Thursday, April 21, 2011
Page 6
প্রথম ব্যক্তি : আমি ইচ্চেমত পয়সা গিলে খেতে পারি.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : তাহলে সার্কাসে যোগ দিচ্ছিস না কেন ?
প্রথম ব্যক্তি : যোগ দিতে গিয়েছিলাম কিন্তু তারা বললো
ইনকামট্যাক্র অফিসে যোগ দিতে।
প্রথম ব্যক্তি : পল্টুর আঁকা ছবিগুলোর বিষয়বস্তু আগে
কিছুই বোঝা যেত না . আজকাল স্পষ্ট বোঝা যায়।
দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ তার আঁকার মান নিশ্চয়ই ভাল
হয়েছে ?
প্রথম ব্যক্তি : না . কী এঁকেছে তা সে ব্যাখ্যাসহ আজকাল
তার আকার নীচে লিখে দিচ্ছে ।
উকিল : কি আশ্চর্য্য ! এত কঠিন মামলা চলছে. অথচ
বারো জন জুরির মধ্যে এগারো জনই নাক ডেকে গুমাচ্ছে.
শুধু আপনি একা জেগে আছেন ?
জাগ্রত জুরি : ওরা আগেই মনস্থির করে ফেলেছে কাকে
ফাঁসিতে ঝোলাবে । তাই এখন আরাম করছে ।
রোগী : ডা: সাহেব, নিজের নাক ডাকার শব্দে আমার
নিজেরই ঘুম ভেঙে যায়, কি করবো ?
ডাক্তার : পাশের ঘরে ঘুমান।
প্রথম ব্যক্তি : প্রাচীন গুহাচিএটিতে ষাঁড় আঁকা কেন ?
দ্বিতীয় ব্যক্তি : মনে হয় তারা ‘ ষাঁড়’ বানান পারতো না ।
শিক্ষক : আপনার ছেলে ক্লাসে সবার উপরে থাকে ।
বাবা : তার মানে সে বেশ ভাল করছে ।
শিক্ষক : না, সে পড়া না পেরে প্রতিদিন কান ধরে বেঞ্চের উপর দাড়িয়ে থাকে ।
অংক শিক্ষক : যদি তোমার বাবা দশ হাজার টাকা আয় করে
আর তার 50 % (পঞ্চাশ শতাংশ) তোমার মায়ের হাতে তুলে
দেয় তাহলে তোমার বাবা কি পাবেন ?
ছাএ : হার্ট এটাক ।