টেস্ট কর।’ চেঁচিয়ে উঠল লোকটি।
‘ওকে ওকে স্যার। আমি টেস্ট করছি।’
সুপ টেস্ট করতে গিয়ে ওয়েটার অবাক হয়ে বলল, ‘ও মাই গড! চামচই তো দেয়া হয়নি
‘কেন স্যার? কোন সমস্যা?’
‘টেস্ট করো।’
‘স্যার আপনি আজ এতদিন ধরে এখানে সুপ খাচ্ছেন। কোন তো সমস্যা হয়নি। কি হল আজ?’
‘তুমি টেস্ট কর।’
‘স্যার লবন কি ঠিকমত হয়নি?’
‘তুমি টেস্ট কর।’
‘স্যার চিকেন কি সঠিক পরিমানে পড়...েনি?’
‘টেস্ট কর।’
‘স্যার সুপ কি ঠাণ্ডা হয়ে গেছে?’
‘আরে ব্যাটা! টেস্ট করতে বলছি টেস্ট কর।’ চেঁচিয়ে উঠল লোকটি।
‘ওকে ওকে স্যার। আমি টেস্ট করছি।’
সুপ টেস্ট করতে গিয়ে ওয়েটার অবাক হয়ে বলল, ‘ও মাই গড! চামচই তো দেয়া হয়নি
==================
একবার
আবুল হেটে বাড়ি যাচ্ছিল। হঠাত্
সে তার সামনে কালো,কাদার মত কি যেন
দেখলো।
নিশ্চিত হওয়ার জন্য
সে তা আঙুলে নিলো এবং নাকের
কাছে নিয়ে গন্ধ শুকলো।
আরো নিশ্চিত হতে সে একটু
মুখে দিয়ে চেখে দেখলো।
সাথে সাথে আবুল বলে উঠলোঃ
.
.
.
.
.
উহ বাঁচলাম,আর একটুর জন্যেই তো গোবরে পা দিয়ে দিচ্ছিলাম !!
সে তার সামনে কালো,কাদার মত কি যেন
দেখলো।
নিশ্চিত হওয়ার জন্য
সে তা আঙুলে নিলো এবং নাকের
কাছে নিয়ে গন্ধ শুকলো।
আরো নিশ্চিত হতে সে একটু
মুখে দিয়ে চেখে দেখলো।
সাথে সাথে আবুল বলে উঠলোঃ
.
.
.
.
.
উহ বাঁচলাম,আর একটুর জন্যেই তো গোবরে পা দিয়ে দিচ্ছিলাম !!
==================