Friday, February 15, 2013

Page 27


এক অফিসের তিনজন কর্মকর্তা দুপুরে খাবার টেবিলে বসে তাদের জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু কাকতালীয় ঘটনা নিয়ে আলোচনাকরছেন
১ম ব্যক্তিঃ আমার বউ একবার "দুইশহর" বইটি পডতে ছিলএবং তারপর সে আমাদের জমজ বাচচা উপহার দেয়
২য় ব্যক্তিঃ আমার বউ একবার "তিন পাগলেরমেলা..."
বইটি পডতে ছিল এবং তারপর সে আমাদের একসাথে তিনটা বাচচা উপহার দেয়
৩য়ব্যক্তিঃ ইয়া আল্লাহ!!! আমাকে এক্ষুনি বাসায় যেতে হবে!!!!"
কেন?"- অন্য দুইজন এক সাথে জিজ্ঞেস করল
৩য় ব্যক্তি বলল" আমি যখনবাসা থেকে বের হলাম তখন বউ" আলি বাবা ও চল্লিশ চোর"বইটা পডছিল!

=====================

এক মহিলা প্রতিদিন তার বাড়ির
বারান্দায় দাঁড়িয়ে চিৎকার করে-
সকল প্রশংসা আল্লাহর
পাশের বাড়ির এক নাস্তিক তাই
শুনে জবাব দেয়- আল্লাহ বলতে কিছু নেই
একদিন মহিলা বারান্দায় দাঁড়িয়ে চিৎকার করলো-
আল্লাহ, আমার
বাজারটা করে দাও
একটু পরে সে দেখলো তার বাড়ির
বাইরে ব্যাগ ভর্তি তরকারি-মাছ
ইত্যাদি পড়ে আছে
সে তা দেখে চিৎকার করে বললো- সকল
প্রশংসা আল্লাহর
পাশের বাড়ির নাস্তিকটি বললো,
আল্লাহ বলে কিছুই নেইআমি ওই বাজার
করে দিয়েছি
মহিলা বললো- সকল প্রশংসা আল্লাহরতিনি শুধু
আমার বাজারই করে দেননি, শয়তানকে দিয়ে তার দামও
পরিশোধ
করিয়েছেন
=======================

স্বামীঃ কোথায় যাও তুমি?
বউঃ আত্নহত্যা করতে
স্বামীঃ তাহলে এত মেকাপ কেনো?
.
.
.
.
.
.
.
বউঃ ওমা! কাল সকালে পত্রিকায়
আমার ছবি আসবেনা!!!!
=======================

ভাগ্নেঃ মামা, তুমি কথায় কথায় আমাকে শুধু মার কেন ?

মামাঃ আমি তোকে খু-উ-ব ভালবাসি, সে জন্যই মারি তুই একদিন বড় হবি, মানুষের মতো মানুষ হবি,সে জন্যই তো শাসন করি, মারি আসলে এই মারা ভালোবাসারই বহিঃপ্রকাশ

ভাগ্নেঃ আমিও তোমাকে খুব ভালবাসি মামা, কিন্তু প্রকাশ করতে পারি না
=================

পথিক: এই মেয়ে, তোমার নাম কী????
মেয়ে: আই নট.....
পথিক: এ আবার কেমন নাম?
মেয়ে: বুঝলেন না, আমার নাম আমিনা.......
পথিক: ও তুমি তো খুব বুদ্ধিমতী মেয়ে!!!
তা, তোমার বাবা কে.....?কার মেয়ে তুমি......?
মেয়ে: ফাদারস.....
পথিক: ফাদারস? সে আবার কে?......
এ গ্রামে তো এমন অদ্ভূত নামের কেউ
নেই.......
মেয়ে: এবারও বুঝলেন না ! আমার আব্বুর নাম
আব্বাস.....

===================

এক মহিলা প্রতিদিন তার বাড়ির
বারান্দায় দাঁড়িয়ে চিৎকার করে-
সকল প্রশংসা আল্লাহর

পাশের বাড়ির এক নাস্তিক তাই
শুনে জবাব দেয়- আল্লাহ বলতে কিছু নেই

একদিন মহিলা বারান্দায় দাঁড়িয়ে চিৎকার করলো- আল্লাহ, আমার
বাজারটা করে দাও

একটু পরে সে দেখলো তার বাড়ির
বাইরে ব্যাগ ভর্তি তরকারি-মাছ
ইত্যাদি পড়ে আছে

সে তা দেখে চিৎকার করে বললো- সকল প্রশংসা আল্লাহর

পাশের বাড়ির নাস্তিকটি বললো,
আল্লাহ বলে কিছুই নেইআমি ওই বাজার করে দিয়েছি

মহিলা বললো- সকল প্রশংসা আল্লাহরতিনি শুধু আমার বাজারই করে দেননি, শয়তানকে দিয়ে তার দামও পরিশোধ
করিয়েছেন
=====================

ডিজিটাল বাংলাদেশ
ধরেন টেকনাফ টু তেঁতুলিয়া পুরা বাংলাদেশ
ডিজিটাল হয়া গেল
কি অবস্থা হবে তাহলে তার কিছু
খন্ডচিত্র
১.
:
খালাম্মা ডেকচির ঢাকনা খুইজ্জা পাইনা
:
এক কাজ কর। "ডেকচির ঢাকনা"
লেইখা গুগলে সার্চ দে
২.
:
ছোটাপ্পি, পাশের বাসার বাবুটার
রক্তে ম্যালিরিয়ার ভাইরাস পাওয়া গেছে
আমার ও তো হবে
:
ভয় পাস না গিট্টুতিন দিন পর পর তোর
এন্টিভাইরাস নেট থেকে আপডেট
করে দিবোতুই
খালি প্রতি সপ্তাহে পুরা বডি স্ক্যান
করবি
৩.
:
আয়হায়রে দোস্ত
শার্টে চা পইড়া তো ভাইসা গেলোএকটু
পর ল্যাব ভাইবা
:
খাড়া ফটোশপ CS100 দিয়া তোর শার্টের
দাগ মুইছা দিতাছি
৪.
:
ওগো শুনছোআমার না খুব ভয় করছে
যদি রাতে চোর আসে
:
ক্যান? বাড়ির চারপাশে ফায়ারওয়াল
এক্টিভেট করা আছেনা?
৫.
:
বাবু উঠোতোমার স্কুল টাইম
হয়ে গেছে তো
:
এই বৃষ্টিতে কীভাবে স্কুলে যাবো মা?
:
তোমাকে ই মেইল
করে স্কুলে পাঠাবো বাবা।:
========================

স্বামী টিভি দেখছিল
হঠাত চিৎকার করে উঠল: কবুল বলিস না! কবুল বলিস না!! কবুল বলিস না!!!
রান্নাঘর থেকে স্ত্রী জিজ্ঞেস করলো: টিভিতে কি দেখছ?
স্বামী: আমাদের বিয়ের ভিডিও
=================

Husband & wife.....
মেয়ে: এই সপ্তাহে শুধু shopping, Next
সপ্তাহে resturent এ খাওয়া, Next
সপ্তাহে long drive এ যাওয়া, Next.....
ছেলে: Next সপ্তাহে মাজারে যাব
মেয়ে: কেন?
.
.
.
.
.
ছেলে: ভিক্ষা করতে!!
======================

বাংলা সিনেমা আমাদের কে পাঁচটা জিনিষ শেখায় . . .

১. দুইজন জমজ ভাই থাকলে একটাঅবশ্যই গুন্ডা হবে
২. বোমার তার কেটে এটা নিষ্ক্রিয়
করতে চাইলে নায়ক সব সময় সঠিক তার কাটবে
৩. নায়ক মাইর খাওয়ার সময়
দেখাবেনা যে ব্যাথা পাচ্ছে না !
কিন্তু যখন নায়িকা সেবা করতে যাবে তখনই উহ আহ
শুরু হয়ে যাবে
৪. পুলিশ সব সময় মারামারির শেষে এসে বলবে আইন
নিজের হাতে তুলে নিবেন না
৫. বেশীরভাগ সময় এই নাইকার বাবা নায়কের বাবার
খুনি বা নায়কের মা/বাবা কেগরিব এই জন্নে চরম
অপমান করেছিল :p

আপনাদের আরো কয়টা মনে পড়লে শেয়ার করেন আমাদের সাথে...
======================

একটা আপেল দুই বন্ধু
ভাগাভাগি করে খাবে

পল্টু আপেল টা ভাগ
করে বড়
অংশটুকু নিল ,,
হাবলু: দোস্ত তুই বড় অংশ
নিলি আর
আমাকে ছোট অংশ
টা দিলি ? !
পল্টু : তুই
হলে কি করতি ? 
হাবলু: আমি বড়
অংশটা তোকে দিতাম । !
পল্টু: তাইতো বড়
অংশটা নিলাম
======================

একই কলেজের এক ছেলে এক মেয়েকে টিজ করার উদ্দেশ্যে বলছে-
ছেলেঃ যাইবা নাকিকাজী অফিস?! [;-)]
মেয়েঃ চল!
ছেলেঃ কই যামু?! :S
মেয়েঃ প্রিন্সিপালের কাছে!




ছেলেঃ ওমাহ্! আপু আপ্নের লগে কি একটু মশকরাও করা যাইবনা!!! [:O]
...





মেয়েঃ আরেহ উজবুক, ছুটি নিতে...

===================

ডাক্তার পাগলকে বলতেছে, এইটা কি???
পাগল : এইটা একটা ৫০০ পেইজের বই, আমি লিখেছি.
ডাক্তার : ৫০০ পেইজে তুমি কি লিখছ???
পাগল : প্রথম পেইজে লিখছি এক রাজা ঘোড়ায় চড়ে জঙ্গলে দিকে রওনা দিল. আর শেষ পেইজে লিখেছি রাজা জঙ্গলে পৌছাল!!!!!!
ডাক্তার : আর বাকি ৪৯৮ পেইজে কি লিখছ???

পাগল : টিগ ডিক টিক ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক টিগ ডিক.......
=======================


একলোক মারা গেছে.
তো সে স্বর্গে গিয়ে দেখল একটা বিশাল ওয়াল দেয়াল-ঘড়িতে পরিপূর্ণ !!!
লোকটি স্বর্গের দূতকে জিঞ্জেস করল,
এখানে এতগুলো ঘড়ি কেন???
স্বর্গের দূত : এগুলো হল মিথ্যা ঘড়ি. প্রত্যেক মানুষের জন্য একটা করে মিথ্যা ঘড়ি আছে. দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় কেউ যদিএকটি মিথ্যা কথা বলে তাহলে ঘড়িটি একবার ঘুড়বে, দুইটি বললে দুবার ঘুড়বে, এইভাবে যেযত মিথ্যা বলে তার ঘড়ি ততবার ঘুড়বে.
লোক : ঐ ঘড়িটি কার???
দূত : এটা mother তেরেসার ঘড়ি.
তার ঘড়িটি একবারও ঘুড়েনি !! তার মানে তিনিদুনিয়াতে
থাকা অবস্থায় একটাও মিথ্যা কথা বলেন নি.
লোক : বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ-দের ঘড়িগুলো কোথায়???

দূত : তাদের ঘড়িগুলো আমাদের অফিসে আছে.
এগুলোকে আমরা টেবিল ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করি !!!!!
====================

একটা মা উট আর বাচ্চার
মধ্যে কথা হচ্ছেঃ
বাচ্চা উটঃ মা আমাদের
পা এত
লম্বা কেন?
মা উটঃ মরুভুমিতে ভাল মত
দৌড়ানোর সুবিধার জন্য
আমাদের পা এত লম্বা
বাচ্চা উটঃ মা আমাদের
চোখের
পাপড়ি এত বড় বড় কেন?
মা উটঃ মরুভুমির বালু যেন
আমাদের চোখের
মধ্যে না ঢুকে সেই
জন্যে আমাদের চোখের
পাপড়ি এত বড় বড়
বাচ্চা উটঃ মা আমাদের
পিঠের উপর এত বড় কুজ কেন?
মা উটঃ আমাদের এই কুজের
মধ্যে পানি জমা থাকে
যেন
আমরা মরুভুমিতে অনেকদিল
পানি ছাড়া চলাফেরা করতে পারি
বাচ্চা উটঃ মা, আমাদের
মরুভুমিতে চলাফেরা করার
জন্য এত কিছু আছে, কিন্তু
মা……
মা উটঃ কি বাবা?
.
.
.
.
.
.
বাচ্চা উটঃ এত কিছু থাকার
পরও
আমরা ঢাকা চিরিয়াখানায়
কেন?
================