এক মাসে বাসার ফোনবিল
অস্বাভাবিকভাবে বেশি এল। বাসায় জরুরি মিটিং বসল।
বাবা বলল, ‘আমি গত মাসে বাসার ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।’
তখন মা এসে বলল, ‘আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাসা থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।’
একমাত্র ছেলে এসে বলল, ‘আমার তো বাসা থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।’
এরপর বাসার কাজের মেয়ে এসে বলল, তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি
বাবা বলল, ‘আমি গত মাসে বাসার ফোনটা একবারও ধরিনি। আমি সব ফোন করেছি অফিসের ফোন থেকে।’
তখন মা এসে বলল, ‘আমিও গত মাসে কোনো ফোন বাসা থেকে করেছি বলে মনে হয় না। আমার সমিতির অফিসের ফোনটাই আমি ব্যবহার করি।’
একমাত্র ছেলে এসে বলল, ‘আমার তো বাসা থেকে ফোন করার প্রশ্নই আসে না। কোম্পানি আমাকে মোবাইল বিল দেয়। আমি অফিসের সেই মোবাইল ব্যবহার করি।’
এরপর বাসার কাজের মেয়ে এসে বলল, তাহলে তো কোনো সমস্যাই দেখি না। আমরা সবাই যার যার অফিসের ফোন ব্যবহার করি
=================================
শুনলাম ইভা রহমান জাপানে
যাইতেছে “কনসার্ট” করার
জন্য !!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
জাপানী মানুষ গুলোর কষ্ট দেখে খারাপ লাগতেছে !!
প্রথমে ভূমিকম্প!!
তারপর সুনামি!!
আর এইবার, ইভা রহমান!! :-P :-D
MAY ALLAH SAVE THE JAPANESE..
AMEEN!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
জাপানী মানুষ গুলোর কষ্ট দেখে খারাপ লাগতেছে !!
প্রথমে ভূমিকম্প!!
তারপর সুনামি!!
আর এইবার, ইভা রহমান!! :-P :-D
MAY ALLAH SAVE THE JAPANESE..
AMEEN!!
============================
শিক্ষক
: ওয়াদা করো সিগারেট থাবে না ।
ছাত্র: ওকে স্যার খাব না ।
শিক্ষক : মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা ।
ছাত্র : ঘুরবো না।
শিক্ষক : ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্র : ওকে, ডিস্টার্ব করবো না ।
শিক্ষক : দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে ?
ছাত্র : অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন দিয়া করবইবা কি !
ছাত্র: ওকে স্যার খাব না ।
শিক্ষক : মেয়েদের পিছে ঘুরবেনা ।
ছাত্র : ঘুরবো না।
শিক্ষক : ওদের ডিস্টার্ব করবে না।
ছাত্র : ওকে, ডিস্টার্ব করবো না ।
শিক্ষক : দেশের জন্য জীবন কোরবান করবে ?
ছাত্র : অবশ্যই স্যার, এই রকম জীবন দিয়া করবইবা কি !
==================
"""ডিজিটালঃ""
ডেটিংয়ে ছেলে মেয়েকে চুমু
খেতে যেতেই----
মেয়েঃ আমার শরীরটা ভাল লাগছে না ।
ছেলেঃ আহা ! আমি ভাবছিলাম একটু পর
তোমায় নিয়ে শপিং মলে যাব ।
মেয়েঃ আরে নাহ ! আমি ঠিক আছি !
আমি জাস্ট মজা করছিলাম ! !
এবার মেয়েটি নিজে থেকেই চুমু খেলো
এবং বললঃ চল দেরী হয়ে যাচ্ছে ।
ছেলেঃ কোথায় ?! মেয়েঃ কেনো ! ! শপিং এ--!!
ছেলেঃ আরেহ ! আমিও তো মজা করছিলাম
ডেটিংয়ে ছেলে মেয়েকে চুমু
খেতে যেতেই----
মেয়েঃ আমার শরীরটা ভাল লাগছে না ।
ছেলেঃ আহা ! আমি ভাবছিলাম একটু পর
তোমায় নিয়ে শপিং মলে যাব ।
মেয়েঃ আরে নাহ ! আমি ঠিক আছি !
আমি জাস্ট মজা করছিলাম ! !
এবার মেয়েটি নিজে থেকেই চুমু খেলো
এবং বললঃ চল দেরী হয়ে যাচ্ছে ।
ছেলেঃ কোথায় ?! মেয়েঃ কেনো ! ! শপিং এ--!!
ছেলেঃ আরেহ ! আমিও তো মজা করছিলাম
=========================
এক
কৃপণ একবার একটা চাদর কিনল ২০০ টাকা দিয়ে । পাঁচ বছর ব্যবহার করার পর চাদরটি একেবারে
জীর্ণ শীর্ণ হয়ে গেল, সেটা আর বিছানায় পাতবার মত রইল না । কৃপণ
লোকটি তখন সেটা কেটে একটা বালিশের কভার বানালো । কভারটিও
বছর খানেক পর আর ব্যবহার উপযোগী থাকলো না । উপায় না দেখে তিনি তা দিয়ে একটা রুমাল
বানালেন । শেষ পর্যন্ত রুমালটিওআর ব্যবহার উপযোগী থাকলো
না ।
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনি তেল চিটচিটেরুমালটি পুড়িয়ে তার ছাই দিয়ে দাঁত মাজঁলেন এবং পুকুরের ধারে দাঁড়িয়ে কুলি করতে করতে বললেন : যাহ ! ২০০ ডা টাকা একেবারে পানিতে ফেলে দিলাম ।
একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনি তেল চিটচিটেরুমালটি পুড়িয়ে তার ছাই দিয়ে দাঁত মাজঁলেন এবং পুকুরের ধারে দাঁড়িয়ে কুলি করতে করতে বললেন : যাহ ! ২০০ ডা টাকা একেবারে পানিতে ফেলে দিলাম ।
======================
একবার
ক্লাস এ পরীক্ষা চলছে ; যে শিক্ষক হল পরিদর্শনে আছেন পুরো হল এ চক্কর
দিচ্ছেন ছাত্ররা বিন্দুমাত্র সুযোগ পাচ্ছেনা দেখা দেখি বা কথা বলার। ঠিক এই সময় এক ছাত্র শিক্ষক কে একটা চিরকুট
ধরিয়ে দিলো সাথে সাথে শিক্ষক তার চেয়ার এ গিয়ে চুপচাপ বসে পড়লেন!! কি ছিল চিরকুট এ?? ...।
.
.
.
.
.
আপনার প্যান্ট পিছন থেকে ফাটা"
.
.
.
.
.
আপনার প্যান্ট পিছন থেকে ফাটা"
===========================
এক
মহিলা তার প্রেমিকের
সাথে ঘুরতে গেছে।
এর মাঝে মহিলার
স্বামী তা দেখে ফেলে এবং প্রেমিককে মারা শুরু
করে।
তখন
মহিলা বলতে থাকেঃ 'মারো গাধাটারে মারো।
নিজের বউরে নিয়ে না ঘুরে আরেক জনের
বউরে নিয়ে ঘুরে।'
হটাৎ প্রেমিকের শক্তি এসে পরে।
সে স্বামীকে মারা শুরু করে।
তখন মহিলা বলা শুরু
করেঃ 'মারো শালারে মারো।
না নিজে ঘুরতে নিয়ে যায়, না আরেক জনের
সাথে ঘুরতে দেয়।'
মাইয়ারা আসলেই সুবিধা পার্টি একমত
সাথে ঘুরতে গেছে।
এর মাঝে মহিলার
স্বামী তা দেখে ফেলে এবং প্রেমিককে মারা শুরু
করে।
তখন
মহিলা বলতে থাকেঃ 'মারো গাধাটারে মারো।
নিজের বউরে নিয়ে না ঘুরে আরেক জনের
বউরে নিয়ে ঘুরে।'
হটাৎ প্রেমিকের শক্তি এসে পরে।
সে স্বামীকে মারা শুরু করে।
তখন মহিলা বলা শুরু
করেঃ 'মারো শালারে মারো।
না নিজে ঘুরতে নিয়ে যায়, না আরেক জনের
সাথে ঘুরতে দেয়।'
মাইয়ারা আসলেই সুবিধা পার্টি একমত
===================
আতিফ
আসলামের প্রেমের গল্প..…।
একদিন আতিফ আসলাম একটি মেয়ের পিছু পিছু যাচ্ছিল..…..……
মেয়ে - কে আপনি ?
আতিফ - Mein Ek dard hu ya Ek Ehsas hu
মেয়ে - আপনি আমার পিছু নিচ্ছেন কেন ?
আতিফ - Bakhuda tumhi ho , har Jagah tumhi ho
মেয়ে - আসলে আপনি কি বলতে চান ?
আতিফ - kaise Bataye kyun tujhko Chahe yara Baata na paye
মেয়ে - আচ্ছা ! আপনি আমার জন্য কি করতে পারেন ?
আতিফ - Jhumu Diwana ban ke tere liye, Jannat Sajaye mene tere liye
মেয়ে - থাপ্পড় মেরে চলে গেলো ..…।
আতিফ - Aab to Aadat si hai mujhko aise Jeene mein
একদিন আতিফ আসলাম একটি মেয়ের পিছু পিছু যাচ্ছিল..…..……
মেয়ে - কে আপনি ?
আতিফ - Mein Ek dard hu ya Ek Ehsas hu
মেয়ে - আপনি আমার পিছু নিচ্ছেন কেন ?
আতিফ - Bakhuda tumhi ho , har Jagah tumhi ho
মেয়ে - আসলে আপনি কি বলতে চান ?
আতিফ - kaise Bataye kyun tujhko Chahe yara Baata na paye
মেয়ে - আচ্ছা ! আপনি আমার জন্য কি করতে পারেন ?
আতিফ - Jhumu Diwana ban ke tere liye, Jannat Sajaye mene tere liye
মেয়ে - থাপ্পড় মেরে চলে গেলো ..…।
আতিফ - Aab to Aadat si hai mujhko aise Jeene mein
===================
পাখির
দোকানের সামনে দিয়ে এক লোক যাওয়ার সময় এক খাঁচায় থাকা টিয়া পাখি লোকটাকে
দেখেই বলে, অ্যাই যে শোন।
লোকটা জিজ্ঞাসা করে , কী?
পাখি বেশ উৎসাহে বলে, তুই রাজাকার। তুই রাজাকার।
লোকটা সহ্য করে চলে যায়।
পরের দিনও একই ঘটনা।
এই যে শোন।
কী?
তুই রাজাকার। তুই রাজাকার।
লোকটা পাখিকে শাসায়। আরেকদিন বললে তোর মালিকের কাছে বিচার দেব।
পাখি জবাব দিল না।
পরদিন আবার, অ্যাই শোন।
কী?
তুই রাজাকার। তুই রাজাকার।
লোকটা এবার ঠিকই গেল দোকানের ভেতরে। বলল, ঘটনা বিস্তারিত।
মালিক আশ্বস্ত করলো, যান। আর বলবে না।
মালিক টিয়াকে বলে দেয়, শোন দেশ গরম। এই ছাগলগুলো সবাই ভয়ের মধ্যে আছে। থাক কিছু বলিস না।
পাখিটি চুপ করে শোনে।।
পরদিন আবার লোকটি ও পথ দিয়ে যাচ্ছে। পাখিটি ডাক দিল, অ্যাই শোন।
কী?
কী বলব তুই তো বুঝতেই পারছিস।
লোকটা জিজ্ঞাসা করে , কী?
পাখি বেশ উৎসাহে বলে, তুই রাজাকার। তুই রাজাকার।
লোকটা সহ্য করে চলে যায়।
পরের দিনও একই ঘটনা।
এই যে শোন।
কী?
তুই রাজাকার। তুই রাজাকার।
লোকটা পাখিকে শাসায়। আরেকদিন বললে তোর মালিকের কাছে বিচার দেব।
পাখি জবাব দিল না।
পরদিন আবার, অ্যাই শোন।
কী?
তুই রাজাকার। তুই রাজাকার।
লোকটা এবার ঠিকই গেল দোকানের ভেতরে। বলল, ঘটনা বিস্তারিত।
মালিক আশ্বস্ত করলো, যান। আর বলবে না।
মালিক টিয়াকে বলে দেয়, শোন দেশ গরম। এই ছাগলগুলো সবাই ভয়ের মধ্যে আছে। থাক কিছু বলিস না।
পাখিটি চুপ করে শোনে।।
পরদিন আবার লোকটি ও পথ দিয়ে যাচ্ছে। পাখিটি ডাক দিল, অ্যাই শোন।
কী?
কী বলব তুই তো বুঝতেই পারছিস।
============================
বাবা
৮ বছরের পাপ্পু কে জিজ্ঞেস করছে...
“পাপ্পু বল তো, ৫ এর পর কি আসে??”
পাপ্পু-“৬,৭”
বাবা- “বাহ! বাহ!!! ৬,৭ এর পরে?”
পাপ্পু- “৮,৯ ১০...”
বাবা- “সাবাশ!!! আমার ছেলে তো অনেক
ব্রিলিয়ান্ট...এর পরে কি আসে বাবা বল তো??”
.
.
.
.
.
.
.
.
.
পাপ্পু- “গোলাম, রানী, রাজা”
=======================
“পাপ্পু বল তো, ৫ এর পর কি আসে??”
পাপ্পু-“৬,৭”
বাবা- “বাহ! বাহ!!! ৬,৭ এর পরে?”
পাপ্পু- “৮,৯ ১০...”
বাবা- “সাবাশ!!! আমার ছেলে তো অনেক
ব্রিলিয়ান্ট...এর পরে কি আসে বাবা বল তো??”
.
.
.
.
.
.
.
.
.
পাপ্পু- “গোলাম, রানী, রাজা”
=======================
এক সৎ
মানুষ ও দুধ বেপারীর
মধ্যে কথোপকখনঃ
সৎ মানুষঃ এই বেটা দুধের মধ্যে পানি মিশালি কেন? কথা দে আর কখনো দুধে পানি মিশাবি না।
দুধ বেপারীঃ জি হুজুর কথা দিলাম, আর দুধে পানি মিশাবো না।
পরের দিন -
সতৎ মানুষঃ কিরে বেটা কালকে না কথা দিয়েছিলি দুধে পানি মিশাবি না।
দুধ বেপারীঃ জি হুজুর কালকে কথা দিয়েছিলাম দুধে পানি মিশাবো না। আজকে তো আমি দুধে পানি মিশাই নাই। আজকে পানিতে দুধ মিশাইছি। :P
মোরালঃ রাজনীতিবিদরাও এভাবেই সব সময় দুর্নীতি করে শুধু পরিবর্তন হয় পদ্ধতি...
মধ্যে কথোপকখনঃ
সৎ মানুষঃ এই বেটা দুধের মধ্যে পানি মিশালি কেন? কথা দে আর কখনো দুধে পানি মিশাবি না।
দুধ বেপারীঃ জি হুজুর কথা দিলাম, আর দুধে পানি মিশাবো না।
পরের দিন -
সতৎ মানুষঃ কিরে বেটা কালকে না কথা দিয়েছিলি দুধে পানি মিশাবি না।
দুধ বেপারীঃ জি হুজুর কালকে কথা দিয়েছিলাম দুধে পানি মিশাবো না। আজকে তো আমি দুধে পানি মিশাই নাই। আজকে পানিতে দুধ মিশাইছি। :P
মোরালঃ রাজনীতিবিদরাও এভাবেই সব সময় দুর্নীতি করে শুধু পরিবর্তন হয় পদ্ধতি...
==================================
আপনার
ব্যাপারে ৫টি বিষয় জেনে নিন-
তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি
১. আপনি এত অলস যে আপনি সব"তুমি" পড়েননি
২.আমি ওইখানে একটা "তুই"
লিখেছি তা আপনি খেয়াল করেন নি
৩. আপনি এখন 'তুমি' শব্দগুলোর
মাঝে "তুই" শব্দটা খুঁজছেন।
৪. আপনি এখন একারনে হাসছেন
যে এখানে কোন"তুই" শব্দ নাই
৫.আপনি বুঝতে পেরেছেন
যে আপনাকে বোকা বানানো হয়েছে.....!!!
তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি তুমি
১. আপনি এত অলস যে আপনি সব"তুমি" পড়েননি
২.আমি ওইখানে একটা "তুই"
লিখেছি তা আপনি খেয়াল করেন নি
৩. আপনি এখন 'তুমি' শব্দগুলোর
মাঝে "তুই" শব্দটা খুঁজছেন।
৪. আপনি এখন একারনে হাসছেন
যে এখানে কোন"তুই" শব্দ নাই
৫.আপনি বুঝতে পেরেছেন
যে আপনাকে বোকা বানানো হয়েছে.....!!!
========================
বাবা
ছেলের জ্যাকেট চেক করে সিগারেট,
কনডম, ক্যাটরিনার ফটো ও অনেক
গুলো মেয়ের নাম্বার পেল!!!!!!
এগুলো পেয়ে বাবা তার
ছেলেকে মারতে মারতে বলল,
বেয়াদব, ফাজিল,
হারামজাদা কবে থেকে এই সব করতেছস???
ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বলল,
বাবা, আমি তো আজ আপনার
জ্যাকেটটা পড়েছি!!!!!!!
কনডম, ক্যাটরিনার ফটো ও অনেক
গুলো মেয়ের নাম্বার পেল!!!!!!
এগুলো পেয়ে বাবা তার
ছেলেকে মারতে মারতে বলল,
বেয়াদব, ফাজিল,
হারামজাদা কবে থেকে এই সব করতেছস???
ছেলে কাঁদতে কাঁদতে বলল,
বাবা, আমি তো আজ আপনার
জ্যাকেটটা পড়েছি!!!!!!!
======================
এক
প্রেমিক-প্রেমিকা সুইসাইড করার প্ল্যান করল..!!
ছেলে ছাদ থেকে লাফ দিল..
মেয়ে চোখ বন্ধ করে নিজের বাসায় চলে গেল!!!!!
ছেলে হাওয়াতে থাকা অবস্থায় প্যারাস্যুট খুলে বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
শালি, আমি জানতাম তুই এই কাজটাই করবি.
এই ঘটনার পর থেকেই মানুষ বলতে
শুরু করেছে “লেডিস ফার্স্ট” :P
===================
ছেলে ছাদ থেকে লাফ দিল..
মেয়ে চোখ বন্ধ করে নিজের বাসায় চলে গেল!!!!!
ছেলে হাওয়াতে থাকা অবস্থায় প্যারাস্যুট খুলে বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
শালি, আমি জানতাম তুই এই কাজটাই করবি.
এই ঘটনার পর থেকেই মানুষ বলতে
শুরু করেছে “লেডিস ফার্স্ট” :P
===================
মারজুক
নামে এক রোমিও টাইপ ছেলে ফেসবুকে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলেছে।তো
বাস্তবে মেয়েদের সাথে খুব ভালো টাংকি মারলেও নেট নতুন ব্যবহার করায় টাইপিং এ খুব
কাঁচা ছিল সে।নতুন অ্যাকাউন্ট খুলায় সে সারাদিন মেয়েদের
রিকোয়েস্ট পাঠাত।সে একদিন স্ট্যাটাস দিল-"Nijeke Jin Baba mone hoy"....একটি মেয়ে কমেন্ট করল-"tahole petny biye korun"....সেই ছেলে ছিল খুব ফাজিল,তার
মেয়েটার সাথে ফাইজলামি করবেই।সে লিখতে চেয়েছিল-"apnare petny dakte mone chay....."কিন্তু টাইপিং এ কাঁচা হওয়ায় ভুলে লিখল-"Apnar panty dakhte mon chay....."
ভালভাবে পড়ে দেখুন......আর অবস্থা বুঝুন ঃ
সতর্কীকরণ:বাংলা কথা বাংলা বর্ণমালায় লিখুন,বাংলিশ এ লিখবেন না।
ভালভাবে পড়ে দেখুন......আর অবস্থা বুঝুন ঃ
সতর্কীকরণ:বাংলা কথা বাংলা বর্ণমালায় লিখুন,বাংলিশ এ লিখবেন না।
=====================
এক
লোক চায়ের দোকানে শুনতে পেল, কার যেন কোটি টাকার লটারী পেয়ে ভাগ্যটাই বদলে
গেছে।
লোকটা খুবই ধার্মিক হিন্দু।
লটারী পেলে তার ভাগ্য ফিরবে মনে করে সে মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা
করে – হে ভগবান, আমাকে লটারী পাইয়ে দাও।
কিন্তু লটারী তো আর পায়না।
পরদিন আবার মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা করে – হে ভগবান, আমাকে লটারী পাইয়ে দাও।
কিন্তু লটারী তো আর পায়না।
এভাবে প্রতিদিন মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা করে – হে ভগবান,
আমাকে লটারী পাইয়ে দাও।
এভাবে সপ্তাহখানেক প্রার্থনা করার পর মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা করার সময় হঠাৎ মন্দিরের সব ঘন্টা একত্রে বেজে উঠলো।
পেছন থেকে গুরুগম্ভীর একটা স্বরশোনা গেলঃ
-
.
.
.
.
আরে মূর্খ – আগে লটারীটা তো কিনবি?
লোকটা খুবই ধার্মিক হিন্দু।
লটারী পেলে তার ভাগ্য ফিরবে মনে করে সে মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা
করে – হে ভগবান, আমাকে লটারী পাইয়ে দাও।
কিন্তু লটারী তো আর পায়না।
পরদিন আবার মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা করে – হে ভগবান, আমাকে লটারী পাইয়ে দাও।
কিন্তু লটারী তো আর পায়না।
এভাবে প্রতিদিন মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা করে – হে ভগবান,
আমাকে লটারী পাইয়ে দাও।
এভাবে সপ্তাহখানেক প্রার্থনা করার পর মন্দিরে গিয়ে প্রার্থনা করার সময় হঠাৎ মন্দিরের সব ঘন্টা একত্রে বেজে উঠলো।
পেছন থেকে গুরুগম্ভীর একটা স্বরশোনা গেলঃ
-
.
.
.
.
আরে মূর্খ – আগে লটারীটা তো কিনবি?
===========================
পল্টু
কোনো দিন পড়া পারে না। কিন্তু সেদিন হঠাৎ জীববিজ্ঞান ক্লাসে শিক্ষক
পড়া ধরায় হাততুলল সে।
স্যার: আরে বাহ্। পল্টু বল তো সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে?
পল্টু: (মাথা চুলকে) স্যার পড়ে এসেছি। কিন্তু মনে পড়ছে না।
স্যার: কতটা মনে আছে?
পল্টু: স্যার, শেষের দিকটা।
স্যার: ঠিক আছে। শেষের দিকটাই বল।
পল্টু: একেই সালোকসংশ্লেষণ বলে।
স্যার: আরে বাহ্। পল্টু বল তো সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে?
পল্টু: (মাথা চুলকে) স্যার পড়ে এসেছি। কিন্তু মনে পড়ছে না।
স্যার: কতটা মনে আছে?
পল্টু: স্যার, শেষের দিকটা।
স্যার: ঠিক আছে। শেষের দিকটাই বল।
পল্টু: একেই সালোকসংশ্লেষণ বলে।
==========================
হঠাত্
করেই মেহমান এসে হাজির কিন্তু ঘরে ভাত আর
আলুভাজি ছাড়া কিছু নেই । স্বামী তখন স্ত্রীকে বুদ্ধি দিলঃ
শোন, একটু পর তুমি রান্নাঘরে একটা পাতিল হাত থেকে ফেলে দিবে ,
আমি জিজ্ঞেস করব "কি হল?" বলবে"রোস্টের
পাতিলটা পড়ে গেছে!"
এরপর আরেকটা ফেলে দিবে , এবার বলবে"আহহা! পোলাও এর
পাতিলটাও পড়ে গেল! " এরপর আলুভাজি নিয়ে আসবে"
বুদ্ধি দিয়ে স্বামী মেহমানের সঙ্গে গল্প করতে লাগল । একটু পরই
রান্নাঘর থেকে একটা পাতিল পড়ে যাওয়ার শব্দ শোনা গেল । প্ল্যান
অনুযায়ী স্বামী জিজ্ঞে স করল "কি হল?"
স্ত্রীর জবাব শোনা গেলঃ
আলুভাজিটা পড়ে গেছে!
আলুভাজি ছাড়া কিছু নেই । স্বামী তখন স্ত্রীকে বুদ্ধি দিলঃ
শোন, একটু পর তুমি রান্নাঘরে একটা পাতিল হাত থেকে ফেলে দিবে ,
আমি জিজ্ঞেস করব "কি হল?" বলবে"রোস্টের
পাতিলটা পড়ে গেছে!"
এরপর আরেকটা ফেলে দিবে , এবার বলবে"আহহা! পোলাও এর
পাতিলটাও পড়ে গেল! " এরপর আলুভাজি নিয়ে আসবে"
বুদ্ধি দিয়ে স্বামী মেহমানের সঙ্গে গল্প করতে লাগল । একটু পরই
রান্নাঘর থেকে একটা পাতিল পড়ে যাওয়ার শব্দ শোনা গেল । প্ল্যান
অনুযায়ী স্বামী জিজ্ঞে স করল "কি হল?"
স্ত্রীর জবাব শোনা গেলঃ
আলুভাজিটা পড়ে গেছে!
=====================