Thursday, April 21, 2011
Page 18
বিচারক--তাহলে গত একমাসে দশটা চুরি তুমি একাই করেছো?
আসামী--হ্যাঁ হুজুর, যা দিনকাল পড়েছে কাউকে আর বিশ্বাস করা যায় না ।
রবীন্দ্রনাথের দুই বোন ও শরৎচন্দ্রের চরিত্রহীন বই দুটি একই সময়ে বেরিয়েছিল।
একদিন রবীন্দ্রনাথের সাথে শরৎচন্দ্রের দেখা। কবিগুরু হেসে বললেন--কি-হে চরিত্রহীন চললে কোথায়।
শরৎচন্দ্র মৃদু হেসে বললেন--ওই যে আপনার দুইবোন বাজারে বেরিয়েছে, তাই দেখতে ।
জ্যোতিষী : আপনি নিশ্চিত ১০০ বছর বাঁচবেন।
ভদ্রলোক : যদি এর আগে মরে যাই?
জ্যোতিষী : তাহলে মূল্য ফেরত নিয়ে আমায় জুতোপেটা করবেন!
ভাগ্নেঃ আচ্ছা মামা, বলতো সবচেয়ে সাহসী কে?
মামাঃ কেন, মানুষ ।
ভাগ্নেঃ দূর মামা, তুমি যে কি বল না! আরে মানুষ যদি এত সাহসীই হত তাহলে সামান্য মশার ভয়ে কি মশারির ভেতর লুকাত?
একদিন এক ব্যাঙ ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য জোতিষীর কাছে গেলো।
জোতিষী তাকে বললো : খুব শীঘ্রই এক সুন্দরী মেয়ের সাথে তোমার দেখা হবে। মেয়েটি তোমার সম্পর্কে সবকিছু জানে।
ব্যাঙ: চমৎকার! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? পার্টিতে নাকি অন্য কোথাও?
জোতিষী : না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে।
মিসরের একটি পুরোন জিনিসের দোকানে এক পর্যটক ঢুকলেন। দোকানদার এগিয়ে এসে তাঁকে নানান জিনিস দেখাতে লাগল। সামনের একটি শো-কেসে একটি নর করোটি দেখতে পেয়ে পর্যটক জিঞ্জেস করলেন , “এই করোটি কার?” “এটি মহারানী ক্লিওপেট্রার,” সবিনয়ে জানালো দোকানদার । কিছুক্ষন বাদে ঘুরতে-ঘুরতে আর একটি খুলি চোখে পড়ল পর্যটকের। আগেরটির চেযে এই করোটি আকারে সামান্য ছোট। পর্যটক জিঞ্জেস করলেন , “এই করোটি কার?” দোকান দার বলল “এটি মহারানী ক্লিওপেট্রার হুজুর তবে এটা তাঁর ছোটবেলার করোটি ।
এই পৃথিবীতে সবচাইতে জটিল হল মানুষের মন। আত্যান্ত জটিল লজিক ফাংশনে গঠিত এই আদৃশ্য মনটা কে আমার কাছে মনে হয় বিধাতার দেয়া মানব দেহ পরিচালনার জন্য একটি এডিটেবল অপারেটিং সফটয়্যার। এরর কোড গুলো প্রথমে ডিফল্ট থাকে। যেই এডিটর এর কোড গুলি নিজের মত করে এডিট করে নিজের দেহে ইন্সটল করে নিয়েছে তার দেহ গাড়ি জনম ধরে সঠিক পথেই চলবে।
আসুন আমরা এই এডিটেবল অপারেটিং সফটয়্যার এর কোড গুলি নিজের মত করে এডিট করি এভাবে। আপনি যেকোনো বিষয়েই কোড লিখতে পারেন হতে পারে তা হাসির কোনো বিষয়।
if
{ বিষন্ন, কোনো কিছু ভাল লাগছেনা?
go to নদীর পাড়ে or সুন্দর কোনো জায়গায় or ফোন করুন প্রিয়জন কে;
but no মন খারাপ;}
else
গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ুন ।
সিড়ি দিয়ে নেমে আসছিলেন জর্জ বার্নাড শ’ আর উপরে উঠছিলেন উইনস্টন চার্চিল। মুখোমুখি হতেই দু’হাত ছড়িয়ে শ’ বললেন, “আমি কখনো মুর্খদের পাশ কাটিয়ে যেতে দেই না”।
চার্চিল এক পাশে সরে দাঁড়িয়ে বললেন, “কিন্তু আমি দেই ।
প্রধানমন্ত্রী চার্চিলের কাছে চিঠি লিখলেন জর্জ বার্নাড শ’“আমার নাটকের উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে আপনার জন্য দুটি টিকিট সংরক্ষিত রাখলাম। আশা করি আসবেন, সঙ্গে আনবেন একজন বন্ধু যদি থাকে”।
সঙ্গে সঙ্গে জবাব লিখলেন চার্চিল, “প্রথম মঞ্চায়নে উপস্থিত হওয়া অসম্ভব। অবশ্যই আসবো দ্বিতীয় মঞ্চায়নে, যদি হয়” ।
প্রেমিক-প্রেমিকা,গাছতলায় বসে প্রেমালাপ করতে করতে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে বলছে…
তুমি আমার জীবন,
তুমি আমার মরন।
তুমি আমার আশা,
তুমি আমার ভালবাসা।
তুমি আমার স্বপন,
তুমি আমার একমাত্র আপন।
তুমি আমার মোজা-জুতা,
তুমি আমার হাগা-মুতা।
প্রেমিকা বলছে wait, wait তুমি একটু থাম এবার আমি কিছু বলি।
প্রেমিকা তার সঠিক জবাব দিতে গিয়ে বলছে…
তুমি আমার সুখ,
তুমি আমার দুঃখ।
তুমি আমার হাসি,
তুমি আমার খুসি।
তুমি আমার আকাশ,
তুমি আমার বাতাশ।
তুমি আমার ব্যথার ট্যাবলেট,
তুমি আমার স্বদেশী টয়লেট ।
বাচার মতো বাচতে চাই
যথাসময়ে বউ চাই...
৫’৫” যার হবে Height,
Jeans যার হবে Tight.
চেহারা যার হবে Bright,
Weight যার হবে Light.
বয়সের পার্তক্য হবে Slight,
সামান্য সে হবে Quiet.
Dinner এ থাকবে Candle light,
উভয়ের মাঝে হবেনা কখনো fight.
সভাব চরিত্র হবে তার simple,
হাসলে তার গালে পড়বে Dimple.
বিশাল তার মন হবে Like Atlantic,
অবশ্যই,অবশ্যই হতে হবে Romantic.
মিলন হবে@ চাঁদনি Night,
অন্তর হবে full of delight
শালী ভার্সাস স্ত্রী
শালী সুন্দরী,
স্ত্রী ভাংগা গাড়ি,
শালী অবসরভাতা,
স্ত্রী মাথা ব্যাথা।
শালী সুস্বাদু,
স্ত্রী পচা কদু।
শালী ফুল,
স্ত্রী ফূল।
শালী কমলা,
স্ত্রী ঝামেলা।
শালী পাকা আম,
স্ত্রী ট্রাফিক জাম।
শালী মিষ্টির ভাণ্ডার,
স্ত্রী ঝগড়ার পাহাড়।
শালী বাখরখানি,