তিন
চোর গ্রামের
একটা বাড়িতে গিয়েছিল
গরু চুরি করতে।
তো বাড়ির মালিক টের
পায় এবং বেশি সাহস
দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল
চোর ধরতে।
তো চোর
তিনটা বুদ্ধি করল
বেটারে একটা অভিনব
শাস্তি দিবে। তো চোর
তিনটা মালিককে ধরে গরুর
সাথে উলঙ্গ
করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে চলে গেল।
পরের দিন
সকালে বাড়ির
লোকজন তার বাধন
খুলে দিল,
তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল
জামা কাপড় না খুজেই।
-
-
-
একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর
বাছুরটিকে পেটাচ্ছে আর
বলতে লাগল "কাল
সারারাত বললাম
আমি তোর মা না,
তারপরেও সে সারারাত
দুধ মনে কইরা আমার জিনিস
চুষতেছিল।" :r
কাহিনী বুইঝা মজা পাইলে লাইক মারেন..
একটা বাড়িতে গিয়েছিল
গরু চুরি করতে।
তো বাড়ির মালিক টের
পায় এবং বেশি সাহস
দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল
চোর ধরতে।
তো চোর
তিনটা বুদ্ধি করল
বেটারে একটা অভিনব
শাস্তি দিবে। তো চোর
তিনটা মালিককে ধরে গরুর
সাথে উলঙ্গ
করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে চলে গেল।
পরের দিন
সকালে বাড়ির
লোকজন তার বাধন
খুলে দিল,
তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল
জামা কাপড় না খুজেই।
-
-
-
একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর
বাছুরটিকে পেটাচ্ছে আর
বলতে লাগল "কাল
সারারাত বললাম
আমি তোর মা না,
তারপরেও সে সারারাত
দুধ মনে কইরা আমার জিনিস
চুষতেছিল।" :r
কাহিনী বুইঝা মজা পাইলে লাইক মারেন..
================
যখন
ছোট ছিলাম,তখন বয়সে অনেক বড় মেয়েদের
প্রেমে পরতাম :P
যখন মোটামুটি বড় হয়ে গেলাম , তখন
সমবয়সী মেয়েদের প্রেমে পড়া শুরু করলাম। :D
এখন আরও বড় হইছি , এখন আমার থেকে কম বয়স
এর মেয়ের প্রেমে পইড়া যাই :
প্রেমে পরতাম :P
যখন মোটামুটি বড় হয়ে গেলাম , তখন
সমবয়সী মেয়েদের প্রেমে পড়া শুরু করলাম। :D
এখন আরও বড় হইছি , এখন আমার থেকে কম বয়স
এর মেয়ের প্রেমে পইড়া যাই :
================
বল্টু' বেকার
লোক। অনেকদিন ধরে চাকরির ইন্টারভিউ দিচ্ছে, কিন্ত
হচ্ছেনা।
এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত 'আবুল' এর দেখা পেল।
ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে বল্টু.........
প্রশ্ন ১: মিস্টার বল্টু, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?
বল্টু: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের কয়েকজন বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?
বল্টু: অনেকেই তো আছেন, নির্দিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?
বল্টু: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
বল্টু ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় আবুল জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।
বল্টু অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর আবুলকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।
এবার ইন্টারভিউ রুমে আবুল.........
প্রশ্ন ১: মিষ্টার আবুল, আপনার জন্ম কত সালে ?
আবুল: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?
আবুল: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?
আবুল: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
এক অফিসে ইন্টারভিউ দিতে এসে পরিচিত 'আবুল' এর দেখা পেল।
ঘটনাক্রমে তারা দুজনেই ওয়েটিং রুমে অপেক্ষারত। প্রথমে ইন্টারভিউ রুমে বল্টু.........
প্রশ্ন ১: মিস্টার বল্টু, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল কখন বলতে পারেন ?
বল্টু: স্যার, হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছে ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের কয়েকজন বুদ্ধিজীবির নাম বলুন ?
বল্টু: অনেকেই তো আছেন, নির্দিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: ঢাকা শহরে যানজটের কারণ কি বলে আপনি মনে করেন ?
বল্টু: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
বল্টু ইন্টারভিউ শেষে চলে যাবার সময় আবুল জানতে চাইলো কি কি প্রশ্ন করা হয়েছে।
বল্টু অন্য কোথাও যাবে তাই তিনটা প্রশ্নের উওর আবুলকে বলে তাড়াতাড়ি চলে গেল। প্রশ্ন গুলো বলা হলো না।
এবার ইন্টারভিউ রুমে আবুল.........
প্রশ্ন ১: মিষ্টার আবুল, আপনার জন্ম কত সালে ?
আবুল: হওয়ার কথা ছিল ১৯৫২ সালে, কিন্তূ হয়েছি ১৯৭১ সালে।
প্রশ্ন ২: (প্রশ্নকর্তা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো) আপনার পিতার নাম কি ?
আবুল: অনেকেই তো আছেন, নিদ্রিষ্ট করে কার নাম বলবো স্যার ?
প্রশ্ন ৩: (প্রশ্নকর্তা রেগে) আপনার মাথা ঠিক আছে ?
আবুল: এটাতো স্যার গবেষণার বিষয়।
===============
একটি
বিমান ঢাকা থেকে নিউইয়র্ক যাচ্ছে।
নীল আকাশে সাদা মেঘের ভাজে বিমান উড়ছে!
এমন সময় বিমানের ইকোনমি ক্লাশের এক
সুন্দরী তরুণী হঠাৎ তার আসন
থেকে উঠে ফার্স্ট ক্লাশের
একটা ফাঁকা সিটে গিয়ে বসে পড়লেন! তরুণীর
এই কান্ড
দেখে বিমানবালা এগিয়ে গিয়ে বললেন,
ম্যাডাম আপনি ভুল করছেন! এটা ফার্স্ট ক্লাশ!
আপনার আসন ইকোনমি ক্লাশে।
আপনি দয়া করে সেখানে গিয়ে আসন গ্রহন করুন!
তরুণী বললেন, দেখুন আমি একজন
সুন্দরী তরুণী এবং আমি নিউইয়র্ক যাব! তাই
আমার ইচ্ছে হয়েছে এখানে বসার! এখান
থেকে আমাকে কউ সরাতে পারবেনা।
অগত্য কোন উপায়
না দেখে বিমানবালা ক্যাপ্টেন আর কো-
পাইলট এর কাছে নালিশ করলেন।
সব শুনে কো-পাইলট ব্যাপারটা সামলানোর
জন্য সেই তরুণীর সামনে হাজির হলেন। কো-
পাইলট খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বললেন, দেখুন
ম্যাডাম আপনি ইকোনমি ক্লাশের
ভাড়া পরিশোধ করেছেন! কাজেই আপনার
ফার্স্ট ক্লাশে বসার অধিকার নেই।
আপনি দয়াকরে ইকোনমি ক্লাশে গিয়ে বসুন।
কো-পাইলটের কথা শুনে তরুণী বললো, দেখুন
আমি একজন সুন্দরী তরুণী! আর আমি নিউইয়র্ক
যাচ্ছি। আমার ইচ্ছে হয়েছে এখানে বসার!
তাই আমাকে কেউ এখান
থেকে সরাতে পারবেনা।
এবার কো-পাইলটও ব্যার্থ
হয়ে ককপিটে ফিরে এলো।
ক্যাপ্টেনকে গিয়ে বললো. স্যার
তরুণী ম্যালা ঝামেলা পাকাচ্ছে।
ক্যাপ্টেন বললো,
আচ্ছা যে তরুণী ঝামেলা পাকাচ্ছে সে কি অনেক
সুন্দরী?
কো-পাইলট বললেন, জ্বী স্যার একদম চোখ
ধাধানো সুন্দরী!
ক্যাপ্টেন এবারে বললো, সে যদি সুন্দরী হয়
তাহলে মনে হয় আমি এই ঝামেলাটার সমাধান
করতে পারবো! কারণ আমি বউ ও সুন্দরী! আর
আমি তাকে প্রতিদিন ভালোমতই
সামলাতে পারি!
অতঃপর ক্যাপ্টেন ফার্স্ট ক্লাশে গেলেন
এবং সেই সুন্দরী তরুণীর কানে ফিসফিস
করে কি যেন একটা বলতেই তরুণী সেই ফার্স্ট
ক্লাশের সিট ছেড়ে উঠে বললেন, ওহ! আই এ্যাম
স্যরি! তারপর নিজের ইকোনমি ক্লাশের
সিটে গিয়ে বসে পড়লেন। এসব
দেখে বিমানবালা আর কো-পাইলট তো অবাক!
তারা ক্যাপ্টেনকে জিজ্ঞেস করলেন,
আপনি সুন্দরীর কানে কি বললেন
যে এভাবে দ্রুত কাজ হয়ে গেল??
ক্যাপ্টেন মুচকি হেসে বললেন,
আমি তাকে বলেছি যে এই বিমানের ফার্স্ট
ক্লাশ নিউইয়র্ক যাবে না! শুধু মাত্র
ইকোনমি ক্লাশ নিউইয়র্ক যাচ্ছে! আর ফার্স্ট
ক্লাশ যাচ্ছে ডাইরেক্ট নিউজিল্যান্ডে!
নীল আকাশে সাদা মেঘের ভাজে বিমান উড়ছে!
এমন সময় বিমানের ইকোনমি ক্লাশের এক
সুন্দরী তরুণী হঠাৎ তার আসন
থেকে উঠে ফার্স্ট ক্লাশের
একটা ফাঁকা সিটে গিয়ে বসে পড়লেন! তরুণীর
এই কান্ড
দেখে বিমানবালা এগিয়ে গিয়ে বললেন,
ম্যাডাম আপনি ভুল করছেন! এটা ফার্স্ট ক্লাশ!
আপনার আসন ইকোনমি ক্লাশে।
আপনি দয়া করে সেখানে গিয়ে আসন গ্রহন করুন!
তরুণী বললেন, দেখুন আমি একজন
সুন্দরী তরুণী এবং আমি নিউইয়র্ক যাব! তাই
আমার ইচ্ছে হয়েছে এখানে বসার! এখান
থেকে আমাকে কউ সরাতে পারবেনা।
অগত্য কোন উপায়
না দেখে বিমানবালা ক্যাপ্টেন আর কো-
পাইলট এর কাছে নালিশ করলেন।
সব শুনে কো-পাইলট ব্যাপারটা সামলানোর
জন্য সেই তরুণীর সামনে হাজির হলেন। কো-
পাইলট খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বললেন, দেখুন
ম্যাডাম আপনি ইকোনমি ক্লাশের
ভাড়া পরিশোধ করেছেন! কাজেই আপনার
ফার্স্ট ক্লাশে বসার অধিকার নেই।
আপনি দয়াকরে ইকোনমি ক্লাশে গিয়ে বসুন।
কো-পাইলটের কথা শুনে তরুণী বললো, দেখুন
আমি একজন সুন্দরী তরুণী! আর আমি নিউইয়র্ক
যাচ্ছি। আমার ইচ্ছে হয়েছে এখানে বসার!
তাই আমাকে কেউ এখান
থেকে সরাতে পারবেনা।
এবার কো-পাইলটও ব্যার্থ
হয়ে ককপিটে ফিরে এলো।
ক্যাপ্টেনকে গিয়ে বললো. স্যার
তরুণী ম্যালা ঝামেলা পাকাচ্ছে।
ক্যাপ্টেন বললো,
আচ্ছা যে তরুণী ঝামেলা পাকাচ্ছে সে কি অনেক
সুন্দরী?
কো-পাইলট বললেন, জ্বী স্যার একদম চোখ
ধাধানো সুন্দরী!
ক্যাপ্টেন এবারে বললো, সে যদি সুন্দরী হয়
তাহলে মনে হয় আমি এই ঝামেলাটার সমাধান
করতে পারবো! কারণ আমি বউ ও সুন্দরী! আর
আমি তাকে প্রতিদিন ভালোমতই
সামলাতে পারি!
অতঃপর ক্যাপ্টেন ফার্স্ট ক্লাশে গেলেন
এবং সেই সুন্দরী তরুণীর কানে ফিসফিস
করে কি যেন একটা বলতেই তরুণী সেই ফার্স্ট
ক্লাশের সিট ছেড়ে উঠে বললেন, ওহ! আই এ্যাম
স্যরি! তারপর নিজের ইকোনমি ক্লাশের
সিটে গিয়ে বসে পড়লেন। এসব
দেখে বিমানবালা আর কো-পাইলট তো অবাক!
তারা ক্যাপ্টেনকে জিজ্ঞেস করলেন,
আপনি সুন্দরীর কানে কি বললেন
যে এভাবে দ্রুত কাজ হয়ে গেল??
ক্যাপ্টেন মুচকি হেসে বললেন,
আমি তাকে বলেছি যে এই বিমানের ফার্স্ট
ক্লাশ নিউইয়র্ক যাবে না! শুধু মাত্র
ইকোনমি ক্লাশ নিউইয়র্ক যাচ্ছে! আর ফার্স্ট
ক্লাশ যাচ্ছে ডাইরেক্ট নিউজিল্যান্ডে!
=====================
কোন
বিরক্তি নাই
বেশি রাগ নাই
কোন চিটিং নাই
কোন মিথ্যা নাই
অন্য জনের সাথে ইটিশপিটিশনাই
বয়ফ্রেন্ডের টাকা খরচ করার
প্রবণতা নাই
কথায় কথায় ঝারি দেয়ার স্বভাব
নাই
আর
সবচেয়ে বড় কথা হল........
.
.
.
সবচেয়ে বড় কথা হল
পারফেক্ট মেয়ে এই দুনিয়াতেও
নাই!!!!!!!!!
বেশি রাগ নাই
কোন চিটিং নাই
কোন মিথ্যা নাই
অন্য জনের সাথে ইটিশপিটিশনাই
বয়ফ্রেন্ডের টাকা খরচ করার
প্রবণতা নাই
কথায় কথায় ঝারি দেয়ার স্বভাব
নাই
আর
সবচেয়ে বড় কথা হল........
.
.
.
সবচেয়ে বড় কথা হল
পারফেক্ট মেয়ে এই দুনিয়াতেও
নাই!!!!!!!!!
================
একজন
মহিলা ২ সপ্তাহের জন্য ইটালি যাবেন কোম্পানি ট্রেনিং এ। তার স্বামী তাকে এয়ারপোর্টে পৌছে দিলেন এবং
তার শুভযাত্রা কামনা করলেন। তার স্ত্রী ধন্যবাদ দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন
"তোমার জন্য কি আনব?"
উত্তরে তার স্বামী হেসে বললেন "একজন ইটালী মেয়ে"
স্ত্রী কিছু না বলে চলে গেলেন। ২ সপ্তাহ পরে তার স্বামী আসলেন তাকে রিসিভ করতে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন "যাত্রা কেমন হল?"
"চমৎকার। ধন্যবাদ" উত্তর দিলেন তার স্ত্রী।
"আমার উপহার এর কি হল?" জিজ্ঞেস করলেন স্বামী।
স্ত্রী বললেন"কোন উপহার?"
"ঐ যে আমি একটা ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম..." বললেন স্বামী
"ওহ, ঐটা...আমি যা পেরেছি করেছি...কিন্তু মেয়ে কিনা তা জানতে ৯ মাস অপেক্ষা করতে হবে।"
উত্তরে তার স্বামী হেসে বললেন "একজন ইটালী মেয়ে"
স্ত্রী কিছু না বলে চলে গেলেন। ২ সপ্তাহ পরে তার স্বামী আসলেন তাকে রিসিভ করতে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন "যাত্রা কেমন হল?"
"চমৎকার। ধন্যবাদ" উত্তর দিলেন তার স্ত্রী।
"আমার উপহার এর কি হল?" জিজ্ঞেস করলেন স্বামী।
স্ত্রী বললেন"কোন উপহার?"
"ঐ যে আমি একটা ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম..." বললেন স্বামী
"ওহ, ঐটা...আমি যা পেরেছি করেছি...কিন্তু মেয়ে কিনা তা জানতে ৯ মাস অপেক্ষা করতে হবে।"
==============
মফিজ
মাষ্টার পরীক্ষার
জন্য এমনএক
প্রশ্নপত্র
বানিয়েছে যা দেখে সব
শিক্ষার্থী বেঁহুস
হয়েগেছে!!!
কি ছিলো প্রশ্ন???
.
.
.
.
.
.
.
দেখুন ই না… তারপর বুঝেন
প্রশ্নগুলো হলো নিম্নরুপ
।
।
।
১/ বাংলাদেশ কোন
দেশে অবস্থিত???!
২/ ১৫ এপ্রিল কোন
তারিখে আসে???!
৩/ সবুজ রং কোন কালারের
হয়???
৪/ চোর কে বাংলা ভাষায়
কি বলা হয়???
৫/ কবি নজরুলের
কবরে কাকে দাফন
করা হয়েছে???
মজা যদি পেয়ে থাকেন
জন্য এমনএক
প্রশ্নপত্র
বানিয়েছে যা দেখে সব
শিক্ষার্থী বেঁহুস
হয়েগেছে!!!
কি ছিলো প্রশ্ন???
.
.
.
.
.
.
.
দেখুন ই না… তারপর বুঝেন
প্রশ্নগুলো হলো নিম্নরুপ
।
।
।
১/ বাংলাদেশ কোন
দেশে অবস্থিত???!
২/ ১৫ এপ্রিল কোন
তারিখে আসে???!
৩/ সবুজ রং কোন কালারের
হয়???
৪/ চোর কে বাংলা ভাষায়
কি বলা হয়???
৫/ কবি নজরুলের
কবরে কাকে দাফন
করা হয়েছে???
মজা যদি পেয়ে থাকেন
==============
শিক্ষকঃ
ইংলিশে ট্রান্সলেট
করো...
'এখান দিয়ে একদল
সুন্দরী মেয়ে হেটে চলে গেলো...'
,
,
,
,
,
,
,
,
পাপ্পুঃ " Oh Shit!... I miss it...."
করো...
'এখান দিয়ে একদল
সুন্দরী মেয়ে হেটে চলে গেলো...'
,
,
,
,
,
,
,
,
পাপ্পুঃ " Oh Shit!... I miss it...."
===============
সেক্সি
একটা মেয়ে প্রবেশ করল .
মেয়েটিকে দেখে তো ক্লাসের সব
ছেলে দিওয়ানাহয়ে গেল.
কিন্তু মেয়েটি ক্লাসে ঢুকে এমন এক
কথা বলল,
যা শুনে ছেলে গুলো বেহুঁশ হয়ে গেল!!!!!
কি বলেছিল মেয়েটি???
… …
…
…
…
…
… …
…
…
…
মেয়েটি বলেছিল -ভাইজান একটু চাপেন,
ক্লাস রুম টা ঝাড়ু
দিতে হবে!!!!!!
মেয়েটিকে দেখে তো ক্লাসের সব
ছেলে দিওয়ানাহয়ে গেল.
কিন্তু মেয়েটি ক্লাসে ঢুকে এমন এক
কথা বলল,
যা শুনে ছেলে গুলো বেহুঁশ হয়ে গেল!!!!!
কি বলেছিল মেয়েটি???
… …
…
…
…
…
… …
…
…
…
মেয়েটি বলেছিল -ভাইজান একটু চাপেন,
ক্লাস রুম টা ঝাড়ু
দিতে হবে!!!!!!
================
কিভাবে
ঝগড়া শুরু হয়!!!!!!
স্বামি স্ত্রী দুজনে শপিং মলে গেছে শপিং করতে.
সেখান গিয়ে একজন ইয়াং সেক্সি মেয়েকেদেখে স্ত্রী বলল
স্ত্রী : দেখ, আমার দুইটা থেকে ঐ মেয়েটির দুইটা ক......ত বড়!!!!
স্বামি : ইয়া, অসাম!!!!!
স্ত্রী : ওর গুলো কত সুন্দর তাই না????
স্বামি : দারুন সুন্দর!!!!
স্ত্রী : এগুলো কি কৃত্রিম????
স্বামি : কৃত্রিম হবে কেন????
এগুলো তো পিউর ন্যাচারাল!!!!!
স্ত্রী : কি বললা তুমি!!! কানের দুল ন্যাচারাল!!!!!
নন স্টপ ঝগড়া শুরু হয়ে গেল!!!
============
স্বামি স্ত্রী দুজনে শপিং মলে গেছে শপিং করতে.
সেখান গিয়ে একজন ইয়াং সেক্সি মেয়েকেদেখে স্ত্রী বলল
স্ত্রী : দেখ, আমার দুইটা থেকে ঐ মেয়েটির দুইটা ক......ত বড়!!!!
স্বামি : ইয়া, অসাম!!!!!
স্ত্রী : ওর গুলো কত সুন্দর তাই না????
স্বামি : দারুন সুন্দর!!!!
স্ত্রী : এগুলো কি কৃত্রিম????
স্বামি : কৃত্রিম হবে কেন????
এগুলো তো পিউর ন্যাচারাল!!!!!
স্ত্রী : কি বললা তুমি!!! কানের দুল ন্যাচারাল!!!!!
নন স্টপ ঝগড়া শুরু হয়ে গেল!!!
============
তিন
বন্ধু। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার
এবং রাজনীতিবিদ। একসঙ্গে গেছেন গ্রামে বেড়াতে। সন্ধ্যায় পথ হারিয়ে তারা এক চাষীর বাড়িতে
উঠলেন। চাষী জনাল- তার ঘরে দুইজনের থাকার জায়গা আছে, তাই
একজনকে পাঁঠার ঘরে থাকতে হবে।
ডাক্তার বললেন যে তিনি পাঁঠার ঘরে থাকবেন। কিন্তু পাঁঠার গন্ধসহ্য করতে না পেরে তিনি দশ মিনিটের মধ্যেই বেড়িয়ে এলেন।
তখন ইঞ্জিনিয়ার গেলেন। তিনি পাঁচ মিনিট ও থাকতে পারলেন না ।
এবার রাজনীতিবিদ গেলেন। তিনি আরবের হন না। আধ ঘন্টা পরে পাঁঠাটাই বের হয়ে এল।
মরাল- (বাংলাদেশী রাজনীতিবিদরা (some) রাজনীতিকে এমন যায়গায় নিয়ে গেছেযে এতে পাঁঠার গন্ধ ও হার মানে)
ডাক্তার বললেন যে তিনি পাঁঠার ঘরে থাকবেন। কিন্তু পাঁঠার গন্ধসহ্য করতে না পেরে তিনি দশ মিনিটের মধ্যেই বেড়িয়ে এলেন।
তখন ইঞ্জিনিয়ার গেলেন। তিনি পাঁচ মিনিট ও থাকতে পারলেন না ।
এবার রাজনীতিবিদ গেলেন। তিনি আরবের হন না। আধ ঘন্টা পরে পাঁঠাটাই বের হয়ে এল।
মরাল- (বাংলাদেশী রাজনীতিবিদরা (some) রাজনীতিকে এমন যায়গায় নিয়ে গেছেযে এতে পাঁঠার গন্ধ ও হার মানে)
=============
একটা
বিয়ার কোম্পানিতে বিয়ারের স্বাদ পরীক্ষা করার জন্য লোক নিয়োগ দিচ্ছিল। বাজে চেহারার এক মাতাল ইন্টারভিউ দিতে এল। কোম্পানির ডিরেক্টর একে দেখেই বাতিলের খাতায়
রেখে দিলেন। কিন্তু ইন্টারভিউ দিতে যখন এসেছে, তখন তো
ইন্টারভিউ নিতেই হবে।
প্রথমে একগ্লাস বিয়ার দেয়া হলো। মাতাল সেটা একটু খেয়ে সব উপকরণের সঠিক নাম বলে দিল। ডিরেক্টরের ভুরু কুঁচকে গেল।
এবার আরেক গ্লাস দেয়া হলো। সেটাও ঠিক মতো বলে দিল।
ডিরেক্টর এবার তার সেক্রেটারিতে ইশারা দিয়ে কিছু করতে বললেন।
সেক্রেটারি গ্লাসে প্রস্রাব করে নিয়ে এসে মাতালের সামনে রাখল।
মাতাল একটু খেয়ে বলল: খুব সুন্দরী, বয়স ২৬ বছর, তিন মাসের প্রেগন্যান্ট। আমাকে চাকরিটা না দিলে আপনার স্ত্রীকে গিয়ে বলে দেব বাবাটা কে।
প্রথমে একগ্লাস বিয়ার দেয়া হলো। মাতাল সেটা একটু খেয়ে সব উপকরণের সঠিক নাম বলে দিল। ডিরেক্টরের ভুরু কুঁচকে গেল।
এবার আরেক গ্লাস দেয়া হলো। সেটাও ঠিক মতো বলে দিল।
ডিরেক্টর এবার তার সেক্রেটারিতে ইশারা দিয়ে কিছু করতে বললেন।
সেক্রেটারি গ্লাসে প্রস্রাব করে নিয়ে এসে মাতালের সামনে রাখল।
মাতাল একটু খেয়ে বলল: খুব সুন্দরী, বয়স ২৬ বছর, তিন মাসের প্রেগন্যান্ট। আমাকে চাকরিটা না দিলে আপনার স্ত্রীকে গিয়ে বলে দেব বাবাটা কে।
=============
এক
মেয়ে তার ফোন হারায় ফেলছে। সে মন খারাপ
করে তার বাসায় ফিরে গেলো। তারপর সে কি মনে করে তার
ফোন এ কল দিলো যে কেউ
ধরে কিনা। এক ছেলে ফোন ধরলো -হ্যালো, কেবলছেন্?
মেয়েটা - আমি এই ফোন টার মালিক
যেটা দিয়ে আপনি কথা বলতেছেন্। ছেলে- জি, আমি আপনাকেই খুজতেছিলাম । ।যাক
অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো। মেয়েটা খুশি হয়ে- আপনি এতো ভালো যে আমাকে ফোন টা ফেরত দেয়ার জন্য
অপেক্ষা করতে ছিলেন ? আপনাকে অনেক অনেকধন্যবাদ্। ছেলে- আরেহ না, আমার এটার চার্জার টা দরকার্, সেটাও প্লিজ দয়া করে একদিন রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাইয়েন
করে তার বাসায় ফিরে গেলো। তারপর সে কি মনে করে তার
ফোন এ কল দিলো যে কেউ
ধরে কিনা। এক ছেলে ফোন ধরলো -হ্যালো, কেবলছেন্?
মেয়েটা - আমি এই ফোন টার মালিক
যেটা দিয়ে আপনি কথা বলতেছেন্। ছেলে- জি, আমি আপনাকেই খুজতেছিলাম । ।যাক
অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো। মেয়েটা খুশি হয়ে- আপনি এতো ভালো যে আমাকে ফোন টা ফেরত দেয়ার জন্য
অপেক্ষা করতে ছিলেন ? আপনাকে অনেক অনেকধন্যবাদ্। ছেলে- আরেহ না, আমার এটার চার্জার টা দরকার্, সেটাও প্লিজ দয়া করে একদিন রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাইয়েন
=============
"মেয়েঃ “আমি মা
হতে চলেছি”
ছেলেঃ “নেহিইইইইইই”
মেয়েঃ “আরে
পুরাটা শুন আগে! তোর
বাবা কাল
আমাকে প্রপোজ
করেছে।
আমি তোর
মা হতে চলেছি।
ছেলেঃ “নেহিইইইইইই”
মেয়েঃ “আরে
পুরাটা শুন আগে! তোর
বাবা কাল
আমাকে প্রপোজ
করেছে।
আমি তোর
মা হতে চলেছি।
============
এক
মহিলা ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করলো ……
পুলিশ : থামুন
মহিলা : আমাকে যেতে দিন আমি একজন টিচার
... … … …
পুলিশ : আহ…..এই মুহুর্তটার জণ্য সারাজীবন অপেক্ষা করেছি ,এখন আপনি খাতায় ১০০ বার লিখুন “”আমি জীবনেও আর ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করবো না”"
পুলিশ : থামুন
মহিলা : আমাকে যেতে দিন আমি একজন টিচার
... … … …
পুলিশ : আহ…..এই মুহুর্তটার জণ্য সারাজীবন অপেক্ষা করেছি ,এখন আপনি খাতায় ১০০ বার লিখুন “”আমি জীবনেও আর ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করবো না”"
===================
এক
বন্ধুর বাইক দুর্ঘটনায় বল্টু তাড়াতাড়ি বন্ধুকে নিয়ে হাসপাতালে যায়।
বাংলাদেশী ডাক্তারঃ দুঃখিত, আপনার বন্ধুকে বাঁচানো গেলো না। আর ১ ঘণ্টা আগে আসলে আশা ছিল.......
↓
↓
↓
↓
বল্টুঃ শালা, accident ই
তো হইছে ১৫ মিনিট আগে!
বাংলাদেশী ডাক্তারঃ দুঃখিত, আপনার বন্ধুকে বাঁচানো গেলো না। আর ১ ঘণ্টা আগে আসলে আশা ছিল.......
↓
↓
↓
↓
বল্টুঃ শালা, accident ই
তো হইছে ১৫ মিনিট আগে!
=============
‘একটি জরিপে দেখা গিয়াছে যে, একজন
মানুষ যখনই নিঃশ্বাস ফেলছে তখনই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও
একজন মানুষ মারা যাচ্ছে...!!’
দৈনিক সংবাদপত্রে এটা পড়ে মাহফুজুর খুব অবাক হয়ে তার মা কে বললোঃ " মা, আমি যখনই নিঃশ্বাস ফেলছি , একজন করে মারা যাচ্ছে...!! "
মা রাইগা দিয়া জবাব দিলোঃ ‘ হারামজাদা..!! তোরে আগেই কইসিলাম ভালমতন দাঁত ব্রাশ করতে...!
মানুষ যখনই নিঃশ্বাস ফেলছে তখনই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও
একজন মানুষ মারা যাচ্ছে...!!’
দৈনিক সংবাদপত্রে এটা পড়ে মাহফুজুর খুব অবাক হয়ে তার মা কে বললোঃ " মা, আমি যখনই নিঃশ্বাস ফেলছি , একজন করে মারা যাচ্ছে...!! "
মা রাইগা দিয়া জবাব দিলোঃ ‘ হারামজাদা..!! তোরে আগেই কইসিলাম ভালমতন দাঁত ব্রাশ করতে...!
=================
গার্লফ্রেন্ড
: জানু, পারসোনাল ও সিক্রেট এর মধ্যে পার্থক্যটা কি???
বয়ফ্রেন্ড : তুমি আমার গার্ল ফ্রেন্ড এইটা পারসোনাল,
আবার
↓
↓
তোমার ছোটবোনও আমার গার্লফ্রেন্ড, এইটা হল সিক্রেট!!!!!!
বয়ফ্রেন্ড : তুমি আমার গার্ল ফ্রেন্ড এইটা পারসোনাল,
আবার
↓
↓
তোমার ছোটবোনও আমার গার্লফ্রেন্ড, এইটা হল সিক্রেট!!!!!!
=================
এক লোক
বৃষ্টি মধ্যেই রাস্তা দিয়ে হাঁটতেছে.
তো খুব সুন্দর একটি মহিলা সে রাস্তা দিয়ে ছাতা মাথায় দিয়ে যাচ্ছিল .
এই লোকটি কে বৃষ্টিতে ভিজতে দেখে মহিলাটি তাকে বলল,
আপনি চলে আসুন আমার ছাতার নীচে.
ছাতাটা বড় আছে দুজনে শেয়ার করতে পারব, কোন সমস্যা হবে না .
চলে আসুন দুজনে এক সাথে যাই.
লোকটি বলল, না বোন!!!! THANK U. আপনি যান আমি ভিজেই যেতে পারব !!!!!!
এ কথা বলে সে তার মতে হাঁটতে লাগল!!!!
মোরাল : MORAL-টোরাল কিচ্ছু নাই,
লোকটির পিছনে লোকটির বউ ছিল যে!!!!
তো খুব সুন্দর একটি মহিলা সে রাস্তা দিয়ে ছাতা মাথায় দিয়ে যাচ্ছিল .
এই লোকটি কে বৃষ্টিতে ভিজতে দেখে মহিলাটি তাকে বলল,
আপনি চলে আসুন আমার ছাতার নীচে.
ছাতাটা বড় আছে দুজনে শেয়ার করতে পারব, কোন সমস্যা হবে না .
চলে আসুন দুজনে এক সাথে যাই.
লোকটি বলল, না বোন!!!! THANK U. আপনি যান আমি ভিজেই যেতে পারব !!!!!!
এ কথা বলে সে তার মতে হাঁটতে লাগল!!!!
মোরাল : MORAL-টোরাল কিচ্ছু নাই,
লোকটির পিছনে লোকটির বউ ছিল যে!!!!
====================
এক
মেয়ে তার প্রেমিককে "তুমি যদি আমাকে একটা চুমু খাও তাহলে আমি সারা জীবনের
জন্য তোমার হয়ে যাব"
...
↓
↓
↓
↓
↓
...
জবাবে প্রেমিক : সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ.....
আশা করি আমি ঐ ভুলটা কখনোই করবো না :
...
↓
↓
↓
↓
↓
...
জবাবে প্রেমিক : সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ.....
আশা করি আমি ঐ ভুলটা কখনোই করবো না :
=============
বাংলাদেশী
জেনারেলের
বাড়িতে বেড়াতে এসেছেন
আমেরিকান জেনারেল । বাড়ির
ছাদে আড্ডা দিচ্ছেন দুজনে ।
কথা হচ্ছে কার সৈন্যরা বেশি সাহসী এই
নিয়ে।
প্রমাণ দেখানোর জন্য আমেরিকান জেনারেল
তার সাথে আসা এক সৈন্যকে বললেন
"Jump!"
সৈন্যটি সাথে সাথেই ছাদ
থেকে লাফিয়ে পড়ল!
তারপর আমেরিকান জেনারেন বলল
"দেখলেন কত সাহস?"
বাংলাদেশী জেনারেলও তার এক
সৈন্যকে বললেন,"Jump !"
সৈন্যটি নিচের দিকে তাকাল একবার
এবং বলল,
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
"মাথা ঠিক আছে? পারলে নিজে দেন !"
বাংলাদেশি জেনারেল বলল," দেখছেন কত বড়
সাহস!?
বাড়িতে বেড়াতে এসেছেন
আমেরিকান জেনারেল । বাড়ির
ছাদে আড্ডা দিচ্ছেন দুজনে ।
কথা হচ্ছে কার সৈন্যরা বেশি সাহসী এই
নিয়ে।
প্রমাণ দেখানোর জন্য আমেরিকান জেনারেল
তার সাথে আসা এক সৈন্যকে বললেন
"Jump!"
সৈন্যটি সাথে সাথেই ছাদ
থেকে লাফিয়ে পড়ল!
তারপর আমেরিকান জেনারেন বলল
"দেখলেন কত সাহস?"
বাংলাদেশী জেনারেলও তার এক
সৈন্যকে বললেন,"Jump !"
সৈন্যটি নিচের দিকে তাকাল একবার
এবং বলল,
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
↓↓
"মাথা ঠিক আছে? পারলে নিজে দেন !"
বাংলাদেশি জেনারেল বলল," দেখছেন কত বড়
সাহস!?
====================
এক
মেয়ে তার প্রেমিককে "তুমি যদি আমাকে একটা চুমু খাও তাহলে আমি সারা জীবনের
জন্য তোমার হয়ে যাব"
...
↓
↓
↓
↓
↓
↓
...
জবাবে প্রেমিক : সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ.....
আশা করি আমি ঐ ভুলটা কখনোই করবো না
...
↓
↓
↓
↓
↓
↓
...
জবাবে প্রেমিক : সাবধান করার জন্য ধন্যবাদ.....
আশা করি আমি ঐ ভুলটা কখনোই করবো না
===============
প্রচণ্ড
অলস এক লোক বড়শিতেমাছ
তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতেদেখেকোমল
স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু
খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন
লোকটি। তারপর বললেন, এত অলসআপনি!
এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন।
ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য
করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার
জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?
তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতেদেখেকোমল
স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু
খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন
লোকটি। তারপর বললেন, এত অলসআপনি!
এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন।
ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য
করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার
জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?
===================
বাবাঃ মামণি এবার
ঈদে কি নেবে?
.
ছোট্ট মেয়েঃ একটা ছোট ভাই।
.
বাবাঃ ঈদের তো মাত্র এক মাস বাকি! এত
তাড়াতাড়ি তো ছোট ভাই আনা যাবে না।
↓
↓
ছোট্ট মেয়েঃ বেশি লোক লাগিয়ে দাও
.
ছোট্ট মেয়েঃ একটা ছোট ভাই।
.
বাবাঃ ঈদের তো মাত্র এক মাস বাকি! এত
তাড়াতাড়ি তো ছোট ভাই আনা যাবে না।
↓
↓
ছোট্ট মেয়েঃ বেশি লোক লাগিয়ে দাও
=============
দুই
মেয়ে ট্রেনে করে যাচ্ছে
মেয়ে-1: তোর কিরকম স্বামী চাই?
মেয়ে-2: কোটিপতি স্বামী
মেয়ে-1: আর যদি কোটিপতি না পাওয়া যায়?
”মেয়ে-2: তাহলে ৫০ লাখের ২ স্বামী হলেও
চলবে...!!
মেয়ে-1: যদি তাও না পাওয়া যায়??
মেয়ে-2: ২৫ লাখের ৪ স্বামী হলেও হবে...!!
↓
↓
↓
↓
শুনে উপরের বার্থে বসা হাবলু বলে উঠলো:
যখন ১০০০ টাকাতে আসবে আমাকে ডাক
দিয়েন,আমি রাজি
মেয়ে-1: তোর কিরকম স্বামী চাই?
মেয়ে-2: কোটিপতি স্বামী
মেয়ে-1: আর যদি কোটিপতি না পাওয়া যায়?
”মেয়ে-2: তাহলে ৫০ লাখের ২ স্বামী হলেও
চলবে...!!
মেয়ে-1: যদি তাও না পাওয়া যায়??
মেয়ে-2: ২৫ লাখের ৪ স্বামী হলেও হবে...!!
↓
↓
↓
↓
শুনে উপরের বার্থে বসা হাবলু বলে উঠলো:
যখন ১০০০ টাকাতে আসবে আমাকে ডাক
দিয়েন,আমি রাজি
============
ভারতের
সিরিয়াল
১ম পর্ব : এক ছেলে ও এক মেয়ের
দেখা হয়
৭৮ তম পর্ব : তাদের দুজনের বন্ধুত্ব হয়
১২৪ তম পর্ব :
ছেলে : তুমি আমাকে বিয়ে করবে
??
২৫০ তম পর্ব :
মেয়ে : আমায় একটু ভাববার সময় দাও
আমি তোমাকে পরে জানাব
৩৪১ তম পর্ব :
ছেলে : কি ব্যাপার
আমাদের বিয়ের কোন প্ল্যান ট্যান
বানিয়েছ
৪৭৪ তম পর্ব :
মেয়ে :
আসলে তোমাকে একটা কথা বলারছিল
৫০৫ তম episode :
ছেলে : কি কথা
৫৭৫ তম episode:
মেয়ে : আমি আসলে বিবাহিত..!!!!
১ম পর্ব : এক ছেলে ও এক মেয়ের
দেখা হয়
৭৮ তম পর্ব : তাদের দুজনের বন্ধুত্ব হয়
১২৪ তম পর্ব :
ছেলে : তুমি আমাকে বিয়ে করবে
??
২৫০ তম পর্ব :
মেয়ে : আমায় একটু ভাববার সময় দাও
আমি তোমাকে পরে জানাব
৩৪১ তম পর্ব :
ছেলে : কি ব্যাপার
আমাদের বিয়ের কোন প্ল্যান ট্যান
বানিয়েছ
৪৭৪ তম পর্ব :
মেয়ে :
আসলে তোমাকে একটা কথা বলারছিল
৫০৫ তম episode :
ছেলে : কি কথা
৫৭৫ তম episode:
মেয়ে : আমি আসলে বিবাহিত..!!!!
==============
ই
বন্ধু কবরস্থানে তাদের আত্মীয়ের
কবরে প্রার্থনা করে ফিরছিলো।
এমন সময়
পাথরে পাথরে ঘষার
কর্কশ আওয়াজ
শোনা গেলো।
ভয়ে দুই বন্ধুর প্রাণ
যায় যায় অবস্থা।
তাড়াতাড়ি কবরস্থান
থেকে বের
হতে গিয়ে তারা দেখলো এক
বৃদ্ধ কবরের নাম
ফলক ঘষছে।
এই না দেখে দুই বন্ধুর
ভয় কমে গেলো।
তারা বৃদ্ধকে বললো,
আপনি আওয়াজ
করে আমাদের খুব
পাইয়ে দিয়েছিলেন।
আমরা মনে করেছিলাম
আপনি ভূত।
বৃদ্ধ বললো,
-
-
-
-
-
আর বোলো না। বোকার
হদ্দ
মিস্ত্রী গুলো কবরের
নাম
ফলকে আমার
নামটা ভুল লিখেছে।
কবরে প্রার্থনা করে ফিরছিলো।
এমন সময়
পাথরে পাথরে ঘষার
কর্কশ আওয়াজ
শোনা গেলো।
ভয়ে দুই বন্ধুর প্রাণ
যায় যায় অবস্থা।
তাড়াতাড়ি কবরস্থান
থেকে বের
হতে গিয়ে তারা দেখলো এক
বৃদ্ধ কবরের নাম
ফলক ঘষছে।
এই না দেখে দুই বন্ধুর
ভয় কমে গেলো।
তারা বৃদ্ধকে বললো,
আপনি আওয়াজ
করে আমাদের খুব
পাইয়ে দিয়েছিলেন।
আমরা মনে করেছিলাম
আপনি ভূত।
বৃদ্ধ বললো,
-
-
-
-
-
আর বোলো না। বোকার
হদ্দ
মিস্ত্রী গুলো কবরের
নাম
ফলকে আমার
নামটা ভুল লিখেছে।
===============
নাতি:
দাদু
তুমি বিড়ি খাওয়া ছাড়লা কেমনে ??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড়
শক্তি
নাতি: দাদু তুমি মদ
খাওয়া ছাড়লা কেমনে??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড়
শক্তি
নাতি :এইবার সাহস
কইরা দাদু তুমি না ঐ ড্যান্স
বারের মেয়েটার
সাথে ঘুরতা।
তারে ছাড়লা কেমনে???
এইটাও কি .....
দাদু : দীর্ঘশ্বাসের সহিত
আরে নারে , ইচ্ছা ছিল কিন্তু
শক্তি নাইরে :
তুমি বিড়ি খাওয়া ছাড়লা কেমনে ??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড়
শক্তি
নাতি: দাদু তুমি মদ
খাওয়া ছাড়লা কেমনে??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড়
শক্তি
নাতি :এইবার সাহস
কইরা দাদু তুমি না ঐ ড্যান্স
বারের মেয়েটার
সাথে ঘুরতা।
তারে ছাড়লা কেমনে???
এইটাও কি .....
দাদু : দীর্ঘশ্বাসের সহিত
আরে নারে , ইচ্ছা ছিল কিন্তু
শক্তি নাইরে :
===============
একদিন একলোক অফিস থেকে বাসায়এসে বেডরুমে ঢুকতেই দেখল বিছানায়
তার
স্ত্রীকেসম্পূর্ ণ নগ্ন, কম্পমান ও ঘর্মাক্ত
অবস্থায় আবিস্কার করলো! ভীতসন্ত্রস্থ
হয়ে সে স্ত্রীকে জিগ্গেস করলো, “তোমার কি হয়েছে?”
স্ত্রী কাপতে কাপতে বলল,”মনে হয় আমার
হার্ট এটাক হয়েছে!” তাড়াতাড়ি ডাক্তার
ডাকতে রুম থেকে বের
হবার সময় তার কত ছেলেটি ভয়ে ভয়ে
বলল,”বাবা, ও বাবা, রোকন চাচা না তোমার
আলমারিতে ল্যাংটা হয়ে ঢুকা আছে!”
তখন লোকটি আলমারি খুলে দেখলআসলেই
তো তাই| বেশ রাগ
হয়ে সে বলল,”আচ্ছা রোকন তোমার
আক্কেলটা কি? আমার বউ হার্ট এটাকে মারা
যাচ্ছে আর তুমি কিনা ল্যাংটা হয়ে আমার
বাচ্চা ছেলেটাকে ভয় দেখাচ্ছ?”